Home
Shop
Wishlist0

banner

SENIOR’S MEMBER DISCOUNT DAYS! SAVE 25% EACH TUESDAY

Sundor Toker Jotne Ghoroa Moisturizer | শুষ্ক ত্বকের যত্নে ময়েশ্চারাইজার

সুন্দর ত্বকের যত্নে ৫টি ঘরোয়া ময়েশ্চারাইজার

শীতকালে সব ত্বকের জর্ন্য দরকার বাড়তি যত্ন। শুষ্ক ত্বক হলে কোনো কথা নেই। এইসময় তৈলাক্ত ত্বকও অনেকবেশি শুষ্ক হয়ে যায়। তাই শীতেরসময় ত্বককে সব সময় ময়েশ্চারাইজ রাখতে হয়। বাজার ঘুরলে অনেক রকমের লোশন পাওয়া যায়। কিন্তু বেশিরভাগ সময় লোশন ব্যবহারে ত্বক কালো দেখা যায়। আর এই সমস্যার কারণে অনেক লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকেন। এতে ত্বক  লাবণ্য হারিয়ে ফেলে। প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক ময়েশ্চারাইজ করা সম্ভব। এটি ত্বক কালো না করে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।

১। মধু এবং ডিমের কুসুম

শুষ্ক ত্বকের জন্য মধু এবং ডিমের কুসুম অনেক ভালো প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার। সমপরিমাণের মধু এবং ডিমের কুসুম ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। মুখ ও ঘাড়ে ভাল করে লাগিয়ে নিন। এরপর ভালোভাবে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ভাল ফল পেতে হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

২। অলিভ অয়েল

অনেকেই বডি লোশনের পরিবর্তে অলিভ অয়েল ব্যবহার করে থাকেন। এই অলিভ অয়েল শরীরের অন্যান্য অংশের পাশাপাশি মুখে ও ব্যবহার করতে পারেন।অলিভ অয়েল সরাসরি মুখে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া আপনার নিয়মিত ব্যবহৃত লোশনের সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিতে পারেন। গোসলের আগে অলিভ অয়েল হাত-পা সহ সারা শরীরের ম্যাসাজ করুন। তারপর গোসল করুন। গোসল এর পর হালকা কোন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন।

৩। মধু এবং দুধ

দুই টেবিল চামচ মধু এবং দুই টেবিল চামচ দুধ মিশান। এটি মুখে লাগান। কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের টোনার এবং ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে থাকে।

৪। অ্যালোভেরা এবং দুধ

অ্যালোভেরা পাতা থেকে জেল বের করে নিন। অ্যালোভেরা জেলের সাথে দুই টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন ।এই প্যাকটি মুখ এবং ঘাড়ে ব্যবহার করুন। ১০-১৫ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। অ্যালোভেরা ত্বকের শুষ্কতা দূর করে ত্বকের অন্যান্য সমস্যায় ও সমাধান করে থাকে।

৫। টকদই এবং কলা

অর্ধেকটা কলা এবং চার টেবিল চামচ টকদই মিশিয়ে প্যাক তৈরী করুন। এবার প্যাকটি ত্বকে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। কলা এবং টকদইয়ের মিশ্রণ ত্বক ময়েশ্চারাইজ করে। এর সাথে ত্বকের উজ্জ্বলতাও বাড়িয়ে দেয়।

যেকোন লোশন বা ক্রিম ত্বককে কালো করে। কিন্তু ঘরোয়া এই ময়োশ্চারাইজগুলো ত্বক কালো করে না বরং নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

৪টি ফলের ফেসপ্যাক । Toker Jotne Fruit Face Pack | Apsarah

৪টি ফলের ফেসপ্যাক

ফলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে সবার ই কম বেশি জানা  আছে।  ফল ত্বকের জন্যেও বেশ উপকারী। আজকাল পার্লারগুলোতে ফ্রুট ফেসিয়াল খুবই  জনপ্রিয়। কেমিক্যাল উপাদান বা কসমেটিক্স ব্যবহার করা হয় না এই উপাদানটি  এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। সবার সবসময় পার্লারে গিয়ে ফেসিয়াল করা সম্ভব হয়ে উঠে না। ঘরে ফল ব্যাবহার করেই  নিজেই করে নিতে পারেন ফ্রুট ফেসিয়াল। এই প্যাকগুলো আপনি প্রতিদিন  ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ত্বর্ক তাড়াতারি  কোমল ও মৃসন করে তুলতে সাহায্য করে।

