Home
Shop
Wishlist0

banner

SENIOR’S MEMBER DISCOUNT DAYS! SAVE 25% EACH TUESDAY

Chahara Goarome sundur Rakhar upai | চেহারা গরমে সুন্দর রাখার উপায়

Chahara Goarome sundur Rakhar upai | চেহারা গরমে সুন্দর রাখার উপায়

গরমে মধ্যে সব চাইতে কঠিন কাজটি হলো ত্বকের সৌন্দর্য ঠিকঠাক মতো  করে ধরে রাখা। রোদের প্রচণ্ড তাপ, ধুলোবালি এবং বিরূপ আবহাওয়ার কারণে এই সময় চেহারার সৌন্দর্য ধরে রাখা বেশ কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে উঠে। কিন্তু যদি প্রতিদিন সঠিকভাবে যত্ন নেয়া যায় তবে এই গরমেও ধরে রাখা যাবে চেহারার সৌন্দর্য। আসুন তাহ্লে জেনে নিই  চেহারার সৌন্দর্য ধরে রাখার কিছু পদ্ধতি।

Chahara Goarome sundur Rakhar upai | চেহারা গরমে সুন্দর রাখার উপায়

Chahara Goarome sundur Rakhar upai | চেহারা গরমে সুন্দর রাখার উপায়

উজ্জলতা বৃদ্ধিতে পেঁপের ব্যবহার

রোদের তীব্রতায় ত্বক পুড়ে কালো হয়ে যায় এবং ঘামের ওপর ধুলোবালি জমে ত্বক কালো দেখায়।ত্বকের হারানো উজ্জলতা ফিরিয়ে পেতে ব্যবহার করুন পেঁপে। পাকা পেঁপে স্লাইস করে কেটে নিন। তারপর এই পেঁপে মুখ, হাত, পা, গলা এবং ঘাড়ের ত্বকে ভালো করে ঘষে লাগান। শুকিয়ে উঠলে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে মাত্র ২ দিন ব্যবহারে করার  মাধ্যমে ত্বকের উজ্জলতা বাড়বে।

ত্বককে সুস্থ রাখতে ফেইস মাস্ক

দুই টেবিল চামচ টকদই এবং ১ টেবিল চামচ তাজা লেবুর রস ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে মুখ, গলা এবং ঘাড়ের ত্বকের উপর ব্যবহার করুন। ২০-৩০ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের গরমকাল জনিত যে কোনো সমস্যা আছে তা থেকে মুক্তি পাবেন।

ত্বককে ময়েসচারাইজ করতে প্রাকৃতিক ময়েসচারাইজার

গরমকালে আবহাওয়ায় অনেক বেশি  তাপ থাকে বলে ত্বকের উপরিভাগের আদ্রর্তা একেবারেই চলে ।এতে  করে দেখতে বিশ্রী লাগে। এই সমস্যা দূর করার জন্য ত্বক পরিষ্কার করে নিয়ে, ২ টেবিল চামচ মধু এবং ১ টেবিল চামচ তাজা লেবুর রস ভালো করে মিশিয়ে  ত্বকে লাগান। ২০ মিনিট পরে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের আদ্রর্তা বজায় থাকবে এবং চেহারা হয়ে উঠবে সুন্দর।

Toke kemon Sunskin upojogi | ত্বকে কেমন সানস্ক্রিন উপযোগী

Toke kemon Sunskin upojogi | ত্বকে কেমন সানস্ক্রিন উপযোগী

সানস্ক্রিন ব্যবহার  বন্ধ করা উচিৎ নয়। রোদের তীব্রতা আমাদের ত্বকের ওপর ছাপ ফেলে খুব বিরুপভাবে প্রভাব ফেলে। এর জন্য আমাদের উচিত ত্বকের ধরণ জেনে সানস্ক্রিন ব্যাবহার করা। তাহলে আসুন আজ জেনে নেই কোন ধরনের ত্বকের জন্য কোন সানস্ক্রিন ব্যাবহার উপযোগী।

