Home
Shop
Wishlist0

banner

SENIOR’S MEMBER DISCOUNT DAYS! SAVE 25% EACH TUESDAY

৩টি ঘরোয়া পদ্ধতিতে লম্বা চুল । 3 TI ghoroa poddhotite lomba chul

3 TI ghoroa poddhotite lomba chul pabar Tips ৩টি ঘরোয়া পদ্ধতিতে লম্বা চুল পাবার টিপস

চুল নারীর সৌন্দর্যের প্রতীক। একজন নারীর সুন্দর, লম্বা ও ঘন চুল সহজে  মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে । সেটা ছেলে হোক কিংবা  মেয়ে। কিন্তু প্রাকৃতিক আবহাওয়া ছাড়াও শারীরিক নানান সমস্যার কারণে চুলকে লম্বা ও ঘন হতে বাধাগ্রস্ত হয় । কিন্তু  আমাদের ঘরেই রয়েছে চুলকে লম্বা ঘন ও সুন্দর করে তোলার ঔষধ। আসুন আমরা জেনে নিই যাক চুল লম্বা করার ৩টি ঘরোয়া সহজ উপায়।

১. আলু

আলু চুলের জন্য খুবিই উপকারী তা অনেকেই জানেন না। আলুর হচ্ছে টাকের সমস্যা দূর করার খুবিই গুরুত্বপুর্ন উপাদান। আলুতে ভিটামিন বি 6  আছে যা টাক পরা রোধে কাজ ভুমিকা রাখে। এছাড়াও আলুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাংগানিজ ও ফাইবার যা নতুন চুল গজানো, চুলের অকালপক্বতা রোধ ইত্যাদির জন্য গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা  করে।

আলু ব্যবহারের পদ্ধতি :

একটি মাঝারি আকৃতির আলু কুচি কুচি  করে কেতে  চিপরে এর থেকে রস বের করে নিন। এরপর একটি বাটিতে আলুর রস, একটি ডিমের সাদা অংশ ও ১ চা চামচ মধু খুব ভালোভাবে  মিশিয়ে নিন। খুব ভালো করে মিশে গেলে, মিশ্রণটি চুলের গোঁড়ায় আলতো  করে ঘষে লাগিয়ে নিন। এভাবে  তা মাথায় ২ ঘণ্টা রেখে দিন। ২ ঘণ্টা পর একটি মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে চুল ভালো ভাবে ধুয়ে নিন।

২. গ্রীণ টি :

সবুজ চা’র (গ্রীণ টি) স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে কম বেশি সবাই জানে।এখন  জেনে নিন গ্রীণ টি ব্যবহারে কি করে স্বাস্থ্যউজ্জ্বল চুল পাওয়া যায়। গ্রীণ টির এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানসমূহ ত্বকের জন্য যতটা কার্যকরী চুলের জন্য ঠিক ততোটাই উপকরাকরে । গ্রীণ টি চুলের আগা ফাটা রোধ করে যার ফলে চুল লম্বা হওয়ার সম্ভাবনা  অনেক বাড়ে। এছাড়াও গ্রীণ টি চুল পড়া রোধ ও নতুন চুল গজানোতে সাহায্য  করে।  

গ্রীন টি ব্যবহারের পদ্ধতি :

গ্রীণ টি কম বেশি সবাই বানাতে পারে । বাজারে গ্রীণ টি পাওয়া যায়। প্রথমে গ্রীণ টি বানিয়ে নিন । অনেকেই গ্রীণ টিতে মধু বা চিনি দিয়ে থাকে। কিন্তু চুলে ব্যবহারের জন্য গ্রীণ টি তে চিনি বা মধু দেবেন না। এক কাপ পরিমাণ গ্রীণ টি নিয়ে হালকা গরম থাকতেই পুরো চুলে ভালভাবে  লাগিয়ে নিন। চুলের গোড়ায় ভালো করে ম্যাসাজ করুন। ১ ঘণ্টা চুলে লাগিয়ে রাখুন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।

৩. ডিম :

স্বাস্থ্য উজ্জল চুলের জন্য ডিমের ব্যাবহার খুবই গুরুত্বর্পুন । ডিমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা চুল পড়া বন্ধ করে। এছাড়া ডিমে রয়েছে সালফার, জিংক, আয়রন, সেলেনিয়াম, ফসফরাস ও আয়োডিন যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে চুলের ঘনত্ব পরিমান বাড়ায়।

ডিম ব্যবহারের পদ্ধতি :

