Home
Shop
Wishlist0

banner

SENIOR’S MEMBER DISCOUNT DAYS! SAVE 25% EACH TUESDAY

ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুল সোজা করার মাস্ক তৈরি করুন | Chul Soja Korar Mask

ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুল সোজা করুন

পার্লারে গিয়ে কেমিক্যাল ব্যবহার করে চুল স্ট্রেইট বা রিবন্ডিং করা চুলের জন্য খুবিই ক্ষতিকর। কিন্তু প্রাকৃতিক পদার্থ ব্যবহার করে ঘরেই বসে তৈরি করুন  চুল সোজা করার মাস্ক।

মাস্ক তৈরি করতে যা যা লাগবে_

  • এক কাপ নারিকেল মেশানো দুধ
  • ৫-৬চামচ লেবুর রস নিন
  • দুই চামচ অলিভ অয়েল নিন
  • তিন চামচ কর্নস্টার্চ (কর্নফ্লাওয়ার) নিন।

পদ্ধতি –

  • নারিকেল মেশানো দুধ, অলিভ অয়েল এবং লেবুর রস খুব ভালোভাবে মিশান। তারপর কিছু কিছু করে কর্নস্টার্চ  মিশ্রণের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। ভালোভাবে মেশাতে হবে যাতে কোনো দানা না পাওয়া যায়।
  • তারপর মিশ্রণটা সামান্য আঁচে চুলায় দিয়ে গরম করুন। তারপর ভালোভাবে মিশ্রণটি প্রতিনিয়ত নাড়ুন। কিছু সময় পর মিশ্রণটি ঘন ক্রিমের মতো হবে।
  • তারপর ঠাণ্ডা হয়ে গেলে একটি বোতলে সংরক্ষণ করে রাখুন।
  • গোসলের  করার আগে প্যাকটি চুলে লাগান। কিছু সময় পর শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
  • কমপক্ষে সপ্তাহে ২ বার করে টানা ২ মাস ব্যবহার করলেই চুল স্ সোজা  হবে। এছাড়া এই প্যাক ব্যবহারে চুল ঝলমলে হয়।

Gorom Pani Khawar Upokarita | গরম পানি খাওয়ার ফলে স্বাস্থ্য উপকারীতা

গরম পানি পানের উপকারিতা:

পানি স্বাস্থ্যের  জন্য খুবিই উপকারী। প্রতিদিন কমপক্ষে আট গ্লাস পানি পান করাটা চিকিৎসকেরা শরীরের সুস্থতার জন্যে অত্যন্ত দরকারী বলে মনে করে । কিন্ত আট গ্লাস পানি পান করলেও অনেক সময়, বিশেষভাবে গরমকালে, খানিকটা গরম পানি পান করাটাকে খুব সচেতনভাবেই এড়িয়ে চলে সবাই। এর পরিবর্তে বেছে নেয় বরফ কুচি মেশানো ঠান্ডা শীতল পানিকে। কিন্তু আপনি জানেন কি  খানিকটা কষ্টকর হলেও এই গরমে মধ্যে এক গ্লাস গরম পানি আপনার শরীরের জন্য খুবি উপকারী আসুন তাহলে জেনে নেয় গরম পানি পানের উপকারী দিকগুলো।

১. ওজন কমাতে সাহায্য করে

শরীরের  ওজন কমাতে গরম পানি বেশ উপকারী। এটা সহজেই আপনার শরীরের থাকা জমানো চর্বিকে গলতে সাহায্য করে। আর এর জন্য প্রতিদিন সকালেই এক গ্লাস গরম পানি পান করুন এর সাথে লেবুর রসও মিশিয়ে নিতে পারেন ।ব্যস! এবার দেখবেন খুব দ্রুতই শরীরের মেদকে কতটা চমৎকারভাবে কাটাতে সাহায্য করে । শুধু তাই নয়, এই গরম পানি বাড়তি কাজ হিসেবে এসময় আপনার শরীরের এডিপোস টিস্যুকেও গলতে সাহায্য করবে।

