Home
Shop
Wishlist0

banner

SENIOR’S MEMBER DISCOUNT DAYS! SAVE 25% EACH TUESDAY

01575606301

Recently Viewed

চুল পড়া কমানোর সহজ উপায় | Chul Pora Komanor Sohoj Upay

চুল পড়া কমানোর সহজ উপায় | Chul Pora Komanor Sohoj Upay

চুল পড়া কমানোর সহজ উপায় | Chul Pora Komanor Sohoj Upay 1

চুল পড়া কমানোর উপায়

১/ গরম পানি মাথায় দেবেন না ভুলেও। গরম পানি দিয়ে গোসল করলে চুল ভেজাবেন না।

২/ হেয়ার আয়রন, কারলিং আয়রন ইত্যাদি ব্যবহার করা বাদ দিন। চুলকে উত্তাপ দিয়ে স্টাইল করা হয় এমন সব কিছু এড়িয়ে চলুন।

৩/ ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকা ভালো, কিন্ত তাই বলে না খেয়ে থাকবেন না। পর্যাপ্ত পুষ্টি না পেলেই কিন্তু চুল ঝরে যায়।

৪/ ভেজা চুল hair তোয়ালে দিয়ে পেঁচিয়ে রাখবেন না। ভেজা চুল hair বেঁধে রাখবেন না, ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না, আঙ্গুল দিয়েও নাড়াচাড়া করবেন না। ভেজা চুল না শুকিয়ে ঘুমিয়ে যাবেন না।

৫/ খুব টাইট করে চুল hair আটকাতে হয়, এমন কোন হেয়ার স্টাইল করবেন না।

৬/ চুলে হেয়ার স্প্রে বা জেল ব্যবহার করবেন না। চুলে রঙ করা বা অন্যান্য অত্যাচারও যতটা সম্ভব কম করুন।

৭/ জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল খাওয়া বাদ দিন।

৮/ প্রাকৃতিক উপায়ে মাথার খুশকি সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

৯/ মাথায় যতটা সম্ভব রোদ কম লাগান।

১০/ চুলে ময়লা হতে দেবেন না। নিয়মিত পরিষ্কার করুন।

চুলপড়া সমস্যা দূর করতে পেয়ারা পাতা | Chul Pora Somossa Dur Korte Peara Pata

চুলপড়া সমস্যা দূর করতে পেয়ারা পাতা | Chul Pora Somossa Dur Korte Peara Pata

চুলপড়া সমস্যা দূর করতে পেয়ারা পাতা | Chul Pora Somossa Dur Korte Peara Pata 2

চুলপড়া সমস্যা সমাধানে পেয়ারাপাতার ব্যবহার

অনেকেই ঝরে পড়া চুল নতুন করে গজানোর আশায় বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য বা ওষুধ ব্যবহার করেন। চুল না থাকা সত্ত্বেও মাথার পরিপূর্ণ সৌন্দর্য ধরে রাখতে কেউ কেউ নকল চুলও ব্যবহার করেন। তবে এটা হয়ত অনেকেরই জানা নেই, খুব সহজ ঘরোয়া পদ্ধতিতেই চুল পড়া ঠেকানো ‌যায়।

কীভাবে

পেয়ারা পাতা দিয়ে। এই পাতা চুল পড়া আটকাতে ও গজাতে ভীষণ কা‌র্যকরি। গবেষকদের দাবি, পেয়ারা পাতা নিয়মিত ব্যবহারের ফলে মাথার চুলের ঝরে পড়া রোধ হয় এবং চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। পেয়ারা পাতায় রয়েছে প্রচুর ভিটামিন বি, যা স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য খুবই উপকারী।
তাদের আরো দাবি, পেয়ারা পাতা অবশ্যই মাথার চুল ঝরে পড়া রোধ করবে। সেই সঙ্গে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে। এটি চুলের গ্রন্থিকোষ ও শিকড়কে অনেক শক্ত করে।

