Home
Shop
Wishlist0

banner

SENIOR’S MEMBER DISCOUNT DAYS! SAVE 25% EACH TUESDAY

Chul Pora Bondho korar Upay | চুল পড়া বন্ধে কিছু কার্যকরী উপায়

Chul Pora Bondho korar Upay | চুল পড়া বন্ধে কিছু কার্যকরী উপায়
মাএ-দুই-দিনেই-চুল-পড়া-বন্ধ-করুন।-চুল-পড়ার-সমস্যার-সমাধান-(2)

সাধারণভাবেই প্রতিদিন কিছু না কিছু চুল ঝরে পড়ে। যখন আমদের চুল পড়তে শুরু করে তখন কষ্টের আর শেষ থাকে না। প্রতিদিন ১০০টা চুল পড়া স্বাভাবিক বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তবে চুল পড়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকার কিছু নেই।

চুল পড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মাথায় প্রতিনিয়তই নতুন চুল গজায়। তবে চুল যদি বেশি পরিমাণে পড়তে থাকে, অর্থাৎ চুল পড়ার হার যদি স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি হয় তাহলে তা চিন্তার কথা। তাই চুল বেশি পড়লে অবশ্যই আমাদের গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি দেখতে হবে।

নানা কারণেই আমাদের মাথার চুল পড়তে পারে ।  চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো না হলে, অ্যানিমিয়া থাকলে, মানসিক স্ট্রেস-টেনশন, চুলে খুশকি, বড় কোন অসুখে ভুগলে, বেশি মাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খেলে ইত্যাদি নানা কারণেই চুল  পড়ে থকে । ফলে মাথার চুল পাতলা হয়ে যায়।

চুল পড়া বন্ধে করতে প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে কী কারণে আপনার চুল পড়ছে।আগে  কারণটা খুঁজে বের করে আগে সেই সমস্যার সমাধান করতে হবে।

চুল পরা রোধের উপায়

চুল পড়া বন্ধ করতে হলে অবশ্যই এর কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে  হবে । নিজে নিজে চিকিংসা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহন করুন । নিচে চুল পড়া রোধের কিছু  উপায়  দেওয়া হলো-

১।চুলের  জন্য ধূমপান খুবই ক্ষতিক্র ।এর কারনে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয় , রক্ত নালিকাগুলো  ও ক্ষতিগ্রস্থ হয় । এর কারনে চুল পড়া অনেক বেড়ে যায় এবং চুল বাদামি বর্ন  ধারন করে ।

২। অতিরিক্ত চা-কফি পান করা উচিত না। চা বা কফিতে ক্যাফেইন থাকে যা সকল প্রকার চুল ও স্কিনের সমস্যার জন্য অনেক  দায়ী।

৩।বেশিরভাগ  ক্ষেত্রেই লক্ষনীয় যে, শরীরে আয়রনের অভাবে চুল পড়ে থকে । আয়রনের অভাবে আমাদের শরীরে লোহিত রক্ত কণিকার সংখ্যা কমে যায়, যা আমাদের চুলের গোড়ার (হেয়ার ফলিকল) মজবুত করার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদি তাই হয়, তাহলে প্রচুর পরিমাণে লাল শাক, কচুশাক খেতে হবে।

৪। ভিটামিন-ই চুল পড়া রোধে ও নতুন চুল গজানোর ক্ষেত্রে সাহায্য করে , তাই প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সমৃদ্ধ শাকসবজি ও ফলমূল খেতে হবে । ভিটামিন-ই চুলের ত্বকে অক্সিজেনের সরবরাহ করতে সাহাজ্য করে, যা চুল বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে এবং শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এতে চুল পড়া রোধ হয়।

ভিটামিন-ই এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে ক্ষতিকারক ফ্রি র‌্যাডিকেল অপসারণের মাধ্যমে স্কিনকে সুরক্ষিত রাখে। নাশপাতি, বাদাম ও জলপাই তেলে প্রচুর ভিটামিন-ই থাকে। অন্যদিকে ভিটামিনের সর্বোৎকৃষ্ট প্রাকৃতিক উৎস হচ্ছে গম, শিম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, সবজি, ডিম প্রভৃতি।

