Home
Shop
Wishlist0

banner

SENIOR’S MEMBER DISCOUNT DAYS! SAVE 25% EACH TUESDAY

01575606301

Recently Viewed
জাপানিজ কটন চিজ কেক রেসিপি

জাপানিজ কটন চিজ কেক রেসিপি

দেখতে পুডিং-এর মত মনে হলেও এটি আসলে কেক। ভীষণ সুস্বাদু এই কেকের নাম “জাপানিজ কটন চিজ কেক”। আরও দারুণ ব্যাপারটি হচ্ছে এই কেকের সাথে আপনি পরিবেশন করতে পারবেন আম থেকে শুরু করে যে কোন ফল! আমাদের দেশের কোন দোকানে এই কেক কিনতে পাবেন না। তাহলে উপায় চিন্তা কি, নিজেই তৈরি করে ফেলুন।

 

জাপানিজ কটন চিজ কেক রেসিপি

উপকরণ

২৫০ গ্রাম ডাইজেস্টিভ বিস্কিট
২৫০ গ্রাম ক্রীম চিজ (কক্ষ তাপমাত্রায়)

৫ টি ডিম (কক্ষ তাপমাত্রায়)
১/৪ চা চামচ ক্রীম অফ টার্টার
দের চা চামচ ভ্যানিলা এসেন্স
১/৪ কাপ চিনি + ১/৪ কাপ চিনি
১/৪ কাপ মাখন + ৩ টেবিল চামচ বাটার (কক্ষ তাপমাত্রা)
১/২ কাপ হুইপড ক্রীম
১/৪ কাপ টক দৈ (পানি ঝরানো)
১/৪ কাপ ময়দা
২ টেবিল চামচ কর্নফ্লাওয়ার
৮ ইঞ্চি গোল স্প্রিংফর্ম প্যান

জাপানিজ কটন চিজ কেক রেসিপি

জাপানিজ কটন চিজ কেক রেসিপি

প্রণালি

– স্প্রিংফর্ম প্যান-এর নিচে কয়েকটা অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল পেপার দিয়ে খুব ভাল করে সীল করে wrap করে নিন, যাতে কোনও ভাবে পানি ভেতরে চলে আসতে না পারে। ওভেনের কালো বেকিং ট্রে অথবা যে কোনও বেকিং ট্রে হলেও হবে, ট্রে-এর অর্ধেক পরিমাণ পানি ঢেলে ভরে রাখুন।
-ডাইজেস্টিভ বিস্কিট আর ৩ টেবিল চামচ মাখন ফুড প্রসেসরে গুঁড়ো করে স্প্রিংফর্ম প্যান-এর তলায় চেপে চেপে বসিয়ে দিন। এরপর প্যানটা ৩০ মিনিট এর জন্যে ফ্রিজে রেখে দিন। ওভেন প্রি হিট করতে দিন।
-ডিমের সাদা অংশ আলাদা করে লো স্পিডে বিট করুন। এরপর স্পিড বাড়িয়ে ফোমি করুন। ক্রীম অফ টার্টার দিন। বিট করুণ। ১/৪ কাপ চিনি দিন। বিট করুন। এভাবে কিছুক্ষণ বিট করলে সফট্ পিকটা পেয়ে যাবেন। প্রায় ৫ মিনিট এর মত লাগবে।
– আলাদা বাটিতে ক্রীম চিজ, মাখন আর বাকি ১/৪ কাপ চিনি যোগ করুন। ক্রীমি আর স্মুথ না হওয়া পর্যন্ত বিট করুন (প্রায় ২-৩ মিনিট।)
-এবার টক দৈ যোগ করুন আর ১ মিনিট বিট করুন। হুইপড ক্রীম যোগ করুণ। বিট করুন।
-ময়দা আর কর্নফ্লাওয়ার যোগ করুন, আরও ১ মিনিট বিট করুন। এরপর ডিমের কুসুম আর ভ্যানিলা এসেন্স অ্যাড করুন এবং আরও ১ মিনিট বিট করুন। পুরা ব্যাটার টিকে চালনি দিয়ে চেলে নিন।
-এবার ১/৩ ডিমের সাদা ফোম সাবধানে ফোল্ড করে দিন যাতে ব্যাটারের সাথে পুরো পুরি মিলে যায়। বাকি টুকু সাদা ফোম একই ভাবে ফোল্ড করে মিশিয়ে নিন।
-এখন স্প্রিংফর্ম প্যাণে বিস্কিট এর লেয়ার এর উপরে ব্যাটারটা ঢেলে দিন। স্পাচুলা দিয়ে ভাল ভাবে ছড়িয়ে দিন।
-এবার প্যানটা ৪ বার ঝাঁকিয়ে নিন যাতে ভিতরে বড়ও কোনো এয়ার বাবল না থাকে।
-এখন সাবধানে প্যানটা প্রি হিট করা ওভেনে পানির উপর বসিয়ে দিন। আমরা যেভাবে পুডিং করি।
-১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে তে ১ ঘন্টা ৩০ মিনিট বেক করুন। এর পর টুথপিক দিয়ে চেক করে নিন। টুথপিক ক্লিন আসলে ওভেন বন্ধ করে ১ ঘন্টা কেকটা ওভেনেই ঠান্ডা হতে দিন। -এর পর বের করে ফ্রিজে এ রেখে দিন, ৩-৪ ঘন্টার জন্যে। বাস হয়ে গেল।
-টপিং এর জন্য যে কোনও ফল ব্যবহার করতে পারেন। এখানে ক্যান্ড ব্লু বেরি দেয়া হয়েছে।

