Home
Shop
Wishlist0

banner

SENIOR’S MEMBER DISCOUNT DAYS! SAVE 25% EACH TUESDAY

01575606301

Recently Viewed

চুল পড়া রোধে এক জাদুকরী তেল | Chul Pora Rodhe Ek Jadukori Tel

চুল পড়া রোধে এক জাদুকরী তেল

 Chul Pora Rodhe Ek Jadukori Tel
চুল পড়া রোধে এক জাদুকরী তেল | Chul Pora Rodhe Ek Jadukori Tel 1

চুল পড়া রোধ করতে জাদুকরী তেল

যা যা লাগবে:
নারকেল তেল
শুকনো আমলকী
যেভাবে তৈরি করবেন:
১। এক কাপ নারকেল তেল ৪-৫ মিনিট জ্বাল দিন।
২। এর সাথে শুকনো আমলকী দিয়ে দিন। আমলকীসহ এই তেল জ্বাল দিতে থাকুন।
৩। বাদামী রং হয়ে আসলে চুলা থেকে এটি নামিয়ে ফেলুন।
৪। এরপর তেলটি ছেঁকে আমলকী থেকে আলাদা করে নিন।
৫। তেলটি মাথায় কয়েক মিনিট ম্যাসাজ করে লাগান।
৬। সারা রাত রাখুন, পরের দিন শ্যাম্পু করে ফেলুন।
কার্যকারিতা:
এই তেল শুধু নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে না। মাথার তালুতে রক্ত চলাচলও বৃদ্ধি করে থাকে। আমলকী চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে। এটি সপ্তাহে দুই দিন ব্যবহার করুন।
চুল পরা রোধ করতে করনীয় | Chul Pora Rodh Korte Koroniyo 2

চুল পরা রোধ করতে করনীয় | Chul Pora Rodh Korte Koroniyo

চুল পরা রোধ করতে করনীয়

 Chul Pora Rodh Korte Koroniyo
চুল পরা রোধ করতে করনীয় | Chul Pora Rodh Korte Koroniyo 3

চুল পরা রোধ করনীয়

চুল পড়া রোধ করতে হলে অবশ্যই এর কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা করা প্রয়োজন। নিজে নিজে চিকিৎসা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিচে চুল পড়া রোধের কিছু  টিপস দেওয়া হলো-

১। স্বাস্থ্যকর খাবার বা প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খান। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার শুধু যে চুল শক্ত করে তা নয়, চুল গজাতেও সহায়তা করে। এছাড়া অতিরিক্ত চিনি ও চর্বিযুক্ত খাবারও পরিহার করুন।

২।ধূমপান ত্যাগ করুন।এর কারনে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয় , রক্ত নালিকাগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হয় । এর কারনে চুল পড়া বেড়ে যায় এবং চুল বাদামি বর্ণ ধারন করে ।

৩। অতিরিক্ত চা বা কফি পান করবেন না। চা বা কফিতে ক্যাফেইন থাকে যা সকল প্রকার চুল ও স্কিনের সমস্যার জন্য দায়ী, তাই মাত্রাতিরিক্ত চা, কফি পান করবেন না।

৪। ভিটামিন-ই চুল পড়া রোধে ও নতুন চুল গজানোর ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী, তাই প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সমৃদ্ধ ফলমূল ও শাকসবজি খান। ভিটামিন-ই চুলের ত্বকে অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়িয়ে দেয় যা চুল বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে এবং শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে এটি চুল পড়া রোধ করে।

ভিটামিন-ই এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে ক্ষতিকারক ফ্রি র‌্যাডিকেল অপসারণের মাধ্যমে স্কিনকে সুরক্ষিত রাখে। নাশপাতি, বাদাম ও জলপাই তেলে প্রচুর ভিটামিন-ই থাকে। অন্যদিকে ভিটামিনের সর্বোৎকৃষ্ট প্রাকৃতিক উৎস হচ্ছে গম, শিম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, সবজি, ডিম প্রভৃতি।