১। স্ট্রবেরি ফেসপ্যাক

১/২ কাপ পাকা স্ট্রবেরি এবং ১/৪ কাপ কর্ণ ফ্লাওয়ার ভালোভাবে মেশান। এটি ত্বকে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। ৩০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ত্বকে নিয়ে আসবে  উজ্জ্বলতা।

২। আভাকাডো ফেসপ্যাক

৩ টেবিল চামচ ফ্রেশ ক্রিম, ১/৪ আভাকাডো এবং ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। প্যাকটি যেন ক্রিমী হয় সেদিকে ভালো করে লক্ষ্য রাখবেন। এটি ত্বকে লাগিয়ে ১ ঘন্টা রেখে দিন। তারপর কুসুমের গরম পানি দিয়ে মুখ ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি ত্বক ময়েশ্চারাইজ করে বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। Dr. Ordon বলেন রোগীরা এই ফেসপ্যাক পছন্দ করে কারণ এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে তারুণ্যদীপ্ত করে তোলে।

৩। পিচ ফেসপ্যাক

১টি পিচ ফল, ১ টেবিল চামচ মধু এবং ১ চা চামচ ও টমিল ভালোভাবে মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে নিন। এটি ত্বকে ভালোভাবে  লাগিয়ে নিন এবং ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে অপেক্ষা করুন। তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের নমনীয়তা বৃদ্ধি করে ত্বক টাইট করে থাকে। পিচ ফলে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং আলফা হাইড্রোক্সি অ্যাসিড আছে যা ত্বকের মৃত কোষ দূর করে এবং ত্বকের বলিরেখা রোধ করে থাকে।

৪। কলার ফেসপ্যাক

১টি পাকা কলা, ২ টেবিল চামচ মধু এবং ২ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে মুখে ভালভাবে  লাগিয়ে নিন। ১৫ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি খুব তাড়াতারি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে থাকে। কলার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ীয়ায়ে তোলে ।

নিয়মিত এই প্যাকগুলো ব্যবহার করার ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় । এবং ত্বকের কালো দাগ দূর করে ত্বক নরম কোমল করে থাকে।

Chul Porar Prodhan Karon O protikar | চুল পরার প্রধান কারন ও প্রতিকার

প্রত্যেকটি মেয়েই চায় তার চুল যেন লম্বা, ঘন  ও সুন্দর হয়। কিন্তু চুলের একটি অতি সাধারন সমস্যা “চুল পরা” যা নিয়ে প্রতি নিয়তই আমরা দুঃশ্চিন্তায় ভুগি। কারন সুন্দর চুল ছাড়া নারীর সৌন্দর্য যেন পাতাহীন মরা গাছের মত।

আজ আমরা আলোচনা করব, চুল পরার কিছু প্রধান কারন।

chul porar prodhan karon o protikar

চুল পরার প্রধান কারন ও প্রতিকার

চুল পরার কিছু প্রধান কারন সমূহ

১/ অতিরিক্ত চুল ধোয়াঃ আমরা অনেকেই প্রতিদিন চুলে শ্যাম্পু করি। যা একেবারেই করা উচিত নয়। কারন প্রতিদিন চুল শ্যাম্পু করলে চুলের প্রাকৃতিক তেল ও পুষ্টি উপাদান নষ্ট হয়ে যায়। ফলে, চুল গোঁরা থেকে নরম হয়ে যায় এবং চুল পরা বৃদ্ধি পায়।

সমাধানঃ সপ্তাহে ২-৩ দিন শ্যাম্পু করুন।

২/ সূর্যরশ্মি ও ধুলাবালিঃ আমাদের প্রয়োজনের তাগিদে, বাসা থেকে বের হতে হয়,  ফলে চুলে সূর্যরশ্মি ও ধুলাবালি লাগে। সূর্যরশ্মি আমাদের চুলের প্রাকৃতিক তেল শুষে নেয়। ফলে চুলের গোঁরা শুস্ক হয়ে যায়। অন্যদিকে ধুলাবালি আমাদের চুলকে রুক্ষ করে ফেলে।

