Home
Shop
Wishlist0

banner

SENIOR’S MEMBER DISCOUNT DAYS! SAVE 25% EACH TUESDAY

Purusher Protidiner Rupchorcha Tips | পুরুষের প্রতিদিনের রূপচর্চা টিপস

নিজেকে আকর্ষণীয় ও সুন্দর পরিচ্ছন্ন দেখাতে মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেদেরও উচিত ত্বকের যত্ন নেওয়ার।

রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে কানাডিয়ান ডার্মটলজি অ্যাসোসিয়েশনের ডা. ল্যান ল্যানডেল্স ছেলেদের ত্বকের যত্নের বিষয়ে প্রয়োজনীয় কিছু পরামর্শ দেন। আসুন জেনে নেই সেই উপায়গুলো কি কি ।

নিজের সম্পর্কে ভালো ধারণা তৈরি

অন্য়দের কাছ থেকে  নিজের সম্পর্কে ভালো ধারণা তৈরি করতে চাইলে, প্রথমেই ত্বকের প্রতি মনোযোগ দিন। যারা কম দামী লেজার বা ক্ষুর, সাবান ও পুরাতন সুগন্ধি ব্যবহার করেন তাদের ত্বকের জন্য প্রয়োজন বাড়তি যত্ন।

এছাড়া রোদে ঘুরাঘুরির কারণে ত্বক রুক্ষ হওয়াসহ ব্রণের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। তাই যত্নশকারে শেইভ করা, ত্বকের নমনীয়তা বজায় রাখাসহ ব্রণের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ত্বকের যত্ন নিন।

সঠিকভাবে শেইভ না করা

অনেক সময় ছেলেরা নিখুঁতভাবে শেইভ করার জন্য দাড়ি যে পাশে উঠে তার বিপরীত পাশ থেকে শেইভ করেন। যা করা একদমই ঠিক না। কারণ এতে ব্লেডের আঘাতে চামড়া কেটে যেয়ে লোমকূপ ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং কেটে যাওয়া স্থানে প্রদাহের সৃষ্টি হতে পারে।

তাই সঠিক উপায়ে দাড়ি কামাতে হবে, এতে ত্বক মসৃণ থাকবে।তাছাড়া বারবার একই জায়গায় শেইভ না করে মুখের প্রতিটি অংশে একবার করে শেইভ করা ভালো।

আদ্র বা ভেজা ত্বকে শেইভ করা

শুষ্ক ত্বকে শেইভ করার সময় ব্লেডের সঙ্গে ত্বকে ঘর্ষণের ফলে চামড়া ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। একই জায়গায় একাধিকবার রেজারের ঘর্ষণে ত্বকের চামড়া, ব্রণ ও ‘ইনগ্রৌন হেয়ার’ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ত্বকে খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।

চামড়ার উপরিভাগের নিচের স্তরে দাড়ি গজায় কিন্তু চামড়ার বাহিরে বের হয় না, এরকম পরিস্থিতিকে ‘ইনগ্রৌন হেয়ার’ বলে।

তাছাড়া শুষ্ক ত্বকে শেইভিং ক্রিম লাগানোর আগে ত্বক পানি দিয়ে ভিজিয়ে নেওয়া ভালো। স্পর্শকাতর এবং শেইভ করতে সমস্যা হয় এমন ত্বকের ক্ষেত্রে গোসলের সময় বা গোসলের পরপরই শেইভ করা উচিত। কারণ ওই সময় ত্বক ও দাড়ি নরম থাকে। ফলে শেইভ করা সহজ হয়। ভেজা ও উষ্ণ ত্বকে হালকা শেইভিং জেল বা ত্বক মসৃণ রাখে এমন জেল ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে করে চুল বা দাড়ি নরম থাকবে। শেইভ করার এক মিনিট আগে ত্বকে শেইভ জেল লাগাতে হবে।

সঠিক রেইজর নির্বাচন

বাজারে চার ব্লেড, পাঁচ ব্লেড ও ব্যাটারি চালিত মাল্টি-ব্লেডের রেইজর পাওয়া যায়। তবে স্পর্শকাতর ও ব্রণপ্রবণ ত্বকের জন্য বেশি ব্লেডের রেইজর ব্যবহার করা উচিত নয়। সাধারণত যাদের চুল কোঁকড়া, মোটা বা এলোমেলোভাবে জন্মায় তাদের ‘ইনগ্রৌন হেয়ার’ বেশি হয়। ‘ইনগ্রোন হেয়ার’ ছোট করে কাটার পর যখন বড় হতে থাকে তখন চামড়ার সঙ্গে সুক্ষ্মভাবে জড়িয়ে থাকার প্রবণতা থাকে এবং ‘রেড বাম্প’ বা লালচে ফুসুকড়ি তৈরি করে। মাল্টি-ব্লেডের রেইজর দিয়ে একবারেই চমৎকারভাবে শেইভ করা যায়। যারা একই জায়গায় একাধিকবার শেইভ করতে বিরক্ত বোধ করেন তাদের জন্য এটি বেশ কার্যকারী। তবে যাদের ‘ইনগ্রোন হেয়ার’ আছে তাদের দুই ব্লেডের রেইজর ব্যবহার করা উচিত।