১ম ই  একটি বাটিতে একটি ডিমের সাদা অংশ নিন। এতে ১ চা চামচ অলিভ অয়েল (জলপাই তেল) ও ১ চা চামচ মধু নিন (চুলের দৈর্ঘ্য ও পরিমাণ অনুযায়ী অলিভ অয়েল ও মধুর পরিমাণ বাড়াতে পারেন)। তারপর উপকরণগুলো খুব ভালো করে মেশান। যখন এটি মসৃণ পেস্টের আকার ধারন করবে তখন এটা  ব্যবহার উপযোগী হবে। মসৃণ পেস্টের মত হয়ে গেলে মাথার ত্বকে আলতো ঘষে মিশ্রণটি পুরো মাথায় ম্যাসাজ করুন । ২০ মিনিট পর প্রথমে ঠাণ্ডা পানি ও পরে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ১ বার এটি ব্যবহার করুন  ভালো ফল পাবেন।

 

Olpo Boyose chul paka bondo korar upai | অল্প বয়সে চুল পাকা বন্ধ করার উপায়

Olpo Boyose chul paka bondo korar upai | অল্প বয়সে চুল পাকা বন্ধ করার উপায়

আমাদের আশেপাশে এমন অনেকেই আছেন যাদের কমবয়সে চুল পাকা শুরু হয়েছে। সাধারণত মাথার চামড়ায় পর্যাপ্ত ভিটামিন ও মিনারেল এর অভাবে চুল পাকতে পারে। আর অল্প বয়সে চুল পাকা অনেক বিব্রতকর একটি ব্যাপার। অল্প বয়সে চুল পাকার ফলে অনেকেই সবসময় চিন্তত থাকেন ।অনেকই  সামাজিক বা পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতেও দ্বিধাবোধ করেন। যার থেকে আত্মবিশ্বাসের অভাব এমন কী তীব্র হতাশা সৃষ্টি হওয়ার মত ঘটনাও ঘটে ঠাকে।

যদিও সাময়িক সমাধান হিসেবে অনেকে চুলে কলপ ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এতে চুল একেবারে কালো হয় না। তার পাশাপাশি কলপের উপাদান নিম্নমানের হলে তা মাথার চামড়ার ক্ষতি করতে পারে। সুতরাং সাময়িক সমাধানের দিকে না গিয়ে ঘরে বসেই সহজে অকালে চুল পাকা থেকে বন্ধের উপায়। প্রাকৃতিক উপায়ে ঘরে থাকা নানা উপাদান থেকে এই চিকিৎসা উপকরণ তৈরী করা সম্ভব। এই উপকরণ ব্যবহার যেমন অর্থ বাচবে ঠিক তেমনি নিরাপদ এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত।

Olpo Boyose chul paka bondo korar upai | অল্প বয়সে চুল পাকা বন্ধ করার উপায়

Olpo Boyose chul paka bondo korar upai | অল্প বয়সে চুল পাকা বন্ধ করার উপায়

চলুন আজকের লেখায় অকালে চুল পাকা রোধের কয়েকটি উপায় দেখে নেয়া যাক –

০১. আমলকি ও লেবুর রস মিশ্রণঃ

আমলকি ও লেবু দুটোই আমাদের দেশে জনপ্রিয় এবং সহজলভ্য। এই দুটো ফলের পুষ্টি গুণ আমাদের চুলের জন্য খুবিই ভালো। শরীরের মেদ কমানো, হৃদপিন্ডের সমস্যা ইত্যাদি আভ্যন্তরীণ সমস্যার পাশাপাশি চামড়ার ইনফেকশন এবং মাথার চামড়ার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন যোগান দেয়ার ক্ষেত্রে এই দুটো ফলের জুড়ি নেই। তাই অকালে চুল পাকা রোধের জন্য বাজার থেকে আমলকির গুঁড়া কিনে এনে তা লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন ১ ঘণ্টা করে মাথার চামড়ায় ট্বকে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন, তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললেই হবে।

০২. পেঁয়াজ বাটাঃ

মশলা হিসেবে পেঁয়াজ একটি আবশ্যকীয় উপাদান। বাংলাদেশে কমবেশি সব রান্নাঘরেই পেঁয়াজ থাকে। আর পেঁয়াজ বাটা চুল পাকা রোধের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী । পেঁয়াজ ভালোমত বেটে নিয়ে প্রতিদিন কিছুক্ষণ মাথার চামড়ায় ও চুলে ভালোভাবে  ম্যাসাজ করলে এবং চুলে পেঁয়াজ বাটা শুকিয়ে ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেললে অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই পাকাচুলগুলো কালো হয়ে যাবে। তবে দ্রুত ফল পাওয়ার জন্য অবশ্যই প্রতিদিন একবার করে এই উপায় অনুসরণ করুন  ।

