Home
Shop
Wishlist0

banner

SENIOR’S MEMBER DISCOUNT DAYS! SAVE 25% EACH TUESDAY

01575606301

Recently Viewed
করলার তিন পদের রেসিপি

করলার তিন পদের রেসিপি

তিতা সবজির মজার তরকারি।চলুন জেনে নেই করলার তিন পদের রেসিপি সম্পর্কে।

করলার তিন পদের রেসিপি

রসুনে করলা

উপকরণ: করলা ৩,৪টি। আলু ২টি। মাঝারি আকারের পেঁয়াজকুচি ১ কাপ। রসুনকোয়া ১০,১২টি (মাঝখানে কেটে ভাগ করে নিন)। হলুদগুঁড়া সামান্য। লবণ স্বাদ মতো। তেল ১/৪ কাপ। কাঁচামরিচ ৪,৫টি।

পদ্ধতি: করলা কেটে লবণ মাখিয়ে রেখে, ৩০ মিনিট পর ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। আলু কেটে নিন। প্যানে তেল, রসুন দিয়ে বাদামি করে ভাজুন। এতে পেঁয়াজকুচি, করলা, আলু, হলুদ আর লবণ দিন। ভাজা ভাজা হলে নামিয়ে নিন।

স্যামন মাছে মেথি করলা

এটা ইলিশ, নোনা ইলিশ, তেলাপিয়া, ভেটকি মাছ দিয়েও করা যাবে।

উপকরণ: স্যামন মাছ ৩ টুকরা। করলা ৩টি (মাঝারি আকার)। মেথি ১/৩ কাপ। পেঁয়াজকুচি ২ কাপ। রসুনকুচি ৩ টেবিল-চামচ। ধনেগুঁড়া আধা চা-চামচ। জিরাগুঁড়া আধা চা-চামচ। মরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ। হলুদগুঁড়া ১/৪ চা-চামচ। লবণ স্বাদ মতো। তেল ১/৪ কাপ। কাঁচামরিচ ৪,৫টি।

পদ্ধতি: মেথি সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। করলা লম্বালম্বি করে কেটে লবণ মাখিয়ে রেখে ৩০ মিনিট পর ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। মাছ লবণ, হলুদ দিয়ে হালকা করে ভেজে রাখুন।

হাঁড়িতে তেল দিন। গরম হলে পেঁয়াজকুচি ও রসুনকুচি দিয়ে হালকা বাদামি করে ভাজুন। একে একে সব মসলা লবণ দিয়ে কষিয়ে মেথি দিন। আরও কিছুক্ষণ কষিয়ে করলা আর মাছ দিয়ে হালকা ভাবে নেড়ে, সামান্য পানিসহ রান্না করুন। তেল উপরে উঠলে নামিয়ে নিন।

পুর ভরা ডিপ ফ্রাইডকরলা

উপকরণ: করলা ৬টি মাঝারি আকার। রান্না করা গরুর মাংসের কিমা ২ কাপ। বেসন-গোলা ২ কাপ। পরিমাণ মতো তেল ভাজার জন্য।

পদ্ধতি: পছন্দ মতো গরু মাংসের কিমা রান্না করে নিন। বেসনের সঙ্গে পরিমাণ মতো লবণ, সামান্য জিরা, হলুদ, মরিচগুঁড়া দিয়ে গোলা তৈরি করে রাখুন।

করলা মুখের কাছে ছোট করে কেটে ভিতর থেকে দানা বের করে লবণ দিয়ে মেখে রাখুন ২০ মিনিট।

এখন করলা ভালো করে ধুয়ে ভাপে সিদ্ধ করে নিন। রান্না করা কিমা করলার মধ্যে পুর ভরুন, বেসনের গোলায় ডুবিয়ে ডুবো তেলে ভেজে তুলুন।

পরিবেশনের পাত্রে কিছু কিমা ছড়িয়ে নিন, এখন ভাজা করলা মাঝখানে কেটে কিমার উপর রেখে পরিবেশন করুন।

ভিনদেশী হালুয়া রেভানী তৈরির রেসিপি

ভিনদেশী হালুয়া রেভানী তৈরির রেসিপি

রেভানী বা বাসবুসা নামক এই হালুয়া ধরণের মিষ্টি আইটেম মূলত তুর্কি ট্র্যাডিশনাল খাবার। শবে বরাত এবং রমজান ও ঈদে এই মিষ্টিটি প্রায় প্রতিটি ঘরেই তৈরি করা হয় তুর্কিস্তানে। অসাধারণ সুস্বাদু এই হালুয়াটি তৈরি করা কিন্তু খুবই সহজ। এবারের শবে বরাতে হালুয়ার আইটেমে একটু ভিন্নতা আনতে আজকে শিখে নিন ‘রেভানী’ তৈরির খুব সহজ এবং পারফেক্ট রেসিপিটি।