এছাড়া যাদের এলার্জি সমস্যা আছে তাদের উচিত ‘টাইটেনিয়াম ব্লেডের রেইজর’ ব্যবহার করা।

আফটার শেইভ ও সুগন্ধি পণ্য এড়িয়ে যাওয়া

প্রসাধনীতে থাকা রং এবং সুগন্ধি ছেলেদের ত্বকের জন্য ভালো নয়। সুগন্ধিযুক্ত পণ্য ত্বকের ক্ষেত্রে বড় ভুমিকা রাখে। বাজারে যেসব পণ্যে সুগন্ধি নেই বলে বিক্রি করা হয়, মূলত সেসব পণ্য সুগন্ধি মুক্ত না। এসব পণ্যে মাস্কিং সুগন্ধি থাকে।

স্পর্শকাতর ত্বকে আফাটার শেইভ ব্যবহার করা উচিত না। কারণ আফটার শেইভয়ে সুগন্ধির পরিমাণ বেশি থাকে যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। সেক্ষেত্রে স্পর্শকাতর ত্বকে হালকা, অয়েল-ফ্রি মোয়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে।

ব্রণ কমাবে এমন পণ্য ব্যবহার

অনেকে ছেলের ধারণা বয়সের কারণে ব্রণ হয়। তবে ব্রণ শুধু কিশোর বয়সের সমস্যা নয়, প্রাপ্তবয়স্ক ছেলেদের ব্রণ হতে পারে।

সাধারণত মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের ত্বক বেশি তৈলাক্ত হয়ে থাকে। আর তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা বেশি। এ পরিস্থিতি এড়াতে অয়েল-ফ্রি বা নন-কমিডোজেনিক বা যেসব পণ্য লোমকূপ বন্ধ করবে না এরকম প্রসাধনী ব্যবহার করা যেতে পারে।

নন-কমিডোজেনিক পণ্য ব্যবহার করলে ত্বকে ব্ল্যাকহেডস বা হোয়াইটহেডস সমস্যা থাকবে না। এছাড়া ব্রণ দূর করতে ‘নন-কমেডোজেনিক ক্লেনজার’ বেশ কার্যকর।

অধিক মোয়েশ্চারাইজার ব্যবহার না করা

ত্বক ভালো রাখতে কীভাবে এবং কী ধরনেরর মোয়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত তা অনেকেই বুঝতে পারেন না। সেক্ষেত্রে ত্বক ভেজা থাকা অবস্থায় মোয়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। সাধারণত মুখ ধোয়ার পর বা গোসলের পর দিনে কয়েকবার মোয়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা যায়। এছাড়া ত্বকে অয়েল ফ্রি এবং নন-কমিডোজেনিক মোয়েশ্চারাইজার লোশন ব্যবহার করা উচিত। কারণ ক্রিম ব্যবহারে ত্বকের লোমকূপ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

সানস্ক্রিন ব্যবহার

ছেলেরা সাধারণত সানস্ক্রিনে ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করেন না। তবে শীত বা গ্রীষ্ম যে কোন সময়ই বাইরে বেশিক্ষণ থাকলে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ত্বকে উপর ক্ষতিকর প্রভাব রাখতে পারে।

শুষ্ক বা শীতের মৌসুমে ছেলেদের উচিত মোয়েশ্চারাইজ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করা। বাজারে ভালো মানের নন-কমিডোজেনিক সানস্ক্রিন লোশন পাওয়া যায় এবং সান প্রটেকশন ফ্যাক্টর বা এসপিএফ ৩০’র কম নন-কমিডোজেনিক সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার না করাই ভালো।

Cheleder Toker Jotne Facial | ছেলেদের ত্বকের যত্নে ফেসিয়াল

নানা কাজেই সারাদিন  বাইরে থাকতে হয় ছেলেদের। বাইরের ধুলো-বালুর কারণে ত্বকের নানাধরনের সমস্যা হয়ে থাকে ।