ব্যবহারের নিয়মঃ

কয়েকটি পেয়ারা পাতা পরিষ্কার পানি নিয়ে চুলায় বসান।
পাতাগুলি ২০ মিনিট পর্যন্ত ভালো করে সিদ্ধ করুন
দেখুন পেয়ারা পাতার মিশ্রণটি লালচে হয়ে এসেছে। এবার সেটাকে নামিয়ে ঠাণ্ডা হতে রেখে দিন।
এবার সেই ঠাণ্ডা হয়ে ‌যাওয়া মিশ্রণটি কোনও একটি বোতলে ঢেলে রাখুন। সময় মত, সেটাকে হেয়ার টনিকের মত মাথার চুলের গোড়ায় নিয়মিত লাগান। মিশ্রণটি বেশি করে বানিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। এবং
রাতে শুতে ‌যাওয়ার আগে মিশ্রনটি দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এরপর সকালে চুল ধুয়ে ফেলুন।

চুল পড়া কমানোর প্রাকৃতিক উপায় | Chul Pora Komanor Prakritik Upay

চুল পড়া কমানোর প্রাকৃতিক উপায় | Chul Pora Komanor Prakritik Upay

গরম তেল মাসাজ

ভিটামিন ই সমৃদ্ধ যে কোন তেল (নারকেল, অ্যালমন্ড, সরিষার তেল ইত্যাদি) হালকা গরম করে মাথায় মাসাজ করলে চুল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
এই মাসাজের পূর্ণ উপকার পেতে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে তেল দিয়ে মাথা মাসাজ করে শুয়ে পড়ুন। সকালে উঠে শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।

পিঁয়াজের রস

পিঁয়াজে রয়েছে উচ্চ মানের সালফার। এটি চুলের গ্রন্থিতে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে, এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান বহন করে যা জীবাণু এবং পরজীবী ধ্বংস করে থাকে।
কয়েকটি পিঁয়াজ পিষে বা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে রস বের করে নিন। এই রস মাথার ত্বকে লাগিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন।

আলুর রস

আলুর মধ্যে থাকে ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, কপার এবং নায়াসিন যা চুলের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং মিনারেলের অভাব পূরণ করে। ফলে চুলের শুষ্ক এবং ভঙ্গুর হয়ে যাওয়া কমে আসে।
পরিষ্কার কিছু আলু পিষে এর রস সরাসরি স্ক্যাল্পে ব্যবহার করুন। ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা রেখে শুকিয়ে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

নারকেলের দুধ

ফ্যাট এবং প্রোটিন চুলের পুনর্গঠন করে, এবং চুল পাতলা হওয়া এবং চুল পড়া রোধে সাহায্য করে। নারকেলের দুধে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট ও প্রোটিন পাওয়া যায়।
নারকেলের দুধ মাথার ত্বকে লাগিয়ে ৩০ মিনিট থেকে ৬০ মিনিট রেখে দিন। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন।

নিম

অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকায় নিম খুশকি দূর করার জন্য খুবই উপযোগী। এটি স্ক্যাল্পের নিচের রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে এবং চুলের গোঁড়ায় পুষ্টি যোগায়। ফলে মাথার ত্বক সুস্থ থাকে এবং চুল লম্বা হয়।
একটি পাত্রে পানি নিয়ে তার মধ্যে কিছু নিম পাতা দিয়ে ফুটান। পানি ফুটে অর্ধেক হয়ে গেলে পাত্রটি নামিয়ে রেখে মিশ্রণটি ঠাণ্ডা হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপর মিশ্রণটি দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন।

আমলকি

আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় এটি চুলকে শক্ত ও মজবুত করে। ভিটামিন সি কোলাজেন প্রস্তুত করতে সাহায্য করে যা চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এছাড়াও এটি আয়রন শোষণেও সাহায্য করে যা চুলকে শক্ত ও মজবুত রাখে এবং চুল পড়া রোধে সহায়তা করে।
কয়েকটি শুকনা আমলকি নারকেল তেলের সাথে দিয়ে গরম করুন। তেলের রং কালো হয়ে আসলে তেলটি নামিয়ে ঠাণ্ডা করে মাথায় মাসাজ করুন। ২০ মিনিট পরে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।