০৩. নারিকেল তেল এবং লেবুর রসঃ

চুলের যত্নে নারিকেল তেলের জুড়ি নেই। আর লেবুর গুণাগুন তো আগেই ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পাকা চুলের হাত থেকে রেহাই পেতে হলে নিয়মিত ৪ চা চামচ নারিকেল তেলের সাথে আড়াই চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে উক্ত মিশ্রণ চুলের গোড়ায় এবং মাথার ত্বকে ভালোভাবে  লাগান। দুই সপ্তাহের মধ্যেই পাকা চুল কালো হয়ে যাবে। তার পাশাপাশি আপনার মাথার চামড়া সুস্থ থাকবে, খুশকি হবে না এবং চুল ঘনও  উজ্জ্বল হবে ।

০৪. গাজরের রসঃ

গাজর একটি পুষ্টিকর সবজি । শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারাল এর একটা সিংহভাগ গাজর  পূরণ করার ক্ষমতা রাখে। চুলের যত্নেও গাজর বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। তাই বাজার থেকে গাজর কিনে এনে সেটিকে ব্লেন্ডারে পানি, চিনি মিশিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। গাজরের যে জুস পাওয়া যাবে, সেটি নিয়মিত পান করুন। প্রতিদিন অন্তত একগ্লাস করে গাজরের রস পান করলেই আপনার পাকা চুলের প্রতিকার পাওয়া শুরু করবেন। শুধু চুল নয়, আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতেও এই গাজরের জুস আপনাকে সাহায্য করবে।

০৫. তিলের বীজ এবং বাদাম তেলঃ

তিলের বীজ এবং বাদাম তেল এই দুইটি বাজারে বেশ কম দামে পাওয়া যায়। স্কিন এর  ডাক্তাররা চুলের যত্নে মাঝে মধ্যে এই চিকিৎসাটি পরার্মশ করে থাকেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই চিকিৎসায় সবচাইতে বেশি উপকার পাওয়া সম্ভব। প্রথম তিল বীজ গুড়ো করে নিন। এরপর তা বাদাম তেলের সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে পেস্ট তৈরী করুন। এই পেস্টটি চুলে ও মাথার ত্বক্ব  লাগিয়ে ২০-৩০ মিনিট রেখে দিয়ে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।

উপরের উপায়গুলো নিয়মিত অনুসরণ করলে সহজে ঘরে বসেই অকালে চুল পাকা বন্ধ করা সম্ভব। তবে যে কথাটি আমার লিখে  বার বার বলি, সেটা হচ্ছে প্রতিকারের চাইতে প্রতিরোধ করা উত্তম। সাধারণত পুষ্টিহীনতা, টেনশন, অবসাদ, ঘুম কম হওয়া এগুলোর কারণে অল্প বয়সে চুল পাকতে পারে। তাই এই সমস্যা প্রতিরোধের জন্য প্রচুর পুষ্টিকর শাকসবজি খেতে হবে , পর্যাপ্ত ঘুমানোর চেষ্টা করবেন এবং অবশ্যই প্রচুর পরিমাণে পানি পান করবেন।

Sohoje Firiya Anun chuler Prakrritik Rong | সহজেই ফিরিয়ে আনুন চুলের প্রাকৃতিক রঙ

Sohoje Firiya Anun chuler Prakrritik Rong | সহজেই ফিরিয়ে আনুন চুলের প্রাকৃতিক রঙ

চুল কি আপনার লালচে হয়ে যাচ্ছে এই সমস্যাটা আজকাল অনেকের মধ্যেই খুব দেখা যাচ্ছে মনে রাখুন যদি আপনার চুলের প্রাকৃতিক রঙ কালো হয় তাহলে চুল আপনা  লাল হয়ে যাওয়া সাধারণ ঘটনা না

Sohoje Firiya Anun chuler Prakrritik Rong | সহজেই ফিরিয়ে আনুন চুলের প্রাকৃতিক রঙ

Sohoje Firiya Anun chuler Prakrritik Rong | সহজেই ফিরিয়ে আনুন চুলের প্রাকৃতিক রঙ

 