কাজু বাদামের বরফির রেসিপি

কাজু বাদামের বরফির রেসিপি

মিষ্টি জাতীয় খাবারের আইটেম গুলোর মধ্যে ‘কাজু বাদামের বরফি’ সবার পছন্দের হয়ে থাকে। বেশির ভাগ সময়ই দেখা যায়, এই সুইট আইটেমটি বাসায় না বানিয়ে , কোন দোকান থেকেই কিনে আনা হয় । যদিও এটি বাসায় বানানো কিন্তু এতটা কঠিনও নয় । চলুন দেখে নিই কীভাবে আপনি নিজেই বানাতে পারবেন কাজু বাদামের বরফি ।

 

কাজু বাদামের বরফির রেসিপি

উপকরণঃ

১) ২০০ মিলি. ( ৪/৫ কাপ) দুধ

২) ২৫০ গ্রাম চিনি

৩) ২৫০ গ্রাম কাজু বাদাম

কাজু বাদামের বরফির রেসিপি

কাজু বাদামের বরফির রেসিপি

প্রস্তুত প্রণালীঃ

একটি ব্লেন্ডারে কাজু বাদাম ও দুধ ভালো ভাবে মিক্স করুন ।

এই পেস্টটিকে এখন একটি কড়াই এ নিন । এতে চিনি যোগ করুন এবং হালকা আঁচে তাপ দিতে থাকুন যতক্ষণ না চিনি পুরোপুরি গলে যায় । এরপর মিক্সচারটি নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না  ডো এর মত শেপ তৈরি হবে ।

এবার চুলো থেকে সরিয়ে একটু ঠাণ্ডা হতে দিন ।

একটি ট্রে তে অল্প পরিমাণে তেল লাগিয়ে নিয়ে মিক্সচারটি তাতে ঢেলে দিন এবং ১/৪ সেমি. অথবা ১/৮” পুরু করে বেলুন । এবার আপনার পছন্দ মত শেপে ( সাধারণত ডায়মন্ড শেপে কাটা হয় ) কেটে নিন এবং ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য রেখে দিন ।