তৈলাক্ত ত্বকের জন্য

তৈলাক্ত ত্বকের জন্য যে কোন সানস্ক্রিন ব্যবহার করা ঠিক না। এতে করে ব্রণের উপদ্রব বাড়ে। আর এই ধরনের ত্বকের জন্য অবশ্যই পানির মাত্রা বেশি অর্থাৎ ওয়াটার বেইজড সানস্ক্রিন বাছাই করা প্রয়োজন। এর ফলে রোদ এবং ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। সানস্ক্রিনের এসপিএফ অবশ্যই ৩০ মাত্রার অধিক ব্যবহার করবেন।

শুষ্ক এবং রুক্ষ ত্বকের জন্য

রুক্ষ ত্বকে সাধারণ সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে ত্বক আরও বেশি শুষ্ক এবং রুক্ষ হয়ে যায়।এর জন্য রুক্ষ এবং শুষ্ক ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজার সমৃদ্ধ সানস্ক্রিন ব্যাবহার করতে হবে। তার সাথে এসপিএফ ৩০ মাত্রার অধিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।

সাধারণ ত্বকের জন্য

স্বাভাভিক ত্বকের জন্য সানস্ক্রিন বাছাইয়ের জন্য খুব বেশি বাছাবাছি করার দরকার হয় না। কেননা সাধারণ ত্বকের ৩০ থেকে ৫০ এসপিএফ মাত্রার সানস্ক্রিন ভালোভাবেই কাজ করে থাকে। স্বাভাবিক ত্বকের জন্য শুধুমাত্র ভালো ওয়াটারপ্রুফ সানস্ক্রিন ব্যবহার করা প্রয়োজন। এর ফলে ত্বক ঘেমে গেলেও সানস্ক্রিন ত্বকে থাকবে।

Tok Kuchke Jaoa Tantan kore tulte 3Ti jadu kori upai | ত্বক কুঁচকে যাওয়া টানটান করে তুলতে ৩টি জাদুকরী উপায়

Tok Kuchke Jaoa Tantan kore tulte 3Ti jadu kori upai | ত্বক কুঁচকে যাওয়া টানটান করে তুলতে ৩টি জাদুকরী উপায়

সমইয়ের সাথে সাথে সবার আগে বয়সের ছাপ সবার ত্বকেই পড়ে। মুখ থেকে শুরু করে স্তন, বাহু, পেট ইত্যাদি শরীরের সকল স্পর্শ কাতর অঙ্গে আগে দেখা যায় বয়সের ছাপ। কী ভাবছেন বয়স্ক রুখে দেয়ার কোন উপায় কী নেই অব্যশই আছে ! বয়স হয়েছে বলেই চেহারায় ও শরীরে সেই ছাপ বহন করতে হবে এমন কোন কথা নেই। আপনি ইচ্ছা করলে চাইলে ঘরে বসে খুব সহজ কিছু উপায় ব্যাবহার করে আপনার কুঁচকে যাওয়া ঝুলে যাওয়া ত্বককে করে ফেলতে পারেন অনেকটাই টান টান ও যৌবন দীপ্ত। আসুন তাহলে জেনে নিই তিনটি জাদুকরী কৌশল।

Tok Kuchke Jaoa Tantan kore tulte 3Ti jadu kori upai | ত্বক কুঁচকে যাওয়া টানটান করে তুলতে ৩টি জাদুকরী উপায়

    Tok Kuchke Jaoa Tantan kore tulte 3Ti jadu kori upai | ত্বক কুঁচকে যাওয়া টানটান করে তুলতে ৩টি জাদুকরী উপায়

৩টি জাদুকরী কৌশল-

অ্যালোভেরা

অ্যালোভেরা আমাদের অসংখ্য ত্বকের সমস্যার জন্য একটি চমৎকার উপাদান। অ্যালোভেরা প্রাকৃতিক ভাবেই আপনার কুঁচকে ও ঝুলে যাওয়া ত্বকের বলিরেখা দূর করে সহজেই করে তোলে আপনার ত্বককে টান টান। আপনি মুখ থেকে শুরু করে স্তন, বাহু, পেট বা শরীরের যে কোন স্থানে ব্যবহার করতে পারবেন এই অ্যালোভেরার জেল।এই তাজা অ্যালোভেরা জেল ম্যাসাজ করুন শরীরের সমস্ত আক্রান্ত স্থানগুলোতে। আলতো হাতে ম্যাসাজ করুন। আপনি চাইলে সম্পূর্ণ শরীরই এই জেল দিয়ে ম্যাসাজ করতে পারেন। ম্যাসাজ করা হলে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। বাজারের প্যাকেটজাত অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন। তবে সদ্য গাছ থেকে সংগ্রহ করা জেল হলে ফল পাবেন খুবই দ্রুত। ভালো ফলাফল পেতে রোজ ব্যবহার করুন ।