সমাধানঃ বাহিরে বের হলে যথা সম্ভব চুলকে সূর্যরশ্মি ও ধুলাবালি থেকে রক্ষা করতে হবে।

৩/ চুলে তেল না দেয়াঃ গাছের পাতা যেমন শুকিয়ে গেলে ভেঙ্গে ফেলা যায়, ঠিক তেমনি চুল বেশি শুষ্ক হয়ে গেলে তা চুল ভেঙ্গে পরার কারন।

সমাধানঃ নিয়মিত সপ্তাহে ১-২ বার তেল দিন। এতে আপনার চুল শক্ত ও মজবুত হবে।

৪। অতিরিক্ত ক্যামিকেল প্রোডাক্ট ব্যবহারঃ চুলের স্টাইল করার জন্যে আমরা অনেকেই ক্যামিকেল তৈরি বাজারের বিভিন্য প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এর উপকারিতার চেয়ে অপকারিতাই বেশি। ক্ষনিকের জন্যে আমাদের চুল সুন্দর হলেও পরক্ষনেই এটি আমাদের চুলকে নষ্ট করে দেয়।

সমাধানঃ যথা সম্ভব চুলে ক্যামিক্যাল প্রোডাক্ট ব্যবহার করা কমাতে হবে। এবং ক্যামিক্যাল প্রোডাক্ট ব্যবহার করলেও তা নারিকেল তেল ভালো করে মেখে ধুয়ে নিতে হবে।

Zafran Hair Growth Therapy (150ml)

৭ দিনে চুল পরে যাওয়া একদম বন্ধ করে।
১ মাস নিয়মিত ব্যবহারে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত চুল লম্বা করে।
 ২ মাস নিয়মিত ব্যবহারে নতুন চুল গজায়।
প্রতিদিন চুল খালি পড়েই যাচ্ছে…!!
তাহলে আজ থেকেই নিশ্চিন্তে জাফরান অয়েল ব্যবহার শুরু করো আপুরা। কারন জাফরান অয়েলই একমাত্র পরিক্ষিত অয়েল যা ব্যবহার করে হাজারো মেয়ে এসব প্রবলেম ১০০% সমাধান করে চুলকে তাদের মনের মত করতে পেরেছে।
এটি সত্যি একটি অসাধারন কার্যকরী অয়েল আর প্রাইজটাও অনেক রেজোনেবল।
Chul Porar Prodhan Karon O protikar | চুল পরার প্রধান কারন ও প্রতিকার 1
 জাফরান হেয়ার গ্রোথ থেরাপি তৈরি হয়েছে জাফরানের নির্জাস সহ আরো ১০টির বেশী অসাধারণ ও দুর্লভ হারবাল উপাদান দিয়ে। এর অনন্য ফর্মুলার কারনে খুব দ্রুত ও সহজেই উপাদেয় উপাদান গুলো চুল ও চুলের গোরায় ঢুকে চুল ও স্ক্যাল্প এর প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়।
আমাদের চুল মুলত কেরাটিন দিয়ে গঠিত। এটি এমিনো এসিড দিয়ে তৈরি একধরনের প্রোটিন। জাফরান হেয়ার গ্রোথ থেরাপি চুলে পর্যাপ্ত এমিনো এসিড সরবরাহ করে ও ফলিকল উদ্দিপিত করে যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। এর ভেষজ উপাদানে আরো আছে আয়রন ও জিংক যা স্ক্যাল্পে অক্সিজেন প্রবাহিত করে। জাফরান নতুন টিসু তৈরি করে ও চুল পরে যাওয়া বন্ধ করে চুলকে দ্রুত বাড়তে সহায়তা করে।
ব্যবহারের নিয়ম:
যারা চুল পরা বন্ধ করতে চাচ্ছেন এবং চুলকে দ্রুত লম্বা ও মজবুত করতে চাচ্ছেন তারা শুধু রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একবার ব্যবহার করুন। আর যাদের এরিমাঝে চুল পরে মাথা ফাকা হয়ে গিয়েছে, তারা দুই বার (সকাল ও রাত) ব্যবহার করুন। এটি যেকোন বয়সের ছেলে মেয়ে সবাই ব্যবহার করতে পারে।