আপনার তৈরি করা কাজু বাদামের বরফি এখন পরিবেশনের জন্য প্রস্তত।

জলপাইয়ের মিষ্টি আচারের রেসিপি1

জলপাইয়ের মিষ্টি আচারের রেসিপি

মৌসুমটাই এখন জলপাইয়ের আচার তৈরির। টক-ঝাল আচার নিশ্চয়ই তৈরি হয়ে গিয়েছে এতদিনে, তাহলে চলুন আজ শিখে নিই জলপাইয়ের মিষ্টি আচার তৈরির প্রণালি।

জলপাইয়ের মিষ্টি আচারের রেসিপি

যা প্রয়োজন
জলপাই- ১ কেজি
চিনি– এক বা দুই কাপ (স্বাদমতো)
সরিষা বাটা- ৪ টে চামচ

আদা/রসুন বাটা- ২ টে চামচ করে
হলুদ গুঁড়া- ২ চা চামচ
মরিচ গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
আস্ত পাঁচফোড়ন- ২ চা চামচ

সিরকা/ভিনেগার- ১/২ কাপ
সরিষার তেল- ১/২ কাপ
রসুনের কোয়া- ৩টি রসুনের

জলপাইয়ের মিষ্টি আচারের রেসিপি1

জলপাইয়ের মিষ্টি আচারের রেসিপি

যেভাবে করবেন
-জলপাই ধুয়ে, মুছে দুই পাশ দিয়ে কেটে নিন।
-হাঁড়িতে তেল গরম করে আস্ত পাঁচফোড়ন ফোঁড়ন দিয়ে আদা-রসুন বাটা, সরিষা বাটা ও গুঁড়া মসলা কষিয়ে নিন।
-অল্প ভিনেগার দিয়ে আবার কষান।

-এবার জলপাইয়ের বিচির অংশ এবং আর একটু ভিনেগার দিন। বিচির অংশ যখন প্রায় সেদ্ধ হয়ে যাবে তখন জলপাইয়ের দুই পাশের কাটা অংশ দিয়ে মিশিয়ে নিন।
-কাটা অংশ সেদ্ধ হয়ে গেলে চিনি মিশিয়ে নিন। চিনির পানি গলে গেলে আচারের হাঁড়ি তাওয়ার উপর বসিয়ে রান্না করুন যেন তলায় পোড়া লেগে না যায়।
-চিনির পানি শুকিয়ে তেল ছেড়ে আসলে নামিয়ে ঠান্ডা করে রসুনের কোয়া মিশিয়ে নিন।
-আচার বয়ামে ভরার আগে কয়েকদিন রোদে দিয়ে নিন।

কই মাছের পাতুরির রেসিপি

কই মাছের পাতুরির রেসিপি

অনেক ভাবেই কই মাছ রান্না করা যায়। তবে কই মাছের পাতুরি বোধহয় সবচেয়ে মজাদার। আসুন এই অনন্য স্বাদের তরকারির রেসিপি জেনে নিই।

কই মাছের পাতুরির রেসিপি

উপকরণ

কই মাছ ৩টি

লাউপাতা ৬টি (বড়, মাছ প্রতি ২টি করে)

পেঁয়াজ দেড়টা (মাছের আকৃতির উপরে পেঁয়াজের পরিমাণ নির্ভর করবে)

কালোসরিষা আধা চা-চামচ

রসুন ২ কোয়া

হলুদগুঁড়া আধা চা-চামচ

মরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ

কাঁচামরিচ ৭ থেকে ৮টি

লবণ স্বাদমতো

সরিষার তেল আধা কাপ।

পদ্ধতি

লাউয়ের বড় আকারের তুলনামূলক কচিপাতা আঁশ ফেলে ভালো করে ধুয়ে রাখতে হবে। মাছের দুইপিঠ চিরে রাখতে হবে যাতে মসলা ঠিকমতো ঢোকে। পেঁয়াজ, রসুন, সরিষা, হলুদ ও মরিচগুঁড়া আর চারটি কাঁচামরিচ একসঙ্গে বেটে নিতে হবে। তারপর তাতে মেশাতে হবে লবণ আর খানিকটা সরিষার তেল।