ছেলেদের রুপচ্চায় জন্য বাড়িতে ব্যবহার করতে পারেন ফেস ওয়াশ, বা নানা ধরনের ক্রিম,ময়েশ্চারাইজার ইত্যাদি। তবে ফেসিয়াল করতে পার্লারে যাওয়াই ভালো। কারণ সেখানে  হরেক রকমের জিনিস দিয়ে মুখের নানা ধরনের দাগ বা সমস্যা দূর করা হয়ে থাকে । যা বাসায় সহজে করা হয় না। সাধারনত ছেলেদের ত্বকের চামড়া হয়ে  থাকে  তৈলাক্ত, শুষ্ক ও সাধারণ। কোন ধরনের ত্বকের জন্য কীভাবে চর্চা প্রয়োজন তা জেনে  নিন আজকে…

তৈলাক্ত ত্বক –

ছেলেদের তৈলাক্ত ত্বক হলে ত্বকে ব্রণ হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে । তবে নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার রাখলে এই ব্রণ জন্মাতে পারে না।এছাড়া রোদে পোড়ার সমস্যা হতে পারে। এতে করে বয়সের ছাপ পড়ে ত্বকে। তাই  নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার এবং  ফেসওয়াশ করুন।

শুষ্ক ত্বক-

এই ত্বকে ফেসওয়াশের পাশাপাশি ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহারক্রা প্রয়োজন।

সাধারণ ত্বক

এই ত্বক নিয়ে  চিন্তার তেমন কিছু নেই। প্রতিদিনএকটু যত্নেই এই ত্বক ভালো থাকে।

নানারকম ফেসিয়াল

সব ধরনের ত্বকেই বিভিন্ন ধরনের ফেসিয়াল করা যায়। তার মধ্যে গোল্ড, সিলভার, ডায়মন্ড, হারবাল, সানবার্ন ফেসিয়াল, ম্যাসাজ ফেসিয়াল ইত্যাদি খুবই কার্যকর। বয়স বা সমস্যাভেদে ফেসিয়াল করা উচিত।

ফেসিয়ালের উপকার

ফেসিয়াল করতে  ১ম এ ত্বক  পরিস্কার করে মুছে নিয়ে তারপর ক্রিম ব্যবহার করা হয়। কয়েক ধাপে ক্রিম ব্যবহারের পরে ফেসিয়াল জেল ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। এরপর লোমকূপের ভেতরে থাকা ব্রণ, শাল, কালো ময়লা বা মরা চামড়া ইত্যাদি যত্ন করে তুলে নেওয়া হয়। এরপর নানা প্যাক লাগানো এবং আইস ম্যাসাজ ইত্যাদি করা হয়। ফেসিয়ালের ফলে ত্বক পরিষ্কার হয় ফলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়। এ ছাড়া সাবার্নের মেছতা পড়লে নিয়মিত ফেসিয়াল করে তা তুলে ফেলা সম্ভব।

ত্বক ভালো রাখতে মাসে একবার পরিপূর্ণভাবে ফেসওয়াশ করা উচিত।

ত্বক ভালো রাখতে খাদ্যাভ্যাসও জরুরি একটি বিষয়। প্রচুর পানি পান করা, দেশি ফল বা তার রস, ডাবের পানি ইত্যাদি খেলে ত্বকে সতেজতা ও উজ্জ্বলতা ফিরে আসে।

Cheleder Chuler Style | গরমে ছেলেদের চুলের কাট | Apsarah.com

সারাদিন এর বেশিরভাগ সময়টা ছেলেদের বাসার বাইরে থাকতে হয়। সারাক্ষন  গরমে বাড়তি এক ভোগান্তির সৃষ্টি করে  ধুলোময় বাতাস। চোখ, মুখ আর চুল ভরে যায় ময়লাতে। এদিকে মাথাভর্তি চুলের কারণে ময়লার সঙ্গে জমে  ঘাম। একসময় দেখা দেয় মাথাব্যথা, খুশকি, চুলপড়া, চুল রুক্ষ্ম হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা। এসব ঝামেলা এড়ানোর  জন্য  গরমের দিনে চাই চুলের আরামদায়ক কাট।

গরমের দিনে  ছেলেদের চুল কিছুটা ছোট রাখাই ভালো। চুল ছোট করে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন অনেকেই। ছোট চুলের উপকারিতা বলতে গেলে মাথায় বাতাস লাগা, গরমে ঘাম না জমা, চুলে ময়লা কম হওয়াকে বোঝায়। তাই ফ্যাশনের সঙ্গে আনতে হবে  চুলের কাটের ভিন্নতা। আসুন জেনে নেয়া যাক, গরমে ছেলেদের আরামদায়ক কিছু চুলের কাট এর সম্পর্কে।

ফেড হেয়ার কাট

চুলের দৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম রেখে যে কাট দেওয়া হয় সেটিই ফেড কাট। এই স্টাইলের চুলের কাটে মাথার পেছনে এবং কানের ওপরে চুল প্রায় থাকে না। কানের ১ ইঞ্চি ওপর থেকে চুল বড় হওয়া শুরু করে। অপরদিকে মাথার পেছনে ওপরের অর্ধেক থেকে চুল হালকা বড় হতে থাকে। যারা অনেক বেশি ক্যাজুয়াল তাদের জন্য এ হেয়ার স্টাইল মানানসই।