Cheleder Payer Jotno Bangla Health Tips | ছেলেদের পায়ের যত্ন | Apsarah

সকালবেলা খুব ভাল  পোশাক আর জুতা-মোজা পরে বেরহলাম।  বিকেলে যখন বাসায় ফিরে জুতা জোড়া খুললাম , তখন পা ঘেমে দুর্গন্ধে সেই নজরকাড়া আউটফিট হয়ে  একদম নকআউট হয়ে গেল।  এ রকম পরিস্থিতে অনেকেরই কম-বেশি পড়তে হয়।

পায়ের দুর্গন্ধের হওয়ার প্রধান কারণ ঘাম।  এটি মূলত পানি ও লবণের সংমিশ্রণে হয়ে থাকে।  ঘামের নিজস্ব কোনো গন্ধ নেই।  আমাদের শরীরে মাইক্রোকক্কাস সেডেনটারিয়াস নামক ব্যাকটেরিয়া থাকে, যা ঘাম থেকে পুষ্টি গ্রহন করে এবং বর্জ্য নিঃসরণ করে, দুর্গন্ধের কারণ ছড়ায়।  আর নিঃসৃত বর্জ্য হচ্ছে ভোলাটিলা সালফার নামক অর্গানিক অ্যাসিড।  এটি খুব দুর্গন্ধযুক্ত।  

সাধারণত সিনথেটিক মোজা আর বদ্ধ জুতা ব্যবহার করলে পায়ে দুর্গন্ধ সৃষ্টি  হয়।  এই ধরনের জুতায় ঘাম হয় বেশি, ফলে মোজাসহ পা উন্মুক্ত করা মাত্র দুর্গন্ধটাও বেশি ছড়িয়ে থকে ।  অন্যদিকে পা ঠিকমতো পরিষ্কার না করে কিংবা অপরিচ্ছন্ন জুতা পরলে এ সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে ।  একই জুতা দীর্ঘদিন ব্যবহার করলেও এমনটি ঘটে থকে ।  অনেক সময় শারীরিক সমস্যার কারণেও পায়ে এই সমস্যা হয়ে থাকে ।

বাড়িতে বসেই একটু পরিচর্যার মাধ্যমে এ থেকে মুক্তি পাবেন ।

জুতা ব্যবহার

যে জুতা ব্যবহার করছেন, তার নিচের অংশ দেখুন।  কারণ, জুতাতেই যদি দুর্গন্ধ থাকে, তাহলে পায়ের হাজার জত্ন  করেও কিছু হবে না।  জুতা স্যাঁতস্যাতে হলে এর ভেতর কিছু বেকিং সোডা ছিটিয়ে নিন , মুক্ত বাতাসে ৫-৬ ঘণ্টা শুকিয়ে নিন।  এর পর বেকিং সোডা ঝরিয়ে নিন।  তাতে যদি পা বেশি ঘামে, তবে খোলা স্যান্ডেল পরুন, কিন্তু এই শীতে তো আর সেটা সম্ভব নয়।  তাহলে জুতার সঙ্গে অবশ্যই সুতি মোজা পরুন।  নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন ।  ওয়াশেবল জুতা ধোয়ার সময় সুগন্ধি ডিটারজেন্ট ব্যবহার করতে পারেন ।  বেশি অাঁটসাঁট জুতা ব্যবহার করবেন না।নিয়মিত পা পরিষ্কার রাখুন।  শুধু পানি গড়িয়ে নয়, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান দিয়ে পা পরিষ্কার রাখবেন।  গরম পানিতে প্রতিদিন পাঁচ মিনিট পা ডুবিয়ে রাখুন।  এতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যাবে।  নিয়মিত পায়ের মৃত কোষ পরিষ্কার রাখুন।  সম্ভব হলে পেডিকিউর করুন মাসে অন্তত দুবার।  জুতা পরার সময় ফুট ডিওডরাইজার ব্যবহার করুন।  এতে পা কম ঘামবে, দুর্গন্ধটাও কমবে।

টিপস

  • সুতি মোজা ব্যবহার করুন
  • নিয়মিত পা পরিষ্কার রাখুন
  • দিনের কিছু সময় খালি পায়ে হাঁটুন
  • একই জুতা প্রতিদিন পরবেন না
  • পায়ের সাইজের মতো জুতা পরুন
  • বেশি ঘাম হলে মোজা পরিবর্তন করে নিন
  • ফুট ডিওডরাইজার ব্যবহার করুন