মাখানো মসলার মধ্যে কই মাছগুলো দিয়ে ভালো করে মেখে আধা ঘণ্টা রেখে দিন। এবার ২টি করে লাউপাতা বিছিয়ে তাতে মসলায় মাখা কই মাছ সঙ্গে দুটি কাঁচামরিচ দিয়ে চারপাশ থেকে লাউপাতা এমনভাবে পেঁচিয়ে নিতে হবে যাতে প্যাকেটের মতো দেখতে হয়। সুতা পেঁচিয়ে বেঁধে নিতে হবে যাতে পাতা খুলে মসলা বা মাছ বের না হয়ে আসে।

এভাবে সবগুলো কই মাছ পাতায় পেঁচিয়ে নিন। যদি শাকভর্তার পরিমাণ একটু বেশি চান তবে মাছ প্রতি ২টি পাতার পরিবর্তে ৩টি করে লাউপাতা দিতে পারেন। প্যানে তিন থেকে চার চা-চামচের মতো সরিষার তেল দিয়ে লাউ পাতায় মোড়া কই মাছগুলো সুন্দর করে পাশাপাশি বিছিয়ে দিয়ে ঢাকনা দিয়ে মধ্যম আঁচে বসিয়ে দিতে হবে।

সাত থেকে আট মিনিট পর সাবধানে উলটে দিন। এভাবে আরও বেশ কয়েক বার উল্টেপাল্টে দিতে হবে যাতে পুড়ে না যায়।

২৫ থেকে ৩০ মিনিট পর নামিয়ে ফেলতে হবে। খুব সাবধানে সুতা খুলে পাতার প্যাকেট থেকে মাছগুলো মসলাসহ একটা প্লেটে তুলে লাউপাতাগুলো সিদ্ধ কাঁচামরিচসহ পাটা বা মিক্সিতে বেটে নিন। তারপর মাছ আর শাকভর্তার ওপরে অল্প করে একটু সরিষার তেল ছড়িয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন কই পাতুরি।

চাইলে লাউপাতায় মোড়ানো অবস্থাতেও এই কইপাতুড়ি পরিবেশন করতে পারেন।

বাঁধাকপির সালাদ রেসিপি

বাঁধাকপির সালাদ রেসিপি

সুস্বাদু বাঁধাকপির সালাদ যে ভাবে পরিবেশন করবেন । নিন্মে দেওয়া হল রেসিপিটি। চলুন তাহলে জেনে নেই মজাদার বাঁধাকপির সালাদ রেসিপি।

বাঁধাকপির সালাদ রেসিপি

বাঁধাকপির সালাদ রেসিপি-
উপকরণ
:

  • বাঁধাকপি ১টি,
  • লবণ স্বাদমতো,
  • লেবুর রস ২ টেবিল চামচ,
  • কাঁচা মরিচ কুচি ১ চা-চামচ,
  • পুদিনাপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ,
  • লেমন রাইন্ড ১ চা-চামচ,
  • সাদা গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ,
  • মেয়োনেজ ৪ টেবিল চামচ,
  • সালাদ ড্রেসিং ২ টেবিল চামচ,
  • চিনি ১ টেবিল চামচ।

প্রণালি:

বাঁধাকপির বাইরের অংশ পরিষ্কার করে মাঝখান দিয়ে এমনভাবে কাটুন, যেন এটির আকার বাটির মতো হয়। এবার কপির পাতাগুলো মিহি কুচি করে কেটে নিন। পাতার কুচির সঙ্গে মেয়োনেজ ও সালাদ ড্রেসিং বাদে বাকি সব উপকরণ দিয়ে মেখে নিন। এটি ফ্রিজে ২৫-৩০ মিনিট রাখুন। ফ্রিজ থেকে বের করে সালাদ ড্রেসিং ও মেয়োনেজ মিলিয়ে বাঁধাকপির বাটির মধ্যে দিয়ে পরিবেশন করুন।