২. ঠান্ডা ও ব্যথার উপশমে কাজ করে

ঠান্ডাজনিত নানা ধরনের সমস্যায় এক গ্লাস গরম পানি আপনার শরীরকে দিতে পারে অসম্ভব ভালো ফলাফল। শুধু তাই নয়, নানাধরনের পেটের ব্যথায়, বিশেষ করে নিছের অংশের পেশীকে সহজভাবে নারীদের পিরিয়ডের প্রচন্ড ব্যথাকে সহনীয় পর্যায়ে আনতে সাহায্য করে এই এক গ্লাস গরম পানি।

৩. শরীরের বিষাক্ততাকে দূর করে

আমাদের শরীরে নিয়মিত মৃত কোষের পরিমাণ বাড়ে, শরীরের মধ্যে নানারকম বিষাক্ত পদার্থ সৃষ্টি হয়। আর এসবের হাত থেকে মুক্ত পেতে হলে এক গ্লাস গরম পানি সাহায্য করবে আপনাকে। গরম পানি পান করার মাধ্যমে আপনার শরীর গরম হবে ও তাতে  করে ঘামের জন্ম হবে। আর এই ঘামের মাধ্যমেই নিজের যত বিষাক্ত পদার্থ সেটা বাইরে বের করে হয়ে আসবে। এরকমভাবে সহজেই আপনি আপনার শরীরকে রাখতে পারবেন অনেকটা রোগপ্রতিরোধমুক্ত।

৪. ত্বকের সুস্থতা নিশ্চিত করে

গরম পানি পান যেহেতু শরীরের সব কোষ থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে, ফলে সহজেই এর মাধ্যমে আপনি মুক্তি পেতে পারেন । যেমন প্রচন্ড ঝামেলাময় ও বিরক্তিকর পিম্পলের হাত থেকে।তাছাড়াও গরম পানি ত্বকের নষ্ট হয়ে যাওয়া উজ্জলতাকে ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। এর জন্য এক গ্লাস গরম পানি পান করলে আপনার ত্বক থেকে খুব সহজেই বয়সের ছাপকে দূরে রাখতে পারবেন।

৫. চুল ও মাথার ত্বককে সুস্থ রাখে

গরম পানি পান আপনার চুলের কোষগুলোকে সতেজ রাখে, এবং চুলের গোড়াকে অনেক বেশি শক্তিশালী, কোমল ও পরিমাণে অনেকটা বেশি হয়ে উঠতে সাহায্য করে। তাছাড়া ও এর মাধ্যমে চুলের বৃদ্ধিকেও ত্বরান্বিত করতে পারে যে কেউ খুব সহজেই। এছাড়া দিনে এক গ্লাস গরম পানি পান আপনার মাথার চুলকে খুশকিমুক্ত করে দিতে পারে।তাছাড়া খাবার হজম করা, কোষ্ঠকাঠিন্য রোধসহ  আরো অনেক অনেকভাবে আমাদেরকে  সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এক গ্লাস গরম পানি। তাই এখন থেকে গরম পানি পান করা শুরু করুন।

Kola Diye Mayera Ki Kore | কলা দিয়ে মেয়েরা কি কি করে । Apsarah.com

রুপচর্চায় কলার ব্যবহার

কলা খেতে অনেকের ই ভালো লাগে ।কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন এবং ৩ টি প্রাকৃতিক সুগার গ্লকোজ ,ফ্রকটোজ ও সুক্রোজ ।

দেহের এমন কিছু সমস্যা আছে যা রোধে কলা অনেক কার্যকর । সাধারন কলা খেয়ে আমরা কলার সিলকা ফেলে দিই। শুনতে অবাক  লাগলে ও এর মধ্যে রয়েছে অনেক ওষূধি গুন । জানলে হয়তো কলার খোসা ফেলবেন না ।