হোয়াইট ওয়ালস হেয়ার কাট

এই হেয়ার স্টাইলে কানের ওপরের চুল ছোট করে  কাটা থাকে। মাথার পেছনের চুলগুলো লেয়ারের মতো করে বের হয়ে আসে। যাদের মাথা লম্বা আকৃতির তাদের জন্য এটি উপযুক্ত কাটিং ।

কায়েজার হেয়ার কাট

জুলিয়াস কায়েজারের নামানুসারে এ হেয়ার স্টাইলের নাম রাখা হয় । এই স্টাইলের চুলের কাটে মাথার ওপরের চুলগুলো ১ থেকে ২ ইঞ্চি পর্যন্ত লেয়ার করা হয়ে থাকে,এবং মাথার  সামনের দিকের চুলগুলো কপালের ওপর ফেলে রাখা হয়, যা আপনাকে দেবে স্টাইলিশ একটি চেহারা।

ব্রাশ হেয়ার কাট

ব্রাশ কাট করতে হলে আপনাকে কানের ওপরের চুলগুলোকে একদম ছোট ছোট করে কাটতে হবে। মাথার ওপরের চুলগুলোর দৈর্ঘ্য সমান করে কাটতে  হবে।

বোর হেয়ার কাট

এই হেয়ার স্টাইল করার জন্য  চুল ক্লিপার দিয়ে কাটতে হবে। এ ক্ষেত্রে চুলের দৈর্ঘ্য হবে ১ ইঞ্চির ৮ অংশের  এক অংশ। এ স্টাইলে পুরো মাথার চুল সমান থাকবে, যা দেখতে অনেকটা কদম ফুলের মতো দেখাবে । যাদের মাথা একটু বড় এবং চুল অনেক ঘন ও মোটা তাদের জন্য এটি  খুবিই উপযুক্ত।

লেয়ার হেয়ার স্পাইক

লেয়ার স্পাইক স্টাইলে চুল কাটতে হলে কপালের ওপরের চুল ছোট করে স্পাইক করতে হবে। মাথার ওপরের দিকের চুল তুলনামূলকভাবে  বড় হবে। কিন্তু পেছনের দিকে লেয়ার কাট হবে।

 

ত্রুক্র হেয়ার কাট

ছোট চুলের স্টাইলের মধ্যে ত্রুক্র কাট বেশ কিছুদিন থেকে জনপ্রিয় হয়ে । ত্রুক্র কাটের মধ্যে অনেক বৈচিত্র্য আছে, যা চেহারার গড়নের ওপর নির্ভর করে বাছাই করা উচিত। এ স্টাইলে মাথার পেছনের এবং পাশের চুল খুব ছোট করে কাটা হয়। কিন্তু ওপরের চুলগুলো ক্রমেই কিছুটা বড় ও খাড়া করে রাখা হয়। এ ত্রুক্র কাট দুই ধরনের হয়- এক্সট্রা শর্ট এবং হাই অ্যান্ড টাইট।

ক্ল্যাসিক হেয়ার কাট

সব বয়সের সঙ্গে মানানসই ক্ল্যাসিক কাট। মুখমণ্ডলেএবং মাথার আকৃতি বিবেচনা করে এ হেয়ার স্টাইল নেওয়া হয়। এ স্টাইলে মাথার একপাশে সিঁথি করে চুল আঁচড়ানো থাকে, এটি এখন পর্যন্ত বেস্ট ফরমাল হেয়ার স্টাইল হিসেবে জনপ্রিয়।

স্পাইক হেয়ার স্টাইল

এ হেয়ার স্টাইল টিনএজারদের অনেক প্রিয় এবং জনপ্রিয় একটি স্টাইল। এ স্টাইলে মাথার সামনের চুলগুলো ক্রমেই ছোট থেকে বড় হয়ে স্পাইক হয়।

https://youtu.be/d2WUZhO58xk

Chakri kora Cheleder Jonno Tips | কর্মজীবী পুরুষদের জন্য কিছু টিপস 1

Chakri kora Cheleder Jonno Tips | কর্মজীবী পুরুষদের জন্য কিছু টিপস

 

অনেকেই  মনে করেন রুপচর্চা ও পরিপাটি সাজগোজ শুধু মেয়েদের জন্যই প্রযোজ্য। ফলে, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতাসহ শরীরের নিয়মিত যত্ন করা বা সাজানো গোছানো চলাফেরার ব্যাপারে অনেক পুরুষেরাই উদাসীন।