ভিনদেশী হালুয়া রেভানী তৈরির রেসিপি

উপকরণঃ

ডোয়ের জন্য
– ১ কাপ দই
– ১ কাপ চিনি
– ১ টি কমলার খোসা কোরানো
– ১ কাপ ময়দা
– ১ কাপ সুজি
– আধা কাপ কোরানো নারকেল
– আধা কাপ তেল
– ৩ টি ডিম
– ২ চা চামচ বেকিং পাউডার
– ২ চা চামচ ভ্যানিলা এসেন্স

সিরাপের জন্য 
– সাড়ে ৩ কাপ চিনি
– সাড়ে ৩ কাপ পানি
– ২ টেবিল চামচ লেবুর রস

পদ্ধতিঃ

  • – প্রথমেই পানিতে চিনি মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে চিনির সিরাপ তৈরি করে ফেলুন। এতে লেবুর রস দিয়ে হালকা ঘন চিনির সিরাপ তৈরি করে আলাদা করে রাখবেন।
  • – এরপর একটি বড় বোলে ডিম ভেঙে চিনি দিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিন। তারপর এতে দিন দই ও তেল। আবারো ভালো করে মিশিয়ে নিন।
  • – ভালো করে মেশানো হলে কোরানো নারকেল, সুজি দিয়ে দিন এবং ময়দা ও বেকিং পাউডার ছেঁকে দিয়ে ভালো করে মেশাতে থাকুন। ভ্যানিলা এসেন্স ও কোরানো কমলালেবুর খোসা দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে কেকের ব্যাটারের মতো তৈরি করে নিন।
  • – একটি বড় কেক মোল্ড বা বড় ওভেনপ্রুফ ট্রে বা ছড়ানো বাটি নিয়ে বাটার দিয়ে গ্রিজ করে নিন এবং এতে মিশ্রণটি ঢেলে দিন।
  • – ওভেন ২০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে প্রি হিট করে নিয়ে ট্রেটি ওভেনে দিন এবং ১০ মিনিট বেক করে নিন। এরপর ১৮০ ডিগ্রীতে হিট কমিয়ে এনে ৩০-৩৫ মিনিট বেক করুন। কেকের মতোই টুথপিক দিয়ে দেখে নিন ভেতরে হয়েছে কিনা। এরপর বের করে নিন ওভেন থেকে।
  • – এরপর মাঝে যোগ চিহ্নের মতো করে কেটে ঠাণ্ডা হয়ে আসা সিরাপ দিয়ে দিন যাতে ভেতরে সিরাপ ঢুকতে পারে। খানিকক্ষণ এভাবে রেখে সিরাপ শুষে নিতে দিন।
  • – তারপর পছন্দের আকারে কেটে উপরে বাদাম কুচি বা কিশমিশ ছিটিয়ে পরিবেশন করুন। চাইতে ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে খেতে পারেন স্বাদে অসাধারণ এই হালুয়া ‘রেভানী’।
গলে যাওয়া নুডুলস বা পাস্তা ঝরঝরে করার উপায়

গলে যাওয়া নুডুলস বা পাস্তা ঝরঝরে করার উপায়

নুডুলস বা পাস্তা রাঁধতে গেলে এটা কিন্তু একটা খুবই সাধারণ সমস্যা। একটু খানি এদিক ওদিক হলেই সিদ্ধ করতে গিয়ে গলে যায় নুডুলস বা পাস্তা। আর এই গলে যাওয়া নুডুলস/পাস্তার চাইতে অখাদ্য আর কিছুই হতে পারে না। আবার ফ্রাইড রাইসের জন্য চাল সিদ্ধ করতে গেলেও বাঁধে এই বিপত্তি। কী করবেন এখন, এই গলে যাওয়া নুডুলস/পাস্তা/রাইস দিয়েই খাবার রাঁধবেন এতটা খাবার ফেলে তো দেয়া যায় না, তবে গলে যাওয়া নুডুলস/পাস্তা/রাইস ঝরঝরে করে তোলার জন্য আছে একটি দারুণ উপায়! চলুন, জেনে নিই।