আচিল দূর করতে

১\আচিল দূর করতে এক পিস কলার খোসা আচিলের ওপড় ব্রান্ডীজ এর মতো রাখুন।

২\সারা রাত রেখে দিন । এভাবে কয়েকদিন করলে আচিল দূর হয়ে  যাবে ।

ত্বকের চিকিৎস্যয়ঃ

Kola Diye Mayera Ki Kore | কলা দিয়ে মেয়েরা কি কি করে । Apsarah.com 1

কলা দিয়ে মেয়েরা কি কি করে

খোসার ভিতরের অংশ ব্রন ও বালী রেখা দূর করতে উপকারি । এটি ত্বককে পরিপুন্ন পুষ্টি দিতে সাহায্য করে । ক্ষতিগ্রস্ত জায়গায় আধঘন্টা ঘষতে পারেন উপকার পাবেন ।

সাদা দাতঃ

Kola Diye Mayera Ki Kore | কলা দিয়ে মেয়েরা কি কি করে । Apsarah.com 2

দাত সাদা করতে কলার ঘোসা বেশ উপ্কারি । নিয়মিত কলার ঘোসার ভিতরে অংশটি দাতে ঘষলে দাত সাদা হবে । কয়েক সাপ্তাহ ব্যবহারে আপনি এর ফলাফল পাবেন ।

সোরিয়াসিস রোগঃ

kola diye mayera ki kore

কলা দিয়ে মেয়েরা কি কি করে

সোরিয়াস রোগের ক্ষেএে  কলার  খোসা ব্যবহারে ১০ মিনিটের মধ্যে সোরিয়াসের লক্ষন চলে যাবে  ।

পোকামাকড়ের কামরেঃ

পোকামাকড় কামরে ত্বক ফুলে যায় । ত্বক ফুলে গেলে ত্বকের জালাপোড়া হলে কলার ঘোসা লাগালে উঁপকার পাবেন।

https://www.youtube.com/watchv=gAj0uNfd4Rk

ব্রণের কালো দাগ দূর করতে পেপের ফেসপ্যাক । Broner Kalo dag Dur korte Paper Face pack | Apsarah.com

ত্বকের স্বাস্থ্য়উজ্জল রাখার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের ফেস প্রোডাক্ট, পার্লারে গিয়ে ত্বকের নানা ধরণের ট্রিটমেন্ট সহ আরও অনেক কাজ করে থাকি। শুধুমাত্র স্বাস্থ্য়উজ্জল ত্বক পাওয়ার জন্য প্রায় বেশিরভাগ নারীই এইসব কাজ করে থাকেন। একটি প্রোডাক্ট ত্বকে স্যুট না করলে আরেকটির খোঁজ শুরু করেন। কিন্তু এতো কিছুর  করার পরও কি মনের মতো ত্বক পাচ্ছি একেবারেই না। এই ধরনের কেমিক্যাল সমৃদ্ধ জিনিসে ত্বকের ভাল তো করেই না বরং ক্ষতিই বেশি করে । এরচেয়ে প্রাকৃতিক জিনিস ব্যবহার করা বেশি ভালো। খুব সহজে এবং ক খরচেই পেতে পারেন স্বাস্থ্যউজ্জ্বল দাগহীন কোমল ত্বক মাত্র ১ টি ফেসপ্যাকে। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক কীভাবে।

ফেসপ্যাকটির উপকারিতা

  • – ত্বকের ব্রণ সমস্যায় ও তার প্রতিকার করুন
  • – ত্বকের নানা ধরণের দাগ দূর করবে
  • – ত্বকের কালচে ভাব দূর করুণ এবং ভেতর থেকে ফুটিয়ে তুলুন উজ্জ্বলতা
  • – ত্বক নরম ও কোমল করবে
  • – ত্বকের পানিশূন্যতা জাতীয় রুক্ষতা দূর করুন
  • – ত্বকে বয়সের ছাপ অর্থাৎ রিঙ্কেল জাতীয় সমস্যা দূরে রাখবে।