চুল পড়া নিয়ন্ত্রন করতে দরকারি খাবার | Chul Pora Niyontron Korte Dorkari Khabar

চুল পড়া নিয়ন্ত্রন করতে দরকারি খাবার | Chul Pora Niyontron Korte Dorkari Khabar

১. বাদাম এবং বীজ

পেস্তা বাদাম, ফ্লাক্স সীড (শ্বেত বীজ), মেথি বীজ, আখরোট, তিল প্রভৃতিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা অ্যাসিড। যাতে রয়েছে এমন স্থিতিস্থাপক উপাদান যা চুলের ভেঙ্গে যাওয়া প্রতিরোধ করে।
২০১৫ সালে জার্নাল অফ কসমেটিক ডারমাটোলজিতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিতভাবে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানোর ফলে চুলপড়া ৯০% পর্যন্ত কম পরে। এছাড়াও ৯০% নতুন ও শক্ত চুল গজাতে সাহায্য করে। মেথি বীজ খুশকি দূর করতে এবং স্বাস্থ্যকর চুল গজানোতে সহায়ক।

২. ডাল

নানা ধরনের ডালবীজে থাকা ফলিক অ্যাসিড রক্তে লাল কোষ বৃদ্ধিতে সহায়ক। আর রক্তের লাল কোষ আমাদের মাথার ত্বক সজীব রাখে এবং চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ করে।

৩.স্পিনাক

এই সবুজ এবং পাতাবহুল সবজিটি চুলের জন্য খুবই ভালো। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি এবং আয়রন। চুল পড়ার অন্যতম একটি কারণ আয়রণের ঘাটতি। স্পিনাকে সেবাম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালিসিয়াম এবং পটাশিয়ামও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। যা চুলকে উজ্বল এবং শক্ত রাখতে সহায়ক।

৪. ডিম

ডিমে রয়েছে প্রচুর বায়োটিন এবং ভিটামিন ডি। এছাড়াও রয়েছে প্রচুর পরিমাণ জিঙ্ক। চুলপড়া সংশ্লিষ্ট বেশিরভাগ গবেষণায়ই দেখা গেছে চুল পড়ার অন্যতম কারণগুলোর একটি জিঙ্কের ঘাটতি।

৫. চর্বিবহুল মাছ

স্যামন, টুনা, ম্যাকারেল জাতীয় মাছে থাকে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। মাথার ত্বকের কোনো ধরনের প্রদাহ হলে তা প্রতিরোধ করে চুল পড়া কমায় এই পুষ্টি উপাদান। আর তাছাড়া মাছে রয়েছে ভিটামিন বি-৬ এবং প্রোটিন ও ম্যাগনেশিয়াম। এই পুষ্টি উপাদানগুলোও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
পেঁয়াজের রস মাথায় নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং জীবাণুমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।

ব্যবহার পদ্ধতি

১টি বড় পেঁয়াজ ভালো করে পিষে ছাকনি দিয়ে ছেকে রস বের করে নিতে হবে। তারপর এই রস পুরো মাথার ত্বক ও চুলে লাগিয়ে একঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে।
পেঁয়াজের গন্ধ বেশ তীব্র, যদি সহ্য না হয় তবে পেঁয়াজের রসের সঙ্গে গোলাপ জল মেশানো যেতে পারে। একঘণ্টা পর মাথা শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
চুল পড়ার পরিমাণের উপর নির্ভর করে প্যাকটি সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করা যাবে।
মেহেদী, ডিমের সাদা অংশ ও টকদই :
মেহেদীর নির্যাস চুলের জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর, ডিম মাথার ত্বকে সঠিক পুষ্টি যোগাতে সহায়তা করে এবং চুলের ফলিকল মজবুত করে। টকদই চুল ও মাথার ত্বক ময়েসচারাইজ করে চুল পড়া Hair fall বন্ধে সহায়তা করে।
– মেহেদী পাতা বাটা বা গুঁড়ো চুলের ঘনত্ব ও লম্বা অনুযায়ী নিন, এতে মেশাম ১ টি ডিমের সাদা অংশ এবং ২-৩ টেবিল চামচ টকদই।
– যদি চুল অনেক শুষ্ক হয় তাহলে ভিটামিন ই ক্যাপস্যুল দিয়ে ভালো করে হেয়ার প্যাক তৈরি করে নিন।
– এই প্যাকটি চুলের গোঁড়া থেকে আগা পর্যন্ত ভালো করে লাগিয়ে নিন এবং প্রায় ২ ঘণ্টা এভাবেই রেখে দিন।
– এরপর সাধারণ ভাবে চুল ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। যদি প্রথম দিন চুল পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে ১ দিন এভাবেই রেখে তার পরের দিন শ্যাম্পু করতে পারেন তাহলে সব চাইতে ভালো ফলাফল পাবেন।
– এই পদ্ধতিটি সপ্তাহে মাত্র ১ বার ব্যবহার করলেই চুল পড়া অনেকাংশে কমে যাবে।