সরিষার তেল ও কালিজিরার খিচুড়ি

সরিষার তেল ও কালিজিরার খিচুড়ি

না, এটা কোন সাধারণ খিচুড়ি নয়, একেবারেই ভিন্ন স্বাদের একটি খিচুড়ি রেসিপি নিয়ে এসেছি আজ। যারা সরিষার তেল ভালোবাসেন, তাদের খুব ভালো লাগবে এই খিচুড়ি। অন্যদিকে যারা কালিজিরা এমনিতে খেতে পারেন না, তাঁদেরও ভালো লাগবে কালিজিরার স্বাদ। স্বাস্থ্য ও সুস্বাদ দুটি একসাথেই মিলবে দারুণ এই রেসিপিতে।

সরিষার তেল ও কালিজিরার খিচুড়ি

উপকরণ

পোলাও চাল – ২ পট/কাপ
মুগ ডাল – ৩/৪ পট/কাপ
পেঁয়াজ বাটা – ১ টেবিল চামচ
আদা বাটা – ১ চা চামচ
জিরা গুঁড়া – ১/২ চা চামচ
হলুদ গুঁড়া – ১/৪ চা চামচ
মরিচ গুঁড়া – ১/৩ চা চামচ
পেঁয়াজ কুঁচি – ৩ টেবিল চামচ
রশুন কুঁচি – দেড় চা চামচ
আস্ত কালিজিরা – ১ চামচ
আস্ত জিরা – ১/২ চা চামচ
আস্ত মেথি – ১/২ চা চামচ (মেথি খেতে না চাইলে দেবেন না)
আস্ত গরম মশলা – দারচিনি, লবঙ্গ, এলাচ প্রতিটা ৩ টা করে
কাঁচা মরিচ – ৬/৭ টা
লবন – স্বাদ মত
সয়াবিন তেল – ১/৪ কাপ
সরিষার তেল – ১/২ কাপ
ফুটন্ত পানি – প্রয়োজন মত

প্রণালী

-মুগ ডাল লাল করে টেলে নিয়ে ভাল করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখতে হবে। পোলাওয়ের চাল-ও ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখতে হবে।
-প্যানে সয়াবিন তেল আর অল্প সরিষার তেল গরম করে গরম মশলা দিয়ে হালকা ভেঁজে পেঁয়াজ আর আদা বাটা দিয়ে দিতে হবে। অল্প কষিয়ে নিয়ে হলুদ-মরিচ-জিরা গুঁড়া দিয়ে কষিয়ে নিয়ে পোলাওয়ের চাল আর মুগ ডাল দিয়ে ৪/৫ মিনিট ভাঁজতে হবে। তারপর প্রয়োজন মত ফুটন্ত পানি আর লবণ দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।
-পানি আর চাল এক সমান হয়ে এলে চুলার আঁচ কমিয়ে প্যানের নিচে তাওয়া দিয়ে দমে বসিয়ে দিতে হবে। সাথে কাঁচা মরিচ গুলো ফালি করে দিয়ে দিতে হবে। ঝাল কম চাইলে আস্ত কাঁচা মরিচ-ও ব্যাবহার করতে পারেন।
-অন্য একটি ফ্রাইং প্যানে বাকি সরিষার তেল গরম করে তাতে কালিজিরা, মেথি আর জিরা ফোঁড়ন দিয়ে কুচোনো পেঁয়াজ আর রশুন সোনালি করে ভেজে তেল সহ হালকা হাতে খিচুড়িতে মিশিয়ে দিতে হবে।
-চাল-ডাল সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে ইলিশ মাছ ভাজা বা গরুর মাংস ভুনা বা ডিম ভাজা দিয়ে। সাথে একটু খানি আম বা মরিচের আচার দিতে ভুলবেন না যেন।

Back to Top
Product has been added to your cart