গোলাপ জল

গোলাপ জল আপনার ত্বককে টানটান করে ও বলিরেখা ও রোমকূপকে অদৃশ্য রেখে আপনাকে করে লাবণ্যময় । রাতের বেলা শরীরের প্রয়োজনীয় স্থানে তুলো দিয়ে গোলাপ জল লাগান। চাইলে গোলাপ জল দিয়ে স্থানটি ধুয়েও নিন। এরপর স্থানটি শুকিয়ে গেলে এভাবে রেখে দিন সারা রাত। সকাল বেলা সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। কিন্তু এইক্ষেত্রে ১০০ ভাগ বিশুদ্ধ গোলাপ জল হতে হবে। চিন্তা নেই, সাধারণ এই জিনিসটি আপনি তৈরি করতে পারবেন বাসাতেই!

ডিমের সাদা অংশ

২ টি ডিমের সাদা অংশ নিয়ে, একে ভালো করে বিট করে ফোম করে নিন। এরপর মুখ সহ অন্যান্য স্থানে মাখুন। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩/৪ বার নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক হয়ে উঠবে টান টান।

কীভাবে কাজ করে

যেসব উপাদান আমরা ব্যবহার করবো, সেগুলো সবই প্রাকৃতিক গুনাবলীতে তৈরী। এইসব  উপাদানগুলো আপনার ত্বকের ইলাসটিন ও কোলাজেনের উৎপাদন বৃদ্ধি করে, ফলে প্রাকৃতিকভাবেই ত্বক হয়ে ওঠে টান টান। এই তিনটি উপায় থেকে যে কোন দুটি বা তিনটি প্রতিদিন ব্যবহার করুন। এতে করে আপনার কুছকে জাওয়া ত্বক টান টান হয়ে যাবে!

3Ti Goroa Upae toker Dak dur korun | ৩টি ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের দাগ দূর করুন

3Ti Goroa Upae toker Dak dur korun | ৩টি ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের দাগ দূর করুন

যেমনই হোক  ত্বকের রঙ  ত্বক যদি পরিষ্কার থাকে তাহলেই আসল সৌন্দর্য ফুটে উঠে। রঙ ফর্সাকারী কেমিক্যাল যুক্ত ক্রিম, ফেসওয়াশ, মাস্ক ব্যবহার করে যদি শুধু ত্বকের রঙ ফর্সা করতে গিয়ে ত্বকে ব্রণের দাগ বা ছোপ ছোপ দাগ করে ফেলেন তাহলে কি তা দেখতে ভালো লাগে কখনই না। এর জন্য রঙ ফর্সাকরা  নয় বরং ত্বকের দাগ দূর করার দিকে নজর দিতে হবে।

আসুন জেনে নিই ব্রণের দাগ, রোদে পোড়া দাগ বা অন্যান্য সমস্যায় ত্বকে দাগ পড়ার যন্ত্রণা থেকে মুক্ত থাকার ঘরোয়া গোপন ৩ টি উপায়।

ঘরেই বসেই রঙ উজ্জ্বলকারী ক্রিম তৈরি করুন

ঘরেই বসেই রঙ উজ্জ্বলকারী ক্রিম তৈরি করুন

১) টমেটো ও বেসনের মাস্ক

বেসন ত্বকের দাগ দূর করতে অনেক আগে থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই ত্বকের নানা ধরণের দাগ দূর করে থাকে।

– দুই টেবিল চামচ বেসনের সাথে প্রয়োজন মতো টমেটো রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন।