গলে যাওয়া নুডুলস বা পাস্তা ঝরঝরে করার উপায়

সিদ্ধ করতে গিয়ে যদি নুডুলস/পাস্তা/রাইস গলে যায় বা বেশি রান্না হয়ে যায়, তাহলে প্রথমেই এগুলোকে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সামান্যতম গরম ভাব থাকা পর্যন্ত ধুতে থাকুন যেন পুরোপুরি ঠাণ্ডা হয়ে যায়। তারপর সামান্য সয়াবিন তেল বা অলিভ ওয়েল মাখিয়ে নিন ভালো করে। যেন প্রতিটি নুডুলস/পাস্তায় তেল লাগে। তারপর রেখে দিন ফ্রিজে।

নুডুলস/পাস্তা/রাইস ইত্যাদি যেহেতু আবার রান্না করা হয় বা ফ্রাই করা হয়, তাই বাড়তি হিট লাগলে আবার গলে যাবে খাবারটি। তেল মাখিয়ে ফ্রিজে রাখার কারণে আপনি পড়ে যখন এই খাবারটি আবার রান্না করবেন, তখন আর গলে যাবে না। বরং প্রথমে যে গলে দিয়েছিল, সেটা সুন্দর ভাবে ঠিক হয়ে যাবে। অনেকটাই শক্ত ও ঝরঝরে হয়ে উঠবে খাবার।

যত বেশি খাবার, তত বেশি সময় ফ্রিজে রাখুন। একটা ছড়ানো প্লেটে রাখতে পারলে আরও ভালো। তারপর বের করে স্বাভাবিক নিয়মে রান্না করুন। সসের মাঝে দিতে চাইলে প্রথমে সস তৈরি করে গরম সসে পাস্তা দিয়ে দিন, আবার সুন্দর মত গরম হয়ে যাবে।

গ্রিন চাটনির রেসিপি

গ্রিন চাটনির রেসিপি

শীতের সন্ধ্যায় গরম গরম ভাজাভুজি খেতে ইচ্ছে করে সবারই। এই ভাজাভুজির সাথে আবার দরকার হয় সস। কিন্তু বাজারে যেসব সস পাওয়া যায় সেগুলো কি আসলে স্বাস্থ্যসম্মত এতে দেওয়া হয় বিভিন্ন কেমিক্যাল, আর অনেকটা চিনি তো থাকেই। একেবারে স্বাস্থ্যসম্মত, প্রাকৃতিক সস দিয়ে স্ন্যাক্স খেতে চাইলে বাড়িতেই তৈরি করে ফেলতে পারেন ধনেপাতা এবং পুদিনার মনমাতানো ফ্লেভারের গ্রিন চাটনি।

গ্রিন চাটনির রেসিপি

উপকরণ

– আধা কাপ ধনেপাতা কুচি করা
– সিকি কাপ পুদিনা পাতা কুচি করা
– ৩টা মরিচ
– ১০ কোয়া রসুন
– ১ টা পিঁয়াজ কুচি
– গোলমরিচ গুঁড়ো স্বাদমতো
– ২ চা চামচ জিরা, (তাওয়ায় টেলে গুঁড়ো করে নেওয়া)
– ১ টেবিল চামচ লেবুর রস
– আধা ইঞ্চি পরিমাণ আদা স্লাইস করা

প্রণালী

কী করতে হবে তেমন কিছুই করতে হবে না। অল্প করে পানি দিয়ে ব্লেন্ডারে পেস্ট করে নিন। অথবা পাটায় বেটেও নিতে পারেন। এই চাটনি পরিবেশন করতে পারেন বিভিন্ন রকম স্ন্যাক্সের সাথে।

টিপস

– ইচ্ছে হলে এর সাথে অল্প করে চিনি ও লবণ দিতে পারেন। এতে টকমিষ্টি একটি স্বাদ তৈরি হবে।
– লেবুর রস দেবার সময় ভিডিওর মতো হাতের ওপর চিপে নিন। এতে লেবুর বিচি মিশ্রণে যাবে না।

চিকেন কর্ণ স্যুপ রেসিপি

চিকেন কর্ণ স্যুপ রেসিপি

শীতের এই সময়ে বিকাল বেলায় স্বাস্থ্যকর কিছু খেলে স্বাস্থ্য যেমন ভাল থাকে তেমনি মন মেজাজ ও ভাল থাকে। আজকে থাকছে আপনাদের জন্য চিকেন কর্ণ স্যুপ রেসিপি ।চলুন জেনে নেই সেই রেসিপিটি ।

চিকেন কর্ণ স্যুপ রেসিপি

উপকরণঃ
– মুরগির মাংস ১/২ কাপ
– মুরগির হাড়(স্টকের জন্য)
– ডিম ফেটানো ২টা
– চিনি দেড় চা চামচ
– কর্ণফ্লাওয়ার ২টে.চা
– লবণ দেড় চা চামচ
– কাঁচামরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ
– গোলমরিচের গুড়া স্বাদ মতো
– স্বাদমতো লবন দেড় চা চামচ
– বেবি কর্ন/ভুট্টা ১/২ কাপ