৫। স্বাস্থ্যকর খাবার বা প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে । প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার শুধু যে চুল শক্ত করে তা নয়, চুল গজাতেও সহায়তা করে। এছাড়া অতিরিক্ত চিনি ও চর্বিযুক্ত খাবারও পরিহার করতে হবে ।

৬। ওমেগা- থ্রি (৩) ফ্যাটি অ্যাসিড চুল পড়া বন্ধে খুব কার্যকর। সাধারণত বিশেষ ধরনের মাছে এই উপাদানটি থাকে। তবে আমাদের দেশে এসব স্যামন, ম্যাকারেল মাছ পাওয়া যায় না। প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-থ্রি (৩) ফ্যাটি অ্যাসিড তিসির তেলে পাওয়া যায়। আর এই তেল পাবেন স্থানীয় বাজারেই। মনে রাখবেন, এই তিসির তেল কিন্তু মাথায় লাগানোর জন্য নয় অথবা রান্নায় ব্যবহার করার জন্যও নয়। প্রতিদিন ২ চা চামচ তিসির তেল সালাদের সঙ্গে মিশিয়ে খআবেন । তাহলেই আপনার চুল পড়া অনেক কমে আসবে । এছাড়া প্রচলিত চুল সুরক্ষার তেল ব্যবহার করার মাধ্যমেও চুলের প্রতি যত্নশীল হোন।

৭। নতুন চুল গজাতে উদ্দীপনা দেবার জন্য প্রতি সপ্তাহে চুলের ত্বক ব্যবহার করুন।

৮। চুলে অপ্রয়োজনীয় ঘষা-মাঝা, অতিরিক্ত আচরানো পরিহার করুন। গরম পানি, ড্রায়ার বা এমন কিছু ব্যবহার করবেন না যা চুলে অতিরিক্ত চাপ তৈরি করে।

৯। চুলকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রখতে হবে ।

১০। পর্যাপ্ত ঘুমান এবং বিশ্রাম নিন, কেননা ঘুম ও বিশ্রাম নতুন চুল গজানো ও বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সহায়তা করে।

টিপস

** চুল পড়া বন্ধ করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খান অথবা ই ক্যাপ নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে হালকা গরম করে চুলে লাগান। ক্যাস্টর অয়েল তেলের সাথে মিশিয়ে লাগাতে  পারেন।চুল পরা কমে যাবে।

**যেসব চুলের গোরা চটচটে ও উপরিভাগ রুক্ষ সেসব চুল সাধারনত মিশ্র প্রকৃতির চুল।এরকম চুলে সপ্তাহে অন্তত 3 দিন শ্যাম্পু করুন ও কন্ডিশনার ব্যাবহার করুন।শ্যাম্পুর আগে কুসুম গরম তেলের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে হালকা মাসাজ করলে চুল ভাল থাকবে।

Cheleder Tok O Chuler Somossa Somadhan | ত্বক এবং চুলের সমস্যা

ছেলেদের ত্বক এবং চুলের সমস্যার সমাধান

ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে শীত ও আবার ঘুরে চলে আসে। শীতে সাথে সাথেই শুরু হয়ে যায় ত্বক ও চুলের সমস্যা। অনেকে মনে করেন ছেলেদের রূপচর্চার কোনো দরকার নেই । কিন্তু শীতের শুরুতে অনেকের  ত্বকেরও অনেক সমস্যা শুরু হয়। চুল ভাঙ্গা, রুক্ষ ও চিটচিটে হয়ে যাওয়া, র‍্যাশ, ত্বকের শুষ্কতা, ঠোঁট ফাটা, পায়ের গোড়ালী ফাটা আরও কত কি সমস্যার সৃষ্টি হয়। সাধারণত হঠাৎ করে ঋতু পরিবর্তনের সময় ত্বকের সহনশীলতা বদলে যায় ফলে এই সব সমস্যাগুলো সৃষ্টি হয়ে থাকে। তাই আজ আমরা এই শীতে ছেলেদের ত্বকের ও চুলের কিছু সাধারন সমস্যা নিয়ে এবং এর প্রতিকার সম্পকে জানব  