দ্রুত চুল লম্বা করার উপায় | Druto Chul Lomba Korar Upay

দ্রুত চুল লম্বা করার উপায় | Druto Chul Lomba Korar Upay

  • তেল ম্যাসাজ করুনঃ
    চুলের বৃদ্ধিতে সব চাইতে কার্যকরী উপায় হচ্ছে তেলের ম্যাসাজ। নারিকেল তেল,অলিভ অয়েল চুলের জন্য অনেক ভালো। এই দুইটি তেল একসাথে মিশিয়ে কিংবা আলাদা একটি তেল চুলে ভালোভাবে ম্যাসাজ করে নিন। সারারাত রেখে সকালে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন।
  • ডিমের হেয়ার মাস্কঃ
    ১ টি ডিম, পরিমাণ মতো অলিভ অয়েল এবং মধু মিশিয়ে চুলে লাগান। একটি শাওয়ার ক্যাপ কিংবা কাপড় দিয়ে ৩০ মিনিট চুল ঢেকে রাখুন। এরপর হাল্কা শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ দিন এই মাস্ক ব্যবহার করুন।
  • দুধ বা টক দইঃ

দুধ বা দই চুলকে নরম আর মসৃণ করে চুলের রুক্ষতা দূর করে। ফলে চুল পুষ্টি পাবে এবং চুল ফাটবে না। নারিকেল তেল, আমণ্ড অয়েল (কাঠবাদামের তেল), আধা কাপ দুধ কিংবা টক দই মিশিয়ে নিন। এরপর মিশ্রণটি ভালোভাবে চুলে লাগিয়ে ৩০-৪০ মিনিট রেখে দিন এবং পরে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ২ দিন এই মিশ্রণটি মাথার ত্বকে এবং চুলে ভালো করে লাগিয়ে ১ থেকে ২ ঘণ্টা রাখুন। দ্রুত ভালো ফল পাবেন।

  • লেবুর রসঃ
    চুলের সৌন্দর্য চর্চায় লেবুর রসের ব্যবহার নানাভাবে হয়। লেবুর রসের সাথে সমপরিমাণ পানি মেশান। এবার চুলে ভালো করে লাগান। ২০-৩০ মিনিট রেখে চুল ধুয়ে ফেলুন।
  • চায়ের লিকারঃ

চুল বৃদ্ধিতে চায়ের লিকারের তুলনা হয় না। কারণ এটি চুলের জন্য খুব ভালো কন্ডিশনার। একটি পাত্রে চায়ের লিকার নিয়ে তাতে চুল ডুবিয়ে রাখুন ১০ মিনিট অথবা গোসল শেষে লিকারটি দিয়ে আস্তে আস্তে চুল ধুয়ে ফেলুন। এভাবে ২/৩ দিন চায়ের লিকার ব্যবহার করুন আপনার চুলে।