কিন্তু সত্যিকার অর্থে বেশ কিছু ক্ষেত্রে নারীদের থেকে বরং পুরুষদেরই আরও অনেক বেশি যত্নশীল  হওয়া প্রয়োজন। কারণ তাদেরকেই ঘরের বাইরে থকবে হয় দিনের বেশিরভাগ সময়। তাই ত্বকে রোদ-বৃষ্টিসহ রাস্তার ধুলাবালি আর নানা ধরনের রোগ-জীবাণুর সরাসরি সংস্পর্শে  আসে  আর  ক্ষতিকর প্রভাবটা পুরুষদের ওপরেই পড়ে বেশি।

এমনটি ভাবার কোনো দকার  নেই যে, টিভি মডেল বা ফ্যাশন তারকাদেরই শুধু দেখতে সুন্দর হতে হবে। সব পেশার ক্ষেত্রেই দেখতে সুন্দর, গোছানো ও কাজকর্মে পরিপাটি হওয়াটা একটা বাড়তি গুণ হিসেবে কাজ করে। আপনার সুন্দর ভাবে  চলাফেরা ও কাজকর্মের কারণে হয়তো একটু তাড়াতাড়িই হয়ে যেতে পারে আপনার পেশায় উন্নতি।

 

এখানে পেশাদারি মনোভাব বৃদ্ধিতে সহায়ক কিছু টিপস দেয়া হলো:

 

• সকালে একটু আগে ভাগেই ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করতে হবে । মনও যেমন ভালো থাকবে, আর সময়মতো কর্মক্ষেত্রে পৌঁছে কাজে মন দেওয়াটাও খূবিই সহজ হবে

• যারা সারাদিন অফিসে বা কর্মক্ষেত্রে থাকেন তাদের সকালে গোসল করে বের হওয়া ভালো। এতে আপনাকে সতেজ ও প্রাণবন্ত লাগবে, কাজের প্রতিও আগ্রহটা ও  বাড়বে,

• অফিস থেকে ফিরে এসে আবার গোসল করে নিতে পারেন।সারাদিনে শরীরে জমা ময়লা আর ক্লান্তি দুইটাই  মুক্তি পাবেন , ঘুমটাও অনেক ভালো হবে

• প্রতিদিন সাবান দিয়ে গোসল করার অভ্যাস করুন। সুগন্ধি সাবান বাদ দিয়ে ডেটল জাতীয় সাবান ব্যবহার করা ভালো। এগুলো রোগজীবাণু প্রতিরোধে বেশি কার্যকরী

• পরের দিন কী কী কাজ করবেন বা কার কার সাথে কখন দেখা করবেন তা আগের দিন রাতে ঘুমানোর আগেই পরিকল্পনা করে রাখুন। মনে না থাকার সম্ভাবনা থাকলে ডায়েরি, মোবাইল বা নির্দিষ্ট কোথাও লিখে বা  নোট করে রাখুন । এতে পরের দিন পরিকল্পনামাফিক কাজ করা অনেক সহজ হবে

• বেশি রাত জাগার অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করতে হবে । কারন এতে সকালের ঘুম ভাঙতে দেরি ও কষ্ট হয়, কাজেরও অনেক ক্ষতি হয়। বেশি দেরি করে ঘুম থেকে উঠলে আপনার সারাদিনের পরিকল্পনাটাই এলোমেলো হয়ে যাবে । এছাড়া রাত জাগাটা স্বাস্থ্যের জন্য ও ক্ষতিকর

• কর্মক্ষেত্রের একাধিক পোশাক রাখতে হবে । এক পোশাক বারবার না পরে একদিন পরার পর পর  ধুয়ে ফেলুন। সবসময় ধোয়া এবং আয়রন করা কাপড় পড়ার চেষ্টা করুন

• ঘামের দুর্গন্ধে যেনো আপনার পাশের লোকটির কষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন। প্রয়োজনে ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করুন

• সুগন্ধী অর্থাৎ পারফিউম বা বডি স্প্রে ব্যবহার করুন। তবে অবশ্যই তা যেনো অনেক  বেশি কড়া না হয়

•১-৩  দিন পরপর চুলে শ্যাম্পু করুন। শ্যাম্পু করার পর চুল ভালোভাবে শুকিয়ে তাতে হেয়ার ক্রীম, জেল বা হার্বাল অয়েল দিতে পারেন। এতে চুলের সৌন্দর্য বাড়াবে।

• রোদের হাত থেকে রক্ষার জন্য সানস্ক্রীন সমৃদ্ধ জেন্টস ক্রীম ব্যবহার ক্রুন ।

• অনেকের সারা বছরই ঠোঁট ফাটে। তারা লিপজেল সঙ্গে রাখুন

• ত্বকের বাড়তি যত্ন নিতে জেন্টস্ উপটান ব্যবহার করুন।জেন্টস্ পার্লার থেকে মাসে একবার ফেসিয়ালও করাতে পারেন।