কী কারণে চুল লাল হতে থাকে

১) চুল নষ্ট বা অপুষ্টির কারণে চুল কালো থেকে লাল হয়ে যায় যখন সূর্যের রশ্মির ক্ষতিকর UV ray আমাদের চুল নষ্ট করে আর  এটা চুল লাল হওয়ার জন্য একটা বিশেষ কারণ

২) যে পানি আপনি পান করছেন সেটাও একটা অন্যতম কারণ হতে পারে পানিতে ত্থাকা ক্লোরিন বা আইরন থাকলে চুলের ভালো রকমের ক্ষতি করে থাকে

৩) আপনি যা চুলে লাগান তাতে যদি পেরক্সাইড থাকে সেটা চুলকে ভীষণ ক্ষতি করে থাকে

৪) চুলে মধ্যে ভীষণ গরম কিছু লাগালে যেমন হেয়ার স্ট্রেটনার অথবা হেয়ার কার্লার এইসব চুলে বেশি ব্যবহার করলে চুল বাদামি রঙের হয়

৫) চুলে অনেক বেশি পরিমানে আর ঘন ঘন মধু লাগালেও চুল রঙ হারিয়ে ফেলে

প্রতিকারঃ

কিছু সাধারণ নিয়ম মেনে চললেই সহজেই এই সমস্যা এড়ানো যাবে তাহলে দেখে নেয়া যাক এর প্রতিকারের উপায়গুলো –

১) রোদে মধ্যে বের হওয়ার আগে আর গোসলের করার পরে চুলে লাগিয়ে নিন লিভ-অন কন্ডিশনার বা হেয়ার সেরাম এটা আপনার  চুলকে রোদ আর পলিউশনের হাত থেকে আপনার চুলকে রক্ষা করবে

২) সারাদিন বা বেশি সময়ের জন্য রোদে বের হতে হয় তাহলে মাথাটা একটা স্কার্ফ দিয়ে বা ওড়না দিয়ে ভালো করে ঢেকে নিন আপনি ব্যবহার করতে পারেন ফ্লোরাল স্কার্ফ এতে আপনাকে দারুন স্টাইলিশ দেখাবে আর আপনি সবার মধ্যমনি হয়ে যাবেন

৩) চুলের জন্য কেমিক্যাল জাতীয় প্রোডাক্ট ব্যবহার না করে হারবাল প্রোডাক্ট ব্যবহার করুন

৪) ভেজা চুলে বাইরে বের হবেন না এতে করে বাইরের ধুলো ময়লা সব চুলে আটকে থাকবে আর এর মাধ্যমে চুল রুক্ষ আর ফ্রিজি হয়ে যাবে আর এর জন্য বাইরে বের হবার আগে চুল শুকিয়ে বেরুন এর জন্য হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকানো উচিত নয়চুল শুকানোর জন্য সেরাম লাগিয়ে নিয়ে মাঝে মাঝে মোটা চিরুনি দিয়ে আঁচড়ান এতে চুল শুকিয়ে যাবে

৫) সূযের হাত থেকে বাঁচার জন্য অবশ্যই ছাতা ব্যবহার করুন অনেকেই আছেন যারা ছাতা ব্যবহার করেন না কিন্তু আমাদের দেশের এরকম আবহাওয়াতে ছাতা ব্যবহার করা জরুরি

৬) এটা বলার প্রয়োজন রাখে না কিন্তু হেলদি ডায়েট অবশ্যই বজায় রাখুন আর প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন

হোম রেমেডিঃ

১) শ্যাম্পুর করার সময় সাথে একটু কোকো মিশিয়ে নিয়ে লাগাতে পারেন চুল ধোওয়ার জন্য সয়া সস আর অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে এই মিশ্রণটা দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন

২) সপ্তাহে একদিন করে প্রোটিনরিচ হেয়ার মাস্ক লাগান তার জন্য একটা ডিম ফেটিয়ে নিয়ে এর সাথে এক কাপ  টক দই ভালো করে মিশিয়ে নিন এরপর এই মিশ্রণটাকে ৩০ মিনিট ফ্রিজে রাখুন এবং শ্যাম্পু করার আগে এটা লাগিয়ে ও কম করে ৩০ মিনিট রাখুন

 

kalo ba Halka badami chuler jonno Sothik Rong | কালো বা হালকা বাদামি চুলের জন্য সঠিক রঙ

kalo ba Halka badami chuler jonno Sothik Rong | কালো বা হালকা বাদামি চুলের জন্য সঠিক রঙ