Ojon Komanor Upay Bangla Tips | ওজন কমানোর উপায় | Apsarah.com

ওজন কমাতে শরকরা জাতীয় খাদ্য বাদ দিতে হবে। শরীরের অতি রীক্ত ওজনের জন্য শরকরা জাতীয় খাদ্য উপকারী নয়। কিন্ত দিনের পর দিন শরকরা জাতীয় খাদ্য না খেলে শরীরে ভিবিন্ন রকম রোগের উপস্বগ দেখা দেয়। তাই শকরা জাতীয় খাদ্য বাছাইয়ের আগে সচেত্ন হতে হবে। তবে যাদের দেহের ওজন মাএা অতিরিক্ত তাদের পক্ষে অধিক পরিমানে শকরা জাতীয় খাদ্য না খাওয়ার উওম। একজন সাধারন মানুষের খ্যাএে প্রতিদিন মোট কেলোরির  ৫৫-৬০% শকরা প্রয়োজন। কিন্তু যাদের দেহের ওজন অনেক বেশি আর যারা ওজন ক্মাতে চায়। তাদের অজন অনেক বেশি আর যারা ওজন কমাতে চায়। তাদের ক্ষেএে শকরা  পরিমান ভাত রুটি মিলে ৩৫-৪০% হলেই ভালো

শকরা জাতীয় খাবারের অভাবে শরীরে দহন প্রকিয়া কমে কমে যায়। শরকরা কম গ্রহন করা ক্ষতি কর শরকরা বেশি খেলে শরিরের চাবি জমে যায়।

সুতরাং শরকরা খেতে হবে সিমিত পরিমানে ।

Broner Dag Dur Korar Sohoj Upay | ব্রণের দাগ দূর করার সহজ উপায়

ব্রণের দাগ বা অন্য কারণে হওয়া দাগ, আপনার সুন্দর চেহারায় কালো দাগ মোটেও মানানসই নয়। কুৎসিত কালো দাগ যে কোন সুন্দর চেহারাকেও মলিন করে দেয়।

Bioaqua Pure Skin Acne Cream price bd

Bioaqua Pure Skin Acne Cream price bd

 Buy Now

অনেক ক্রিম মেখে, পার্লারে ট্রিটমেন্ট করিয়েও কাজ হচ্ছে না তাহলে মুখের দাগ দ্রুত দূর করতে অবলম্বন করুন এই উপায়টি।

রোজ রাতে করুন এই ছোট্ট একটু রূপচর্চা। অল্প কিছুদিনের মাঝেই মুখের দাগ মিলিয়ে যেতে শুরু করবে।

উপকরণ ও পদ্ধতি

মুখের দাগ দূর করতে আমরা ব্যবহার করবো লেবু। একটু লক্ষ্য করলেই দেখবেন যে সকল অ্যান্টি স্পট ফেয়ারনেস ক্রিম লেবুর কথা বলে। কারণ একটাই, লেবু প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসাবে কাজ করে। তবে লেবু এই রূপচর্চাটি কেবল রাতের বেলায় করতে হবে। কারন সূর্যের আলো আপনার ত্বকে রিঅ্যাকশন করতে পারে। রাতের বেলায় রূপচর্চাটি করলে সূর্যের আলো বা গরমে ত্বকের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই এবং ত্বক সম্পূর্ণ ৮-১০ ঘণ্টা সময় পাচ্ছে দাগ দূর করার জন্য।

যা করবেন

Broner Dag Dur Korar Sohoj Upay | ব্রণের দাগ দূর করার সহজ উপায় 2

দুটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে

যদি আপনার ত্বক হয়ে থাকে স্বাভাবিক, তাহলে মাত্র ৫ মিনিটের একটি কাজ করতে হবে আপনাকে। যদি শুষ্ক বা সেনসিটিভ হয়ে থাকে, তাহলে সময় লাগবে ৩০ মিনিট।
১। মুখ খুব ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন।

২। যদি স্বাভাবিক বা তৈলাক্ত ত্বক হয়, তাহলে তাজা পাকা লেবুর রস (যে লেবু পেকে হলদে হয়ে গেছে, অর্থাৎ লেমন) সরাসরি মুখের কালো দাগে লাগিয়ে নিন। লেবুর রসের সাথে সামান্য মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন।

Back to Top
Product has been added to your cart