• বাইরের ধুলাবালির কারণে অনেকের শ্বাস কষ্ট হয়। সেক্ষেত্রে মুখে মাস্ক ব্যবহার করলে অনেকটা রেহাই পাওয়া যায়। রুমালও ব্যবহার করা যেতে পারে

• সবসময় সঙ্গে রুমাল বা  টিস্যু পেপার রাখুন

• বাসে বা পথে ঘাটে চলার ক্ষেত্রে মাথায় ক্যাপ পড়লে বাইরের ধুলাবালি থেকে চুল বাঁচানো যায়

• বাইরে রোদ ও ধুলাবালি থেকে বাচতে  ব্যক্তিত্ব ও পোশাকের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ রোদচশমা ব্যবহার করুন

• জুতা মোছার জন্য আলাদা একটি ছোট্ট রুমাল ব্যাবহার করুন

• সময়ানুবর্তিতা ঠিক রাখার জন্য সঙ্গে অবশ্যই একটি ঘড়ি রাখতে পারেন । ভালো ব্র্যান্ডের রুচিসম্মত হাতঘড়ি ব্যবহার করাই ভালো এতে চলতে ফিরতে বা কর্মক্ষেত্রে আপনার সুন্দর রুচির পরিচয় ফুটে উঠবে

• যেসব অফিসের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে দেয়া কোনো পোশাক নেই সেসব ক্ষেত্রে জাঁকালো বা চোখ ধাঁধানো পোশাক পরিহার করে মার্জিত ও ভদ্র পোশাক পরুন

• বড় চুল বা ঝুটি, গলায় চেইন, হাতে আংটি, এগুলো সাধারণত পেশাদারিত্ব ক্ষুন্ন করে

• অনেকের মুখে দুর্গন্ধ হয়। এতে আশে পাশের লোকজনেরও সমস্যা হয়। এরকম হয়ে থাকলে সমস্যাটাকে এড়িয়ে না গিয়ে নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করুন।বাসা থেকে বের হবার আগে মাউথওয়াশ দিয়ে ভালোভাবে কুলি করে নিলে ভালো কাজ হয়।তবে বিভিন্ন কারণে মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে। নির্দিষ্ট কিছু রোগের কারণেও মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে। তাই মাউথওয়াশ ব্যবহারের পরেও কাজ না হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন

• অনেক সময় মোজা না ধোয়ার ফলে দুর্গন্ধ হয়। মোজা নিয়মিত ধুয়ে ব্যবহার করুন

• নিয়মিত চুল ও নখ কেটে ছোট রাখবেন

• গ্যাস্ট্রিক, এলার্জি, হাপানি ইত্যাদি রোগ থাকলে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র সাথেই রাখুন। কারণ প্রয়োজনের সময় হাতের কাছে এসব নাও থাকতে পারে

অফিসে যাওয়ার সময় গাড়ি রাস্তায় জামে আটকে থাকলে বিরক্ত না হয়ে এই সময়টায় বাসে বা গাড়িতে বসে সকালের পত্রিকাটা পরুন। মোবাইলে নেট থাকলে ইন্টারনেটে নিউজের তাঁজা খবরগুলো পড়ে নিতে পারেন। এতে সময়টা অপচয় হবে  না আর আপনিও আপডেট হয়ে গেলেন।

https://youtu.be/7r1daH9itZI

অতিরিক্ত ঘামের স্বাস্থ্য উপকারিতা । Bangla Health Tips | Apsarah.com

ঘাম স্বাস্থের জন্য খুবি উপকারি । আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক এর উপকারিতা সম্পর্কে।

https://youtu.be/Ywr8HOjmMjo

১। টক্সিক পর্দাথ বের করে দেওয়া

শরীর থেকে ঘামের ফলে বিষাক্ত পর্দাথগুলো বের হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে ঘাম এর ফলে দেহের অতিরিক্ত লবণ, কোলেস্টেরল এবং অ্যালকোহল বের হয়ে যায়। এটি মূলত আমাদের দেহ থেকে যাবতীয় বিষাক্ত পর্দাথ বের করে দেয়।

২। ব্রণের সমস্যা হ্রাস করে

ঘামের ফলে ত্বকের ময়লা, ধুলা বালি বের হয়ে যায়। অতিরিক্ত ঘাম ত্বকের অভ্যন্তরীণ ইনফেকশন, ব্যাকটেরিয়া, জীবাণু বের করে ফেলে।

৩। ঠান্ডা এবং ইনফেকশন ভাল করতে

ঘাম দেহের অভ্যন্তরীণ ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে, যার ফলে ঠান্ডা অথবা জ্বর জ্বর অনুভব দূর করে দেয়। এক গবেষণায় দেখা যায় যে, অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল পেপটাইড যা যক্ষা এবং অন্যান্য রোগের জীবাণু দূর করতে সাহায্য করে।