Cheleder Tok O Chuler Somossa Somadhan | ত্বক এবং চুলের সমস্যা 1

ত্বক– শীতর মধ্যে ত্বকের অন্যতমএকটি সমস্যা হচ্ছে শুষ্কতা। মুখ ধোয়ার পরে  ত্বক এত টানটান হয়ে থাকে যা খুবই অস্থিকর। ক্রিম লাগানোর পরে কিছুক্ষন পর্যন্ত ভালো থাকলেও কিছুক্ষন পর অতিরিক্ত তেলে মুখ চিটচিটে হয়ে যায়। ফলে বারবার মুখ ধুতে হয়। তাই এ সময় ত্বকের জন্য চাই একটু অতিরিক্ত যত্ন। ত্বকের শুষ্কতা কমানোর জন্য প্রতিদিন সকালে ও রাতে মশ্চারাইজার যুক্ত ক্রীম ত্বকে ব্যাবহার করুন। এছাড়া রাতে ঘুমানোর আগে ১/৪ কাপ দুধ এ ১ চামুচ মধু ও ১ চামুচ এলোভেরা জেল মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে দিন। ২০ মিনিট পর কুসুম গরম পানিতে মুখ ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে আপনার ত্বকের শুষ্কতা তো কমবেই এর সাথে আপনার মুখ হয়ে উঠবে আরো কোমল ও উজ্জ্বল।

চুল-

শীত কালে অনেকেরই চুল রুক্ষ হয়ে যায় এবং চুলে মধ্যে চিটচিটে ভাব চলে আসে। এর ফলে অনেক সময় চুলের আগা ফেটে যায়।এর জন্য এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে শীতের রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে চুলে মধ্যে নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েল গরম করে ত্বকে  ম্যাসাজ করে নিন। একটি স্টীলের বাটিতে নারিকেল তেল অথবা অলিভ অয়েল নিয়ে নিন। এবার একটা কাচা আমলকী কেটে এর সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এবার এটাকে চুলের উপর একটা কাপড় দিয়ে ধরে কিছুক্ষন গরম করে নিন। কিছুক্ষন রেখে গিয়ে কুসুম গরম থাকতে চুলের আগায় ও গোড়ায় ভালো করে আঙ্গুল দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে তেল ম্যাসাজ ক্রুন । মনে রাখবেন কখনোই খুব গরম তেল চুল লাগাবেন না। এতে চুল পরে যেতে পারে। সারা রাত চুলে তেলের উপস্থিতিতে চুলের রুক্ষ ভাব কেটে যাবে এবং চুল হয়ে উঠবে ঝলমলে উজ্জ্বল।

পা- 

শীতের দিনে আরেকট অন্যতম সমস্যা হচ্ছে পায়ের গোড়ালী ফেটে যাওয়া। এ থেকে মুক্তি পাবার জন্য প্রতিদিন ঘুমানোর আগে অবশ্যই পায়ে পেট্রোলিয়াম জেলী লাগিয়ে নিতে পারেন। এছাড়া প্রতিদিন গোসলের সময় শক্ত কিছু দিয়ে পায়ের গোড়ালীটা একটু ঘষে নিতে পারেন। এতে মৃত কোষগুলো বের হয়ে যাবে। এছাড়া নিয়মিত মশ্চারাইজার যুক্ত লোশন ব্যাবহার করুন। এতে করে হাত পায়ের খসখসে ভাব থাকে না।

Cheleder Chuler Jotne Tips | ছেলেদের চুলের যত্নে টিপস

ছেলেদের চুলের যত্নে টিপস

টাক পড়াCheleder Chuler Jotne Tips | ছেলেদের চুলের যত্নে টিপস 2

টাক পড়া দীর্ঘস্থায়ী অসুখ। মাথায় অকালে টাক পড়া ছেলেদের অন্যতম সমস্যা। অল্প বয়সী ছেলেদের মধ্যেও টাক পড়ার প্রবণতা দেখা যায়। অল্প বয়সে টাক হওয়ার নানা কারণ আছে। টাক পড়াকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় অ্যান্ড্রোজেনিক অ্যালোপেশিয়া বলা হয়। কপালের দুই পাশে রগের কাছ থেকে শুরু হয়ে ক্রমেই বাড়তে থাকে মাথার সামনের দিকে এবং এটা আস্তে আস্তে পেছনের দিকে ছড়িয়ে পড়ে। তখন পুরো মাথার চুল পড়ে যায়।