– তারপর এই পেস্টটি মুখ, ঘাড় ও গলায় ভালওভাবে ম্যাসাজ করুন।

– ১৫ মিনিট পর পানি দিয়ে ভালোভাবে  ধুয়ে ফেলুন।

– সপ্তাহে ২ বার ব্যবহার করুন এই মাস্কটি।

২) শসা ও লেবুর রসের মাস্ক

লেবুর রসের ব্লিচিং এজেন্ট ত্বকের দাগ ফিকে হয়ে আসতে সাহায্য করে এবং শসা প্রাকৃতিক ময়েসচারাইজার হিসেবে ত্বকের যত্ন নেয়।

– ৩ টেবিল চামচ শসা ও ৩ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে মিশ্রন তৈরী করুন।

– এই মিশ্রণটি মুখ, ঘাড় ও গলায় লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট।

– তারপর  সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি প্রতিদিনই ব্যবহার করতে পারেন।

৩) দুধ, মধু ও লেবুর রসের মাস্ক

প্রাচীনকাল থেকেই দুধ ও মধু রূপচর্চায় ব্যবহার হয়ে আসছে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন উপাদান বলে এর ব্যাবহার ব্যাপক।

– ১ টেবিল চামচ দুধ, ১ টেবিল চামচ মধু ও ১ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন ভালোভাবে।

– তারপর  মুখ, ঘাড় ও গলায় লাগিয়ে রাখুন মাত্র ১০ মিনিট।

– পানি দিয়ে ধুয়ে নিন ভালো করে এবং তোয়ালে আলতো চেপে মুখ শুকিয়ে ফেলুন।

– সপ্তাহে দুই-তিন দিন ব্যবহার করলে ভালো ফল পাবেন।

Rup Chorchay Face pack | সাস্থ্যউজ্জল ত্বক পেতে প্যাকগুলি

Rup Chorchay Face pack | সাস্থ্যউজ্জল ত্বক পেতে প্যাকগুলি

কালো দাগ ,ব্রণ ত্বকের বিভিন্ন  সমস্যার পিছনে রয়েছে অপরিষ্কার ত্বক এবং অযত্ন। ব্যস্ত এই জীবনে নিয়মিত ত্বকের যত্ন নেওয়া সময় সাপেক্ষ এবং কষ্টসাধ্য। মনে হয় মাসে একবার ফেসিয়াল করছেন আর ভাবছেন ত্বকের যত্ন নেওয়া শেষ। এই ধারণাটি সম্পূন ভুল। নানা ধরনের  রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার, ধুলাবালি প্রতিনিয়ত ত্বকের ক্ষতি করে। তাই প্রতিদিন ত্বকের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। কিমি. সময়ে  কিছু ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্ন নেওয়া সম্ভব।

Rup Chorchay Face pack | সাস্থ্যউজ্জল ত্বক পেতে প্যাকগুলি

Rup Chorchay Face pack | সাস্থ্যউজ্জল ত্বক পেতে প্যাকগুলি

১। পাকা কলা

সবাই আমরা কলা কম বেশি খেয়ে থাকি।কলা যেমন আমাদের স্বাস্থ্যর জন্য ভ্লো তেমনি রূপচর্চায় কলার ভুমিকায় অপরিসীম। একটি পাকা কলার সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ফেলুন। এই প্যাকটি ত্বকে ভালোভাবে লাগান। ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ কলা ত্বকের কালো দাগ দূর করে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

২। শসা

১ টেবিল চামচ শসার রস, এক চা চামচ লেবুর রস, এক চা চামচ হলুদের গুঁড়ো, এক চাচামচ গ্লিসারিন( শুষ্ক ত্বকের জন্য) মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে ত্বকে লাগিয়ে ফেলুন। ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।  এই প্যাক তৈলাক্ত ত্বকের জন্য কার্যকরী একটি প্যাক।

৩। মধু এবং লেবুর রস

মধু এবং লেবুর রস মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন একটি প্যাক। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে লোমকূপের ছিদ্রগুলো ছোট করে ফেলে। যারা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চান, এটি ব্যবহার করুন।

৪। বেসন

এক টেবিল চামচ বেসন, এক টেবিল চামচ লেবুর রস, এক চাচামচ হলুদ গুঁড়ো এবং গোলাপ জল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে ম্যাসাজ করেন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের কালো দাগ দূর করে থাকে এই প্যাকটি।