৫। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় শরীরে আয়রনের অভাবে চুল পড়ে। আয়রনের অভাবে আমাদের দেহে লোহিত রক্ত কণিকার সংখ্যা কমে যায়, যা আমাদের চুলের গোড়ার (হেয়ার ফলিকল) জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদি তাই হয়, তাহলে প্রচুর পরিমাণে লাল শাক, কচুশাক খেতে হবে।

৬। ওমেগা- থ্রি (৩) ফ্যাটি অ্যাসিড চুল পড়া রোধে খুব কার্যকর। সাধারণত বিশেষ ধরনের মাছে এই উপাদানটি থাকে। তবে আমাদের দেশে এসব স্যামন, ম্যাকারেল মাছ পাওয়া যায় না। প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-থ্রি (৩) ফ্যাটি অ্যাসিড তিসির তেলে পাওয়া যায়। আর এই তেল পাবেন স্থানীয় বাজারেই। মনে রাখবেন, এই তিসির তেল কিন্তু মাথায় লাগানোর জন্য নয় অথবা রান্নায় ব্যবহার করার জন্যও নয়। প্রতিদিন ২ চা চামচ তিসির তেল সালাদের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। তাহলেই আপনার চুল পড়া অনেক কমে আসতে পারে। এছাড়া প্রচলিত চুল সুরক্ষার তেল ব্যবহার করার মাধ্যমেও চুলের প্রতি যত্নশীল হোন।

৭। চুলকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন।

৮। নতুন চুল গজাতে উদ্দীপনা দেবার জন্য প্রতি সপ্তাহে চুলের ত্বক ম্যাসেজ করুন।

৯। চুলে অপ্রয়োজনীয় ঘষা-মাঝা, অতিরিক্ত আচরানো পরিহার করুন। গরম পানি, ড্রায়ার বা এমন কিছু ব্যবহার করবেন না যা চুলে অতিরিক্ত চাপ তৈরি করে।

১০। পর্যাপ্ত ঘুমান এবং বিশ্রাম নিন, কেননা ঘুম ও বিশ্রাম নতুন চুল গজানো ও বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সহায়তা করে।

টিপস 
** চুল পড়া বন্ধ করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খান অথবা ই ক্যাপ নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে হালকা গরম করে চুলে লাগান। ক্যাস্টর অয়েল তেলের সাথে মিশিয়ে ব্যাবহার করতে পারেন।চুল পরা কমে যাবে।
**যেসব চুলের গোরা চটচটে ও উপরিভাগ রুক্ষ সেসব চুল সাধারনত মিশ্র প্রকৃতির চুল।এরকম চুলে সপ্তাহে অন্তত 3 দিন শ্যাম্পু করুন ও কন্ডিশনার ব্যাবহার করুন।শ্যাম্পুর আগে কুসুম গরম তেলে লেবুর রস মিশিয়ে হালকা মাসাজ করে নিবেন।চুল ভাল থাকবে।

চুল বড় করার সহজ ঘরোয়া উপায় | Chul Boro Korar Sohoj Ghoroa Upay

চুল বড় করার সহজ ঘরোয়া উপায়

 Chul Boro Korar Sohoj Ghoroa Upay
চুল বড় করার সহজ ঘরোয়া উপায় | Chul Boro Korar Sohoj Ghoroa Upay 4

চুল বড় করার কয়েকটি ঘরোয়া উপায়

পিঁয়াজ ব্যবহারের পদ্ধতি : 
একটি লাল পেঁয়াজ নিন। লাল পেঁয়াজে সালফারের পরিমাণ বেশি থাকে। তারপর পেঁয়াজটি কুচি করে কাটুন ও ভালো করে পাটায় থেঁতলে নিন। একটি নরম পাতলা কাপড়ে এই পেঁয়াজ রেখে চিপে রস বের করে নিন। তারপর এই পেঁয়াজের রস সরাসরি মাথার ত্বকে লাগান। ১৫ মিনিট রাখুন। তারপর মৃদু কোন শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২/৩ দিন ব্যবহারে ভালো ফল পাবেন। বাড়তি পাওনা হিসাবে দূর হবে খুশকি ও অন্যান্য সমস্যা।