অনেক কারণে মাথায় টাক পড়তে পারে। ওজন কমানোর জন্য খাওয়া-দাওয়া কমিয়ে দিলেও চুল পড়ার কারণ হতে পারে। বংশগত বা হরমোনজনিত কারণে এটি হতে পারে। তাছাড়া চুল ভালোভাবে পরিষ্কার না করা, দুশ্চিন্তা করা ইত্যাদি কারণে মাথায় টাক পড়ে।

বয়ঃসন্ধিকাল থেকেই কারও কারও টাক পড়া শুরু হয়ে যায়। এছাড়া অল্প বয়সে চুল পড়ার জন্য অনেকাংশে দায়ী থাইরয়েড গ্রন্থির অসুখ। চুলের পুষ্টি আসে ত্বকের পুষ্টি থেকে। ত্বকের পুষ্টির জন্য আমাদের ভালো খাবার খেতে হবে। চুলের পুষ্টির কারণেও অনেক সময় মাথায় টাক পড়ে। কিছু জিনিস ভালোভাবে মেনে চললে মাথায় টাক পড়া কিছুটা কমে যেতে পারে। এক্ষেত্রে ট্রিটমেন্ট ভালো কাজ করে।

চুল পাকা

অনেকের  অল্প বয়সে চুল পেকে যায় বা সাদা হয়ে যায়। অনেক কারণে অল্প বয়সে চুল পেকে যেতে পারে। চুলের গোড়ায় থাকা মেলানোসাইটের কারণে চুলের রঙ কালো হয়ে থাকে। বিভিন্ন কারণে মেলানোসাইট ক্ষতিগ্রস্ত হলেই চুল সাদা হয়ে যায়। অনেক সময় চুলের গোড়ায় খাদ্য ও অক্সিজেন সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হয়। এর ফলে অল্প বয়সে ছেলেদের মাথার চুল পেকে যায় বা সাদা হয়ে যায়।

তবে বংশগত কারনেও চুল পেকে থাকে। পাকা চুল ঢাকতে চুলে কালার করা যেতে পারে। একবার চুল পাকলে তার প্রতিকার করা যায় না। তবে হেয়ার ট্রিটমেন্ট চুল পাকা থেকে কিছুটা রোধ করে। চুল পাকা কমাতে হরীতকী, মেহেদিপাতা ভালোভাবে ফুটিয়ে টনিক হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এতে চুল পাকা কমে যেতে পারে। এছাড়া জবাফুল বাটা, গন্ধরাজ বাটা, আমলা বাটা একসঙ্গে মিশিয়ে চুলে লাগালে চুল কালো ও উজ্জ্বল হয়।

চুল পড়ার কারণ

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার কারনে অনেক সময় চুল পড়ে যেতে পারে। টাটকা শাক-সবজি, ফলমূল ইত্যাদি পরিমাণমতো না খেলে চুল পড়ে যাওয়া বা পেকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সৌন্দর্যচর্চার নানা কৃত্রিম পদ্ধতি বেশি ব্যবহারের ফলে চুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বারবার রিবন্ডিং, রঙ করা চুলের ক্ষতির কারণ। পরিবেশদূষণ, পানিদূষণ, বায়ুদূষণ ইত্যাদি পরোক্ষভাবে দায়ী চুল পড়া বা পাকার জন্য দায়ী।

খুশকি

ছেলেদের মাথায় বিভিন্ন কারণে খুশকি হয়ে থাকে। খুশকি কোনো রোগ বা রোগের লক্ষণ নয়। নিজের চিরুনি, ব্রাশ, তোয়ালে, বালিশের কভার যথাসাধ্য পরিষ্কার এবং আলাদা রাখলে। তাতেই খুশকি অনেক কমে যাবে।