যা যা লাগবেঃ

  • – ১/৪ কাপ পাকা পেঁপে
  • – ১ টেবিল চামচ মধু
  • – দেড় টেবিল চামচ লেবুর রস

পদ্ধতি ও ব্যবহারবিধিঃ

  • – পেঁপে ছোটো করে কেটে ব্লেন্ডারে দিয়ে ভালো ভাবে ব্লেন্ড করে নিন।
  • – তারপর এতে মধু ও লেবুর রস দিয়ে আরও খানিকক্ষণ ব্লেন্ড করে মসৃণ পেস্টের মতো তৈরি করুন।
  • – প্রথমেই ত্বক ভালো করে ধুয়ে মুছেন। এরপর এই প্যাকটি ত্বকে ভালো করে লাগান।
  • – মুখ, ঘাড় ও গলায় ভালো করে ম্যাসাজ করে  ১৫-২০ মিনিট রেখে নিন।
  • – তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ত্বক ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করুন।
  • – একেবারে শেষে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ত্বক ভালো করে ধুয়ে মুছে নিন।
  • – সপ্তাহে মাত্র ১ বার ব্যবহারেই ভালো ফলাফল পাবেন।

যেভাবে কাজ করে এই ফেসপ্যাক

  • – মধুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান ত্বকের ব্রণ সমস্যার প্রতিকার ক্রুন  এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা ও কোমলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
  • – পেঁপে ত্বককে ভেতর থেকে ময়েসচারাইজআরর করে  করে ত্বকের পানি শূন্যতা পূরণ করে ত্বককে নরম করে তোলে। পেঁপের অ্যান্টিএইজিং উপাদান ত্বককে বয়সের ছাপ পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
  • – লেবুর রসের ব্লিচিং ইফেক্ট ত্বকের বিভিন্ন ধরণের দাগ ও কালচে দাগ  দূর করতে সহায়তা করে।

Rice Face Mask Bebohar Bangla | রাইস ফেস মাস্কের ব্যবহার | Apsarah.com

উজ্জ্বল ত্বক পাওয়ার জন্য রাইস ফেস মাস্কের ব্যবহার

ঠাণ্ডার সাথে সাথে একটু জেঁকে বসার সাথে সাথে অনেকের বাসাতেই নিশ্চয়ই পিঠা পুলির আয়োজন শুরু হয়ে যায়, তাই না আর আমাদের শীতের পিঠা  চালের গুঁড়া ছাড়া হয় না বাসায় ফ্রেশ চালের গুঁড়া তৈরি করে রাখার সাথে সাথেই তাই একটা সুযোগ পেয়ে একটা ব্রাইটেনিং ফেস মাস্ক তৈরি করে ফেললাম ।যেটা  শীতে মধ্যে সব ধরনের ত্বকের রুক্ষতা আর শীতে ত্বকের বিরক্তিকর কালচে ভাব দূর করতে ভীষণ কার্যকরী। জানতে চান কীভাবে খুব সহজে তৈরি করবেন ইজি এই মাস্কটি

দেখে নিন এই সহজ রাইস ফেস মাস্ক বানানোর পদ্ধতিঃ

আপনার যা যা লাগবে-

চালের গুঁড়া (১ টেবিল চামচ)

চালের গুঁড়া খুব ভালভাবে স্কিন এক্সফলিয়েট করে থাকে । তাছাড়া জেদি ট্যান দূর করে স্কিন ব্রাইট আর গ্লোইং করার জন্য এর আছে আলাদা কদর। ফ্রেশ আতপ চালের গুঁড়া শুকিয়ে  আলাদাভাবে একটা  কৌটায় করে রেখে দিন যাতে যখন সময় পাবেন স্কিন কেয়ার আর মাস্ক তৈরিতে ইজিলি ব্যবহার করতে পারেন। আর হ্যাঁ, সেনসিটিভ স্কিনেও চালের গুঁড়া ব্যবহারে কোন সমস্যা হয় না।