৪। হৃদযন্ত্রের উন্নতি সাধন

ঘাম এর ফলে হৃদযন্ত্রের উন্নতি সাধন করে থাকে। দেহ তাপের সঙ্গে ঘাম বের হয় যা হৃদযন্ত্রের অভ্যন্তরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে এবং  হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে।

৫। কিডনি পাথর দূর করা

ঘামের সাথে প্রচুর পরিমাণে লবণ এবং ক্যালসিয়াম শরীর থেকে বের হয়ে আসে। যা কিডনি পাথর হওয়ার সম্ভাবনা দূর করে। এবং কিডনি সুস্থ রাখে।

৬। মুডের উন্নতি সাধন

ব্যায়ামের কারণে ও ঘাম হয়ে থাকে। এটি শরীরের টক্সিক পর্দাথ দূর করে এবং ভাল পর্দাথ উৎপন্ন করে থাকে। যা আপনার মন ভাল রাখে।

Sastho Somossar Lokkhon Somuho | স্বাস্থ্য সমস্যার যে লক্ষনগুলো চেহারার ফুটে ওঠে

 

https://youtu.be/cWNcHMHcFKo

আপনার চেহারার মাধ্যমে আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে অনেক কিছু বোঝা যায়।ফাটা ঠোঁট,শুষ্ক ত্বক ও বলিরেখার মত স্বভাবিক সমস্যাগুলো খুব সহজেই দূর করা সম্ভব। কিন্তু অনেক ক্ষেএে এই লক্ষণগুলো হতে পারে নীরব রোগের উপসর্গ। আর এর জন্য ত্বকের কোন সমস্যা বিশেষত চেহারায় প্রকাশিত হয় এমন কোন লক্ষণকে সৌন্দর্য সমস্যা ভেবে বা বয়সকে দোষ দিয়ে যাবেন না। ডাক্তার যখন কোন রোগীর চোখে চোখ রেখে কথা বলে থাকেন তখন শুধুমাত্র সংযোগ স্থাপনের জন্যই এমনটা করেন। চেহারার নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্য অন্তর্নিহিত স্বাস্থ্য সমস্যার সূত্র হিসেবে  প্রকাশিত  করা হয়। তাহলে আসুন জেনে নেই চেহারায় প্রকাশিত এমন কিছু উপসর্গের বিষয়ে।

স্বাস্থ্য সমস্যা নির্ণয়ে চেহারা

১। অসময়ের বলিরেখা

মুখের বলিরেখা কেউই পছন্দ করেনা। যদি বয়স হয় তাহলে এটা হওয়া অনিবার্য। কিন্তু অসময়ের বলিরেখা হওয়ার অর্থ হচ্ছে সঠিক ভাবে ত্বকের যত্ন না নেওয়া মহিলাদের ক্ষেত্রে অকালবার্ধক্যের বা বলিরেখা পড়ার প্রধান উপায় হল অস্টিওপোরোসিস। ফিনিক্স এর ক্রোনোস লঞ্জিভিটি রিসার্চ ইন্সটিটিউট এর এক গবেষণায় জানা যায় যে, অসময়ের বলিরেখা ও ত্রুটিপূর্ণ হাড়ের ঘনত্ব মহিলাদের আর্লি মেনোপোজ দশার সাথে খুবই ঘনিষ্ঠ ভাবে সম্পর্কযুক্ত। তাছাড়াও পানিশূন্যতার কারনেই ত্বকের ইলাস্টিসিটি কমে গেলেও অসময়ের বলিরেখা দেখা দিতে দিবে। ভিটামিন ডি এর ঘাটতির ফলেও এমন হতে পারে। ভিটামিন ডি এর মাত্রা অধিক হলেও ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে থাকে।

২। ফেসিয়াল হেয়ার

মহিলাদের মুখে অবাঞ্ছিত চুলের উপস্থিতি খুবই বিব্রতকর। এটা শুধু সৌন্দর্য সমস্যাই না, এটি হতে পারে পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোমের জন্য।এর ফলে গর্ভধারণের সমস্যা, বন্ধ্যাত্ব অথবা অনিয়মিত পিরিওডের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। হরমোনের অসামঞ্জস্যতার কারণের ফলে ও চেহারায় লোমের উপস্থিতি দেখা যেতে পারে। কিছু মহিলার ক্ষেত্রে হিরসুটিজম এর কারণেও মুখের অবাঞ্ছিত লোমের আধিক্য দেখা যায়। স্টেরয়েডের অপব্যবহারের কারণেও এমন সৃষ্টি হতে পারে। আর এর জন্য মুখের অবাঞ্ছিত চুল থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ওয়াক্সিং, থ্রেডিং বা অন্য কোন বিউটি ট্রিটমেন্ট নেওয়ার আগে কোন স্বাস্থ্য সমস্যা আছে কিনা সেই বিষয়ে নিশ্চিত হতে হবে।