প্রস্তুত প্রণালীঃ
মুরগির হাড়গুলি ২ লিটার পানিতে ২ঘন্টা সিদ্ধ করে নিন।
স্টক ছেঁকে ১লিটার স্টক মেপে নিন।
মাংস, ছোট কুচি করে নিন।
এবার চুলায় একটি হাড়িতে স্টক বসিয়ে দিন।
স্টকে মাংস, লবণ, স্বাদলবণ,গোল মরিচের গুড়া, কাঁচা মরিচ কুচি, চিনি এবং বেবি কর্ন/ভুট্টা একসাথে মিশিয়ে নিন।
একটি কাপে সামান্য পানিতে কর্নফ্লাওয়ার গুলে স্টকে দিয়ে দিন।
স্যুপ ক্রমাগত নাড়তে থাকুন।
ফুটে উঠার ১-২ মিনিট পরে সুপ ঘন হয়ে আসলে ফেটানো ডিম ধীরে ধীরে দিয়ে হালকা নেড়ে দিন।
চুলা থেকে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার কর্ন স্যুপ।

ওটস ও মুগ ডালের টিক্কি রেসিপি

ওটস ও মুগ ডালের টিক্কি রেসিপি

স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে ওট খেয়ে থাকেন অনেকেই। বিশেষ করে ব্রেকফাস্টে দুধ এবং ফলের সাথে ওট খাওয়াটা এখন আর অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু দুধ এবং ফল ছাড়া অন্য কিছু দিয়েও যে ওট খাওয়া যায়, এটা অনেকেই ভাবতে পারেন না। কিন্তু ওট আসলে অনেক রান্নাতেই ব্যবহার করা হয়, এমনকি ওট দিয়ে তৈরি করা যেতে পারে দারুন স্বাস্থ্যকর এই টিক্কি। টিক্কি বা টিকিয়া বলতে অনেকে শুধু মাংসের টিকিয়া ভাবেন, কিন্তু এই টিক্কি তৈরিতে ব্যবহার হবে শুধু মুগ ডাল এবং ওট। আসুন, জেনে নেই ঝটপট এই রেসিপিটি।

ওটস ও মুগ ডালের টিক্কি রেসিপি

উপকরণ

  • –   আধা কাপ মুগ ডাল
  • –   আধা কাপ কুইক কুকিং রোলড ওটস
  • –   ২ টেবিল চামচ দই
  • –   ৩ টেবিল চামচ পিঁয়াজ মিহি কুচি
  • –   আধা চা চামচ কাঁচামরিচ কুচি
  • –   ২ চা চামচ চাট মশলা
  • –   ২ চা চামচ মরিচ গুঁড়ো
  • –   সিকি চা চামচ গরম মশলা গুঁড়ো
  • –   সিকি চা চামচ হলুদ গুঁড়ো
  • –   ১ চা চামচ আদা রসুন বাটা
  • –   ২ টেবিল চামচ ধনেপাতা কুচি
  • –   লবন স্বাদমতো
  • –   ২ চা চামচ তেল

প্রণালী

১) ভালো করে ধুয়ে এক কাপ পানিতে সেদ্ধ করে নিন মুগ ডাল। সবটা পানি শুকিয়ে যাবে এবং ডাল নরম হয়ে যাবে। পানি থাকলে সেটা ঝরিয়ে ডালটুকু ব্লেন্ড করে পেস্ট তৈরি করে নিন। তবে বেশি মিহি পেস্ট করার দরকার নেই।

২) একটা বোলে এই ডালের পেস্ট নিন। এর সাথে বাকি সব উপকরণ মিশিয়ে নিন। মেশানো হয়ে গেলে এই মিশ্রণ থেকে ছোট ছোট টিক্কি তৈরি করে নিন। মোটামুটি ১২টার মতো হবে।

৩) একটা নন-স্টিক কড়াই গরম করে নিন। এতে আধা চা চামচ তেল দিন। তেল গরম হলে এতে ভেজে নিন টিক্কিগুলো। দুপাশে সোনালি করে ভেজে নিন। তেল শুকিয়ে গেলে অল্প করে তেল দিতে পারেন।

ব্যাস, তৈরি হয়ে গেলো সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর মুগ ডাল এবং ওট টিক্কি। গরম গরম পরিবেশন করতে পারেন যে কোনো চাটনি বা সসের সাথে। শীতের বিকেলে চায়ের সাথে দারুন মানিয়ে যাবে।

Back to Top
Product has been added to your cart