গুঁড়া দুধ (১/২ টেবিল চামচ)

শীতকালে অনেকেরই ত্বক রুক্ষ আর ডাল হয়ে থকে। অনেকেই বলে থকেন ফেস কালচে লাগে, বিভিন্ন জায়গায় শুষ্ক হয়ে চামড়া ওঠে। সাধারন ক্রিমে যা কোনভাবেই কন্ট্রোল করা যায় না। এই সব সমস্যার সমাধানে গুড়ো দুধ ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া ত্বক উজ্জ্বল করা এবং স্কিনে দাগ দূর করার জন্য গুঁড়া দুধের ভূমিকা প্রমাণিত।

মধু (১/২ টেবিল চামচ)

মধু স্কিনের আদ্রতা ধরে রাখে আর দেয় শিশুদের মত কোমল ত্বক। ড্রাই স্কিনের চুলকানি দূর করার জন্য যেকোনো দামি ক্রিম/মাস্ক থেকে মধু  অনেক বেশি কার্যকরী। যদি আপনার স্কিনে মধ্যে ব্রণ থাকে অথবা খুব অয়েলি স্কিন হয় অথবা মধুতে অ্যালার্জি থাকে তবে এটা আপনি  বাদ দিতে পারেন।

কড়া গ্রিন টি লিকার

স্কিনের ড্যামেজ দূর করে (স্পেসালি সান ড্যামেজ)। এর আছে অ্যান্টি অক্সিডানট আর অ্যান্টি এজিং গুণাবলী। কড়া লিকার তৈরি করার জন্য এক কাপের তিন ভাগের একভাগ ফুটন্ত পানিতে একটি গ্রিন টি ব্যাগ ১-২ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এর পর তা  ঠাণ্ডা করে নিয়ে ব্যবহার করুন।

এবার কি করবেন

সব উপকরণ একসাথে মেশাতে পারবেন না। এর জন্য প্রথমে একটা ছোট পাত্রে চালের গুঁড়া আর গুঁড়া দুধ একত্রে মেশান।

এবার এতে মধু মেশান এবং যতক্ষণ মিশে না যাবে নাড়তে থাকুন।

সবশেষে কড়া গ্রিন টির লিকার মিশিয়ে নাড়ুন এবং একটু ঘন পেস্ট কনসিসটেন্সিতে নিয়ে আসুন। দেখে নিন মাস্কের ঘনত্ব কেমন হওয়া উচিৎ।

তৈরি হয়ে গেল ব্রাইটেনিং অ্যান্ড রিজুভিনেটিং রাইস মাস্ক!

ব্যবহারের নিয়মঃ

সপ্তাহে  দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করতে পারেন। এই মাস্কটি আপনার মুখে, গলায়, ঘাড়ে এবং শরীরের শুষ্ক, রুক্ষ অংশে এবং হাতে পায়েও ইউজ করতে পারবেন। রেগুলার ইউজ করলে জেদি ট্যান আর কালচে দাগ হালকা হয়ে যাবে।

একটু মোটা পরতে মাস্ক ত্বকে লাগান। এতে দুধ এবং মধু থাকায় সহজে শুকাবে না। ১৫ মিনিট পড়ে একটু পানির ছিটা দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে হালকা হাতে স্কিনে এটা ম্যাসাজ করুন। সবসময় নিচ থেকে উপরের দিকে ম্যাসাজ করবেন। এভাবে ১-২ মিনিট ম্যাসাজ করে হালকা উষ্ণ পানিতে মাস্ক ধুয়ে ফেলুন।

এবার নিজেই তৈরি করুন রাইস ফেস মাস্ক।

(more…)

Back to Top
Product has been added to your cart