৩। চূড়ান্ত শুষ্ক ও ফাটা ত্বক

জলবায়ু ও পরিবেশের পরিবর্তনের ফলে ত্বক অত্যন্ত শুষ্ক হয়ে ফেটে যেতে পারে। ময়েশ্চারাইজিং রুটিন মেনে চলা, হাইড্রেটেড থাকা ও সঠিক খাদ্যগ্রহণ করার পর ও যদি আপনার সারা শরীর শুষ্ক থাকে তাহলে এটি হতে পারে হাইপোথাইরয়ডিজম বা ডায়াবেটিসের কারণ। এই সমস্যার কারণেই শরীর আর্দ্রতা হারায় ও ত্বক শুষ্ক হয়ে ফেটে যায়। ধমনীর সংকীর্ণতা বা হৃদরোগের মত লুকানো কারণের প্রতিও ইঙ্গিত করে এই লক্ষণ, বিশেষ করে আপনার হাত ও পায়ের ত্বক যদি মাত্রাতিরিক্ত ড্রাই হয়ে যায় তাহলে এটা হয়। ধমনীর সংকীর্ণ হয়ে গেলে রক্ত সরবরাহ কমে যায় এবং বাধাগ্রস্থ হয়। এর ফলে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেয় এবং ত্বক নিস্তেজ ও ড্রাই হয় এবং ফেটে যায়। অ্যালার্জি বা সোরিয়াসিসের কারণেও এমন হইয়ে থাকে।

৪। মুখ লাল হয়ে যাওয়া, র‍্যাশ হওয়া

ক্লান্ত হয়ে গেলে, আবার ভয় পেলে বা বিব্রত হলে চেহারা লাল হয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু আপনার গাল অথবা নাক লাল হয়ে যাওয়া সিস্টেমিক লুপাস ইরাইদিমেটোসাস (SLE) কে নির্দেশ করে থাকে। এটা একটি অটো ইমিউন অবস্থায়া সারা শরীরে প্রভাব ফেলে থাকে। মুখ লাল হওয়ার সাথে সাথে যদি ব্রণের প্রাদুর্ভাব হয় তাহলে তা রোসাসিয়ার লক্ষণ ও হতে পারে। রক্তনালীর বিবর্ধনের ফলে এই রোগ হয়ে থাকে। সেবোরোইক ডারমাটাইটিস এর কারণেও এমন হয় যা পার্কিনসন্স ডিজিজের সাথে সম্পর্কিত।

৫। ঠোঁট ফাটা

ঋতু পরিবর্তনের ফলে ঠোঁট ফাটা শুরু হয়। ভিটামিন বি এর ঘাটতি, ড্রাগ অ্যালার্জি, ডিহাইড্রেশন অথবা থাইরয়েডের কর্মহীনতার কারণেও এই সমস্যাটি সৃষ্টি হয়ে থাকে। যদি ঠোঁট ফাটার সাথে শুষ্ক চোখ, শুষ্ক মুখ, শুষ্ক ত্বক থাকে ও জয়েন্টে ব্যথা সৃষ্টি হয় তাহলে Sjogren Syndrome  এর কারণে হতে পারে। যা একটি ইমিউন সিস্টেমের সমস্যা।

৬। আঁচিল

আঁচিল অক্ষতিকর হয় এবং অনেকেরই জন্মগত জড়ুল থাকে। তবে এটি স্কিন ক্যান্সারের ও লক্ষণ হতে পারে। তাছাড়াও এটি লিভার সমস্যার লক্ষণও হতে পারে।

৭। ফোলা মুখ

হার্ট অথবা কিডনির সমস্যার ফলে এটি হতে পারে যাকে ইডিমা বলে।

তাছাড়া ও চোখের পাতার উপরে হালকা হলুদ দাগ দেখা গেলে তা হৃদরোগের কারণে অ সৃষ্টি হতে পারে, চেহারায় অসামঞ্জস্যতা দেখা দিলে স্ট্রোক এর লক্ষণ, ঠোঁট বা নখে নীলাভ আভা দেখা দিলে হার্ট বা ফুসফুসের সমস্যাকে নির্দেশ করে থাকে, এনেমিয়ার লক্ষণ বোঝা যায় চেহারা ম্লান দেখালে, মোটা ঘাড় ও ছোট চোয়াল দেখে নাগুমানোর লক্ষণ বোঝা যায়, মুখের কোণায় ঘা ভিটামিন বি এর ঘাটতি কারনেই সৃষ্টি হয় ।

Back to Top
Product has been added to your cart