ডিম ব্যবহারের পদ্ধতি : 
প্রথমে একটি বাটিতে একটি ডিমের সাদা অংশ নিন। এতে ১ চা চামচ অলিভ অয়েল (জলপাই তেল) ও ১ চা চামচ মধু নিন (চুলের দৈর্ঘ্য ও পরিমাণ অনুযায়ী অলিভ অয়েল ও মধুর পরিমাণ বাড়াতে পারেন)। তারপর উপকরণগুলো খুব ভালো করে মেশান। যখন এটি মসৃণ পেস্টের আকার ধারন করবে তখন এত ব্যবহার উপযোগী হবে। মসৃণ পেস্টের মত হয়ে গেলে মাথার ত্বকে আলতো ঘষে মিশ্রণটি লাগিয়ে ফেলুন। ২০ মিনিট পর প্রথমে ঠাণ্ডা পানি ও পরে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ১ বার এটি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। ভালো ফল পাবেন।

আলু ব্যবহারের পদ্ধতি :
একটি মাঝারি আকৃতির আলু ঝুরি করে চিপে এর থেকে রস বের করে নিন। এরপর একটি বাটিতে আলুর রস, একটি ডিমের সাদা অংশ ও ১ চা চামচ মধু খুব ভালো করে মেশান। খুব ভালো করে মিশে গেলে, মিশ্রণটি চুলের গোঁড়ায় আলতো ঘষে লাগিয়ে নিন। এভাবে ২ ঘণ্টা রেখে দিন। ২ ঘণ্টা পর একটি মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে চুল ভালো ভাবে ধুয়ে নিন।

গ্রীণ টি ব্যবহারের পদ্ধতি : গ্রীণ টি কম বেশি সবাই বানাতে জানি। বাজারে গ্রীণ টি পাওয়া যায়। প্রথমে গ্রীণ টি বানিয়ে নেবেন। অনেকেই গ্রীণ টিতে মধু বা চিনি দিয়ে থাকেন। কিন্তু চুলে ব্যবহারের জন্য গ্রীণ টি তে চিনি বা মধু দেবেন না। এক কাপ পরিমাণ গ্রীণ টি নিয়ে হালকা গরম থাকতেই পুরো চুলে লাগিয়ে নিন। চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগাবেন। ১ ঘণ্টা চুলে লাগিয়ে রাখুন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।

চুলের যত্ন করবে ডিমের প্রোটিন | Chuler Jotno Korbe Dimer Protein

চুলের যত্ন করবে ডিমের প্রোটিন

 Chuler Jotno Korbe Dimer Protein
চুলের যত্ন করবে ডিমের প্রোটিন | Chuler Jotno Korbe Dimer Protein 5

চুলের যত্নে ডিমের প্রোটিন প্যাক

ডিমের প্রোটিন প্যাকঃ

যা লাগবে –
২টা ডিম,
১/২ কাপ অলিভ অয়েল,
১/২ কাপ মধু,
১/২কাপ টকদই,
২ টেবিল চামচ  ভিনেগার (এই পরিমাণটি লম্বা চুলের জন্য ,চুল ছোট হলে সেই অনুযায়ী উপাদানের অনুপাত কমিয়ে নিবেন)

যেভাবে বানাবেন –
উপকরণগুলো খুব ভালো করে মিশিয়ে নিন। চুল আচঁরে জট ছাড়িয়ে নিন। চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত খুব ভালো করে এই প্যাকটি লাগান। একটি শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে মাথা ঢেকে ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। কন্ডিশনার লাগাতে ভুলবেন না। এই প্যাকটি সপ্তাহে একদিন করে ব্যবহার করুন। ফলাফল দেখে আপনি নিজেই চমকে যাবেন !!!

চুলের আগার রুক্ষতা দূর করতে নারেশিং বাম | Chuler Agar Rukkhota Dur Korte

চুলের আগার রুক্ষতা দূর করতে নারেশিং বাম | Chuler Agar Rukkhota Dur Korte

চুলের আগার রুক্ষতা দূর করতে নারেশিং বাম | Chuler Agar Rukkhota Dur Korte 6

চুলের আগার রুক্ষতা রোধে হেয়ার নারেশিং বাম

চুলের আগার রুক্ষতা রোধে হেয়ার নারেশিং বাম-
যা যা লাগবে

  • ৬০ গ্রাম শেই বাটার
  • ৩০ গ্রাম কোকো বাটার
  • ৩০ গ্রাম নারকেল তেল
  • ২০জজবা অয়েল
  • ২০গ্রাম ক্যামেলিয়া সিড অয়েল
  • ৩ গ্রাম ক্যাস্টর অয়েল
  • ১২ গ্রাম আখরোট তেল
  • ২২ গ্রাম প্রাকৃতিক মোম
  • ১ গ্রাম ভিটামিন ই
  • ল্যাভেন্ডার, লেমনগ্রাস এবং রোজমেরী এসেনশিয়াল অয়েল (৩:২:১ অনুপাতে)