  • ভিটামিন-ই ক্যাপস্যুলঃ
চুলের বিশেষ যত্নের জন্য চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী অলিভ অয়েল নিয়ে এতে ১ টি ভিটামিন ই ক্যাপস্যুল ভেঙ্গে নিন।                  এরপর একে হালকা গরম করে মাথার ত্বকে ভালোভাবে লাগান। ৩০ মিনিট রেখে চুল ধুয়ে ফেলুন। সবচেয়ে ভালো                ফলাফলের জন্য পুরোরাত এই মিশ্রণটি মাথায় লাগিয়ে রেখে সকালে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২/৩ দিন ব্যবহার                    করুন।
এভাবে আপনি ঘরে বসে সহজে আপনার চুল সুন্দর করতে পারবেন এবং চুল দ্রুত বড় হবে।

সতর্কতাঃ

  • চুল মোছার জন্য নরম তোয়ালে ব্যবহার করতে হবে। চুল বেশি ঘষে ঘষে মোছা যাবেনা। এতে চুল ফেটে যায় বেশি। ভেজা চুল আস্তে আস্তে মুছতে হবে।
  • ভেজা চুল আঁচড়ানো যাবে না।
  • চুল শুকাতে, চুল ভালোভাবে নরম তোয়ালে দিয়ে মুছে, ফ্যানের বাতাসে বা আলো বাতাসপূর্ণ জায়গায় শুকাতে হবে। কোনক্রমেই হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করা যাবে না।
  • ইলেক্ট্রিক সকল যন্ত্র ব্যবহার পরিহার করতে হবে।
  • চুলের রুক্ষতা কমাতে এবং আগা ফেটে যাওয়ার প্রবণতা রোধ করতে, প্রতিদিন শ্যাম্পু করা বাদ দিতে হবে। কারণ চুল ধোয়ার ফলে, মাথার ত্বকের তেলও ধুয়ে যায়। তাই সপ্তাহে দুই থেকে তিনবারের বেশি শ্যাম্পু করা উচিত নয়। শ্যাম্পুর রাসায়নিক উপাদানও চুলের ক্ষতির কারণ হতে পারে।

চুল দ্রুত বড় করতে ক্যাস্টর অয়েল | Chul Druto Boro Korte Castor Oil

চুল দ্রুত বড় করতে ক্যাস্টর অয়েল | Chul Druto Boro Korte Castor Oil

 

চুল দ্রুত বড় করতে ক্যাস্টর অয়েল | Chul Druto Boro Korte Castor Oil 3

অয়েল চুলে কীভাবে ব্যবহার করবেন-

১। সমপরিমাণ ক্যাস্টর অয়েল ও নারকেল তেল একসঙ্গে মেশান। মাথার তালুতে ভালো করে ম্যাসাজ করে অপেক্ষা করুন ৪৫ মিনিট। শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন চুল

২। ক্যাস্টর অয়েলের সঙ্গে সমপরিমাণ অ্যালোভেরা জেল মেশান। মিশ্রণটি চুল ও মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন। চুল তোয়ালে দিয়ে মুড়ে আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। সবচেয়ে ভালো হয় সারারাত রাখলে। শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন

৩। এক টেবিল চামচ মেথির সঙ্গে পাঁচ টেবিল চামচ নারকেল তেল ও ক্যাস্টর অয়েল মেশান। মিশ্রণটি কুসুম গরম করে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করুন। চুলেও ব্যবহার করুন। সপ্তাহে দুইবার এটি চুলে লাগান।

৪। দুটি ডিমের কুসুমের সঙ্গে দুই টেবিল চামচ ক্যাস্টর অয়েল মেশান। আধা কাপ পানি মিশিয়ে নেড়ে নিন মিশ্রণটি। চুলে ব্যবহার করে অপেক্ষা করুন ২০ মিনিট। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে শ্যাম্পু করে নিন। চুলের আগা ফাটা দূর হবে।

৫। তিন টেবিল চামচ ক্যাস্টর অয়েলের সঙ্গে এক টেবিল চামচ সরিষার তেল মেশান। মিশ্রণটি মাথার ত্বকে ঘষে ঘষে লাগান। এক ঘণ্টা পর মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন চুল।

Back to Top
Product has been added to your cart