খুশকি কমানোর উপায়

 

  • মেথিবাটা, পেঁয়াজ, নিমপাতা, লেবুর রস, টকদই একসঙ্গে মিশিয়ে চুলের গোড়াায় লাগিয়ে রাখুন। ৩০-৪০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করুন।
  • ভিনেগার ও পানি মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগালেও খুশকি কমে যেতে পারে।
  • অতিরিক্ত খুশকি তাড়াতে মাথায় তেল দেয়া বন্ধ রাখতে হবে। খুশকিরোধী শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুলের গোড়া পরিষ্কার রাখতে হবে। একদিন পরপর শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হয়। দুই সপ্তাহের মধ্যে খুশকি কমে যেতে পারে।
  • টকদই ও মেহেদি বাটা একসঙ্গে মিশিয়ে পুরো মাথার চুলে লাগিয়ে রাখতে হবে ৩৫-৪০ মিনিট। পানি দিয়ে ভালোমতো ধুয়ে শ্যাম্পু করে ফেলতে হবে। দু-তিনবার ব্যবহারে খুশকি চলে যাবে এবং চুল হয়ে উঠবে অনেক সুন্দর। দুই থেকে তিন দিন বা সপ্তাহে একদিন ব্যবহার করলেই হবে।
  • তিলের তেল, মেথি গুঁড়া করে মিশিয়ে ১৫ দিন রেখে দিতে হয়। তারপর ওই তেল দুই মাস ব্যবহার করতে হবে। তাতে খুশকির হাত থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। পাশাপাশি চুল পড়াও অনেক কমে যাবে।
  • কাঁচা পেঁয়াজের রস খুশকি দূর করে।
  • তেঁতুল গুলিয়ে মাথায় কিছুক্ষণ লাগিয়ে, পর ধুয়ে ফেললে খুশকি দূুর হবে

https://youtu.be/y39rl99dvAI

Cheleder Sundor Toker Jonno Deep Cleansing | ছেলেদের সুন্দর ত্বকের জন্য ডিপ ক্লিনজিং

ছেলেদের সুন্দর ত্বকের জন্য ডিপ ক্লিনজিং

গরমের মধ্যে মেয়েদের ত্বক তো বটেই ছেলেদের ত্বকের তৈলাক্ততাতো বেড়ে যায়।এই তৈলাক্ততা কমানোর  ডিপ ক্লিনজিং করতে পারেন।চলুন জেনে নেই কিভাবে ছেলেদের ত্বকে ডিপ ক্লিনজিং করবেন-

যেভাবে করবেন:  

* প্রতিদিন দুইবার মুখ পরিস্কার করুন।

* সকালে ঘুম থেকে উঠে ফেসওয়াশ বা ভালো মানের সাবান দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।

* বেসন বা মসুর ডাল বাটাও হতে পারে মুখ ধোয়ার উপকরণ।

* আবার বেবিসোপ, ডাভ, নিভিয়া, নিউট্রোজেনো সোপ দিয়েও মুখ ধুতে পারেন।

পারফেক্ট শেভিং:

* যাদের মুখে ব্রণ রয়েছে তাদের শেভ করে ফেলা উচিত।

* শেভ করলে আবার ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। তাই শেভের আগে গরম পানির ভাপ নিতে হবে। অথবা একটি তোয়ালে গরম পানিতে ভিজিয়ে মুখের ওপর ধরে রাখুন।

* ব্লেড সব সময় একদিকে চালাবেন।

* শেভের পর অবশ্যই আফটার শেভ লোশন লাগাবেন। তা যেন নন-অ্যালকোহলিক হয়।

ময়েশ্চারাইজিং:

* শেভের ফলে মুখের আর্দ্রতা কমে  যায়। যাদের ত্বক তৈলাক্ত তাদের ক্ষেত্রে ওয়াটার বেইজড ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন।