এই উপাদানগুলো যেকোনো  মেগাশপে পেয়ে যাবেন।
যেভাবে তৈরি করবেন

  • একটি প্যানে এসেনশিয়াল অয়েল বাদে সব উপকরণ নিয়ে চুলায় দিন। চুলার আঁচ মিডিয়াম রাখুন।  একটি চামচ দিয়ে উপকরণগুলো নাড়তে থাকুন। সব উপকরণ একসাথে ভালোভাবে মিশে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে নিন।
  • কাচ বা টিনের কৌটায় ঢেলে রাখার আগে এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে নিন।  এবার গরম গরম মিশ্রণটিকে সেট হবার জন্য রেফ্রিজারেটরে রাখতে হবে। এবার আপনার নিজের হাতে তৈরি করা হেয়ার বাম তৈরি ব্যবহার করার জন্য।

ব্যবহার করবেন যেভাবে
– অল্প পরিমাণে হেয়ার বাম আঙ্গুলে নিন। তারপর দুই হাতে দুই আঙ্গুলে মেখে নিইয়ে আস্তে আস্তে চেপে চেপে চুলের আগায় লাগিয়ে নিবেন।

– আপনার চুলের আগা খুব বেশি রুক্ষ হলে প্রতিদিন ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া সপ্তাহে ৩/৪ দিন লাগাতে পারেন।
– হালকা ভেজা চুলে হেয়ার বাম লাগালে খুব তাড়াতাড়ি চুল শুষে নিবে।  চুলে অতিরিক্ত তৈলাক্তভাব থাকবে না।যদি চুলে তেল চিটচিটে হয়ে যায় তবে বুঝতে হবে আপনি বেশি পরিমাণে বাম চুলে লাগিয়ে ফেলেছেন।
মনে রাখবে বাড়িতে তৈরি এই হেয়ার নারেশিং বাম ১ মাস রেখে ব্যবহার করতে পারবেন।নিয়মিত ব্যবহারে চুলের আগায় রুক্ষতা ১০০ ভাগ দূর হবে এমন নয়। তবে চুলের আগায় আগের থেকে কোমলতা আসবে। সবাই সুস্থ এবং সুন্দর থাকুন।

চুলের ধরণ অনুযায়ী ৩টি কার্যকরী প্যাক | Chuler Dhoron Onujai 3 Ti Karjojori Pack 7

চুলের ধরণ অনুযায়ী ৩টি কার্যকরী প্যাক | Chuler Dhoron Onujai 3 Ti Karjojori Pack

চুলের ধরণ অনুযায়ী ৩টি কার্যকরী প্যাক | Chuler Dhoron Onujai 3 Ti Karjojori Pack

চুলের ধরণ অনুযায়ী ৩টি কার্যকরী প্যাক | Chuler Dhoron Onujai 3 Ti Karjojori Pack 8