৫। স্ট্রবেরি

ত্বকের বলিরেখা রিংকেল দূর করতে স্ট্রবেরি প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। স্ট্রবেরি ম্যাশ করে সরাসরি ত্বকে লাগিয়ে নিন। তাছাড়া স্ট্রবেরির সাথে গোলাপজল মিশিয়ে ত্বকে লাগান। প্রথমে এই প্যাক  ত্বকে কিছুটা চুলকানি সৃষ্টি করতে পারে। কিছুক্ষণ পর তা চলে যায়। ভাল ফল পেতে সপ্তাহে দুইবার এটি ব্যবহার করুন।

ফেসপ্যাক তৈরির সবচেয়ে সহজ উপায়

ফেসপ্যাক তৈরির সবচেয়ে সহজ উপায়

ত্বকের সোন্দর্যের কৌশল এর টিপসের ছড়াছড়ি সবদিকে। সময়ের পর সময় এই রূপচর্চা করেই কাটিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু আধুনিক নারীর কী এখন সেই সময় আছেত্বকের রূপচর্চার জন্য ঘন্টা দূরে থাক, ৫ মিনিট সময়ও পাওয়া যায় না।কী করবেন ব্যস্ত এই নারীরা আর আজ আপনাদের জন্য আজ রইলো সহজতম ফেসপ্যাক তৈরির কৌশলটি।  কম সময়ে এবং মাত্র ২ টি উপকরণে তৈরি হবে এই ফেসপ্যাক।

 ফেসপ্যাক তৈরির উপায়-

ফেসপ্যাক তৈরির সবচেয়ে সহজ উপায়

ফেসপ্যাক তৈরির সবচেয়ে সহজ উপায়

এই ফেসপ্যাক তৈরী করার জন্য কী কী উপকরণ প্রয়োজন লাগবে কী দরকার হবে দুই চা চামচ মধু এবং আধা লেবুর রস। আর কিছু লাগবে না, শুধু এই দুইটিই উপাদান প্রয়োজন। একটি বালটিতে মধু এবং লেবুর রস ভালো করে মিশান। মুখ ভালো করে ধুয়ে এই মিশ্রণ মুখে ভালোভাবে লাগান। এর আগে মুখে স্টিম দিতে লাগাতে পারেন। তবে এক্সফলিয়েট করার পর এটা মুখে দেবেন না, কেননা লেবুর রসের কারণে মুখ জ্বলাপোড়া সৃষ্টি হতে পারে।বিশ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ১ম এ কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে পরে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে ত্বকের জ্বালাপোড়াগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। তারপর মুখ আলতো করে ধুয়ে ফেলুন। রাত্রে ঘুমানোর আগে এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করুন। ব্যবহার করার পর ভালো একটি ময়েশ্চারাইজার মুখে দিন।

এই ফেসপ্যাকের উপকারিতাগুলো হলো-

– ব্রণ দূর করে

– মুখ পরিষ্কার রাখে

– পোর ছোট করে

– ত্বক মসৃণ করে

– জ্বালাপোড়া দূর করে

– ত্বকে দীপ্তি নিয়ে আসে

-ত্বকের শুকনোভাব দূর করে

– ত্বক থেকে ব্যাকটেরিয়া দূর করে

– ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে

কীসের ,মাধ্যমে এসব উপকারিতা পাওয়া যায়। লেবুর রসে থাকে আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড যা ত্বককে এক্সফলিয়েট করতে সাহায্য করে থাকে। এসব ত্বকের মৃত কোষ দূর করে ত্বক থেকে ময়লা ওঠায়, মেকআপ তুলে ফেলে এবং পোর খুলে ফেলতে সাহায্য করে থাকে। বিভিন্ন স্কিনকেয়ার প্রোডাক্টে আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড থাকে বটে কিন্তু ঘরে লেবুর রস ব্যবহার করলে আপনি এই উপকারিতা পাবেন। তবে এই প্যাক ব্যবহার করার পরে যদি বাইরে যান তাহলে অবশ্যই ভালো সানস্ক্রিন মুখে দিয়ে বের হবেন। এটা তো গেলো লেবুর রসের উপকারিতা। মধু হলো প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল।যেটা আপনার ত্বককে রাখে সুস্থ, প্রাকৃতিকভাবেই।

Back to Top
Product has been added to your cart