* ল্যাভেন্ডার অয়েল, স্যাগি, মিন্ট, টি ট্রি তেল স্কিন টোনার হিসেবে লাগাবেন।

* বাইরে রোদে যাওয়ার আগে নূ্যনতম পিএইচপি ১৫ আছে এমন সানক্রিম লাগিয়ে বের হবেন ।

লক্ষ্য রাখুন

* সম্ভব হলে ঘণ্টায় একবার মুখে পানির ঝাপটা দিন।

* বাসায় শেভ করার চেষ্টা করুন।

* ব্লক হেডস উঠানোর জন্য স্ক্র্যাব ব্যবহার করুন।

* ব্রণ হলে খোঁটাখুঁটি করবেন না।

* ভাজাপোড়া বেশি খাবেন না। অ্যালকোহল ও সিগারেটের অভ্যাস থাকলে পরিত্যাগ করা উচিত।

* বাসায় সপ্তাহে দুই দিন মাস্ক বা উপটান লাগাতে পারেন।

* মুখে কোনো প্রসাধন ব্যবহারের ফলে যদি ব্রণ দেখা দেয় তবে তা আর ব্যবহার করবেন না।

https://youtu.be/tyVeK385Cpc

যে খাবার গুলো ছেলেদের স্বাস্থের জন্য উপকারী 3

যে খাবার গুলো ছেলেদের স্বাস্থের জন্য উপকারী

যে খাবার গুলো ছেলেদের স্বাস্থের জন্য উপকারী

কোন খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং কোন খাবারটি ভালো নয় তা নিয়ে ছেলে মানুষ একটু কমই মাথা ঘামিয়ে থকেন।

বিশেষ করে তখন যখন তার খাবার নিয়ে ভাবার মতো খেয়াল করার মতো কেউ না থাকে।

বেশিরভাগ  পুরুষই কাজের কারণে এবং জীবনের প্রয়োজনে ঘর থেকে বাইরে থাকেন  দিনের বেশীরভাগ সময়। সে সময় যদি বুঝে শুনে না খান তবে এতে শরীরের ক্ষতি হয় অনেক বেশি। বাইরে খাবারের কারণে সে সমস্যায় ভুগতে বেশি হয়ে থকে  তা হলো গ্যাস্ট্রিক, আলসার এবং পাকস্থলীর ক্যান্সার।

এই রকম  ঝামেলা এড়াতে অবশ্যই বুঝে শুনে খাবার খাওয়া উচিৎ। সুস্থ থাকার জন্য কিছুটা ঝামেলা হলেও তৈরি করা উচিৎ ভালো খাদ্যাভ্যাসের। চলুন তাহলে দেখে নিই এমন ৫ টি খাবার যা নিয়মিত খাওয়া উচিৎ সকল পুরুষের।

টমেটো:

সুপারফুড বলা হয়ে থাকে টমেটোকে । টমেটোর পুস্টিগুনের জন্যই দেওয়া হয়েছে এই নাম। টমেটোতে রয়েছে ‘লাইকোপিন’। লাইকোপিন কলোরেক্টাল ক্যান্সার, পাকস্থলীর ক্যান্সার, হৃদপিণ্ডের সমস্যা এবং দেহের কলেস্টোরল কমাতে বেশ সহায়ক একটি সবজি। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই টমেটো রাখা প্রয়োজন।

গোটা শস্য:

লাল চাল, ওটস এবং গমের আটা জাতীয় গোটা শস্য স্বাস্থ্যের জন্য খুবিই উপকারী খাদ্য। এই সকল গোটা শস্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিলারেল, ফোলাইট, বায়োটিন এবং ফাইবার। এই সকল শস্যের ভিটামিন বি বিষণ্ণতা দূর করতে এবং বায়োটিন চুল পরা রোধে বেশ কার্যকর। এছাড়াও গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে ফোলাইট পুরুষের যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

রসুন:

কাঁচা রসুন বিশেষ করে ছেলেরা তো এই জিনিসটি একেবারেই পছন্দ করেন না। কিন্তু প্রতিদিন কাঁচা রসুন খেলে পুরুষেরা হৃদপিণ্ডের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। কারণ কাঁচা রসুন দেহের কলেস্টোরলের মাত্রা কমায়।

ব্রকলি:

ব্রকলিও সবার কাছে বেশ অপছন্দের একটি খাবার। কিন্তু ব্রকলি এবং ব্রকলি জাতীয় খাবার যেমন, পাতাকপি, বাঁধাকপি, অঙ্কুরিত সিমের বীচি ইত্যাদিতে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধকারী উপাদান ‘সালফোরাফেইন’। এই উপাদানটি পুরুষদের দেহে মুত্রথলির ক্যান্সার, পাকস্থলীর ক্যান্সার এবং কলোরেক্টাল ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে।

ডিম:

পুরুষেরা বেশীরভাগ সময় চুল পরে যাওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন। এবং পুরুষদের মাথাতেই টাকের সমস্যা বেশি হয়ে থকে । ডিম এই সমস্যা থেকে রেহাই দিয়ে থকে। ডিমের উচ্চ মাত্রার প্রোটিন চুল পরা বন্ধ করে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। ডিমের কুসুম দেহে আয়রনের অভাব পূরণে সহায়তা করে।

https://youtu.be/l1ANQg6YNUk

পুরুষের ত্বকের জন্য যেসব জিনিস ক্ষতিকর

পুরুষের ত্বকের জন্য যেসব জিনিস ক্ষতিকর

ব্যস্ত পুরুষ নিজের ত্বকের প্রতি সবসময় উদাসীন থকে । প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত নিজেদের  অজান্তেই ক্ষতি করে থকে তাদের ত্বকের। মেয়েদের তুলনায় পুরুষরা ত্বকের ব্যাপারে কম সচেতন। এ জন্যেই নারীদের আগেই তারা বুড়িয়ে যান।

অনেকে আবার মনে করেন রূপচর্চা শুধু  মেয়েদের  জন্য। তবে নিয়ম মেনে রূপচর্চা না হোক, ত্বকের জন্যে ক্ষতিকর জিনিসগুলো এড়িয়ে চললেই আপনার ত্বক থাকবে অনেকটা সুস্থ। তাই জেনে নিন কোন জিনিসগুলো পুরুষের ত্বকের জন্যে ক্ষতিকর এবং তার প্রতিকার

পুরুষের ত্বকের জন্য যেসব জিনিস ক্ষতিকর

পুরুষের ত্বকের জন্য যেসব জিনিস ক্ষতিকর

রোদ

রোদ পুরুষের ত্বকের জন্যে অনেক ক্ষতিকর। রোদে বের হবার আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার না করলে আপনার ত্বকে ক্যানসারও হতে পারে। ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করাটাও অনেক কষ্টের ব্যাপার।

সুইমিং পুল

সুইমিং পুলের পানিতে থাকে ক্লোরিন, যা ত্বকের জন্যে ক্ষতিকর। এর জন্য বাড়িতে এসে ভালোভাবে ত্বক পরিষ্কার করা উচিৎ।

মানসিক চাপ

মানসিক চাপ আপনার ত্বকের জন্যে অনেক ক্ষতিকর। তাই যতটা সম্ভব মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকুন। ঘুমানোর আগে সব চাপ ভুলে হালকা হয়ে ঘুমান।

ধোঁয়া

যানবাহনের ধোঁয়া এবং দূষণের কারনে ত্বকে দ্রুত বয়সের ছাপ পড়ে। এর জন্য ঘরে ফিরে ক্লিনজার এবং ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে ভুলবেন না।

ধূমপান

ধূমপান ত্বকের জন্যে  খুবিই ক্ষতিকর। এটার ত্বকে বিভিন্ন জটিল সমস্যা সৃষ্টি  করে। তাই ধূমপান পরিত্যাগ করুন।

সাবান  

সাবান ত্বকের নমনীয়তা কেড়ে নেয় । অতিমাত্রায় সাবানের ব্যবহার ত্বকে ক্যানসারের কারণ হতে পারে। তাই সাবানের পরিবর্তে কম ক্ষারযুক্ত বেবি সাবান ব্যবহার করুন। এর জন্য সাবান ব্যবহার পুরোপুরি ছেড়ে দিন।

Back to Top
Product has been added to your cart