চুলের ধরণ ভেদে ৩টি কার্যকরী প্যাক

তৈলাক্ত চুলের প্যাক  

আমার হেয়ার হচ্ছে অয়েলি ধরণের। শ্যাম্পু করার পরদিনই মনে হয় চুলে তেল দিয়ে রেখেছি। চুলের স্কাল্প এবং চুল তেলতেলে হয়ে যায়। তো এই ধরণের চুলের জন্যে আমি যে হেয়ার প্যাকটা ব্যবহার করতে পছন্দ করি, তার রেসিপিই দিচ্ছি। এটি চুলের এক্সটা অয়েলিনেস দূর করে চুলকে ঝরঝরে এবং স্মুদ বানিয়ে দেয়।
  • মেহেদির গুঁড়া
  • আদার রস
  • টি ট্রি অয়েল
  • চায়ের লিকার
  • আপেল সাইডার ভিনেগার
প্রথমে একটি পরিষ্কার বাটিতে ৩ টেবিল চামচ মেহেদির গুঁড়া নিয়ে নিন। পারলে তাজা মেহেদি পাতা বাটা ব্যবহার করুন। আদাটুকু বেটে নিয়ে এর থেকে রসটা ছেঁকে নিন যেন ২ টেবিল চামচ পরিমাণ হয়। ২-৩ ফোটা টি ট্রি অয়েল, ২ টেবিল চামচ ঠান্ডা চায়ের লিকার এবং ১ টেবিল চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার নিন। এরপর উপকরণগুলো ভালোভাবে মিশিয়ে একটি থিক পেস্ট তৈরি করে নিন। হাতের সাহায্যে চুলে সিঁথি কেটে কেটে এই প্যাকটি লাগিয়ে নিন এবং ৪০ মিনিট অপেক্ষা করে শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার লাগিয়ে নিন।

সাধারণ চুলের প্যাক 

নরমাল চুলগুলো অতিরিক্ত অয়েলি / ড্রাই ধরণের হয় না। এই ধরণের চুলে বিশেষ করে কমবেশি সব  প্যাকই স্যুট করে। তবে নরমাল চুলের জন্যে নিচের হেয়ার প্যাকটি বেশ ভালো কাজে দিবে। এটি চুলের গোড়াকে শক্তিশালি করে চুলকে সফট বানিয়ে দেবে এবং চুল পড়াও কমিয়ে আনবে।
  • নারকেলের দুধ
  • অ্যালোভেরা জেল
  • টক দই
  • জবা ফুল এবং পাতা
প্রথমে একটি পরিষ্কার ব্লেন্ডারে ৩ টেবিল চামচ নারিকেলের দুধ নিন। অ্যালোভেরা পাতাটির দুই পাশের কাটা এবং উপরের সবুজ অংশ ছুরি দিয়ে কেটে জেল-টুকু বের করে নিন। তাজা অ্যালোভেরা না পেলে কৌটার অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন। ১ টেবিল চামচ পরিমাণে। জবা ফুলের পাপড়িগুলো ছিড়ে নিন এবং পাতাগুলো ধুয়ে নিয়ে ব্লেন্ডারে নিয়ে নিন। এক্ষেত্রে ২ টি জবা ফুল এবং ৫-৬ টি পাতা হলেই যথেষ্ট।  ২ টেবিল চামচ টক দইও নিয়ে নিন ব্লেন্ডারে। এবার সবকিছু ব্লেন্ড করে নিন। ব্লেন্ড করা হয়ে গেলে আপনার প্যাক রেডি। এবার চুলের গোড়া এবং পুরো চুলে লাগিয়ে নিন প্যাকটি। ৩০-৪০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে নিন। শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার করে চুল ধুয়ে ফেলুন।

 শুষ্ক চুলের প্যাক 

এই ধরণের চুলগুলো গোড়াসহ পুরো চুলই শুষ্ক এবং রুক্ষ থাকে। চাই ডিপ কন্ডিশনিং প্যাক।
  • মেয়োনিজ
  • ওটস
  • কাঁচা দুধ
প্রথমে একটি পরিষ্কার বাটিতে ২ টেবিল চামচ ওটস নিয়ে এতে ২ টেবিল চামচ কাঁচা দুধ মিলিয়ে নিন। এরপর অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না ওটস নরম হয়। ওটস নরম হয়ে এলে হাত দিয়ে কঁচলে নিন ভালোমতো। এবার এর মধ্যে ৩-৪ টেবিল চামচ মেয়োনিজ নিয়ে সবকিছু ভালোমতো মিশিয়ে নিন। হাতের সাহায্যে চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার লাগিয়ে নিন।
এই তো ছিলো, চুলের ধরণভেদে ৩ টি হেয়ার প্যাকের রেসিপি। নিজের চুলের ধরণ বুঝে এগুলো ব্যবহার করলে আশা করি ভালো ফল পাবেন।
Back to Top
Product has been added to your cart