বর্তমানে সবাই কমবেশি চুলে কালার করে থাকেন। কেই পুরো চুলে রঙ করে থাকেন আবার কেই চুলের নির্দিষ্ট কোনো অংশে রঙ করে থাকেন। এখনএটাকে চুল হাইলাইট করা বলে।আজ থাকছে কালো বা একটু বাদামি চুলের জন্য কী কী রঙ ভালো মানাবে তা নিয়

    kalo ba Halka badami chuler jonno Sothik Rong | কালো বা হালকা বাদামি চুলের জন্য সঠিক রঙkalo ba Halka badami chuler jonno Sothik Rong | কালো বা হালকা বাদামি চুলের জন্য সঠিক রঙ

১) বিচ ব্রাউনঃ এই রঙ অনেকটা সমুদ্রের বালির মত।ব্রিচ ব্রাইন রঙটা কালো চুলে খুব দারুণ ভাবে মিশে যায় আর নিয়ে আসে একটা দারুণ নতুন লুক।

২) ক্যারামেলঃ এই রঙটা কালো চুলে বেশ মানায়। আপনার চুল ছোটো বা লম্বা যাই হোক না কেন এটা সব ক্ষেত্রেই বেশ মানানসই। এই রঙটা অনেকটা ব্রাউন আর গোল্ডেন এর মতো। এর জন্য এই রঙটা পুরো চুলে করলে একটা দারুণ কালো আর সোনালির হাইলাইট এফেক্ট নিয়ে আসবে আপনার চেহারাই।

৩) গোল্ডেন ব্রাউনঃ যারা একটু  বেশি ফর্সা তাদেরকে এই রঙটাতে আর উজ্জ্বল লাগবে। তবে একটু চাপা রঙেও বেশ মানাবে। কোঁকড়ানো চুলে এই রঙটা দারুণ লাগে।

৪) চেস্টনাটঃ যাদের চুল স্ট্রেট বা একটু ওয়েভি তাদের এই রঙটাতে খুবই ভালো লাগে। এই রঙটা লাগালে কিছুটা চুল একটু লাল লাগতেও পারে কিন্তু পুরো চুলে লাগালে একসাথে খুব বেশি  সুন্দর লাগে।

৫) মেহগনি রঙঃ যারা একটু বেটে তাদের জন্য এই রঙটা বেশি মানাই। কিন্তু এই রঙটা লাগালে আপনাকে একটু বেশি  যত্ন নিতে হবে আর মাঝে মধ্যে আপনাকে একটু আধটু টাচআপ করতে হবে নইলে কিন্তু রঙটা খুব ভালো বোঝা যাবে না। এই রঙটা খুব সহজেই কালো চুলে ভালো মানিয়ে নেই।

৬) আ্যাশ ব্রাউনঃ  এই রঙটা  আভিজাত্য এনে দেবে আপনার ব্যাক্তিত্বে মধ্যে। এই রঙটা চুলে একটা আলোআঁধারি রঙ এনে দেই।

৭) আ্যাশ ব্ল্যাকঃ এই রঙেটি সব থেকে ভালো। বিশেষ করে  আপনার চুলে যদি কিছুটা সাদা চুল বেরিয়ে থাকে সে ক্ষেতরে এই রঙটা সেটাকে খুব ভালো ভাবে ঢেকে দেবে আর কেউ সেটা দেখে বুঝতেও পারবেনা। এই রঙটা যুবক ও যুবতিদের সবার জন্য একদম পারফেক্ট।

Olpo Somoie chul ghono korar upai | অল্প সময়ে চুল ঘন করার উপায়

অল্প সময়ে চুল ঘন করার উপায়

সাধারনত ধুলো ময়লা, আবহাওয়া, রোদ এবং সঠিক যত্নের অভাবে চুলের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে থাকে। চুলের ফলিকল স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়ে। এর  ফলে নতুনভাবে চুল গজানোর পরিমান একেবারেই কমে যায়। এবং চুল পড়ার হার অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। এসব  কারণে চুল হয়ে যায় পাতলা এবং একেবারে নিষ্প্রাণ।

কিন্তু ঘন, কালো ও লম্বা চুলের সৌন্দর্য সকলেরই পাওয়ার ইচ্ছা থাকে। এইসব যন্ত্রণার পরও সামান্য যত্নে চুলের ঘনত্ব এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধি করাসম্ভব। সপ্তাহে মাত্র ২/৩ দিন খানিকটা সময় বের করে নিয়ে দুটো হেয়ার মাস্কের ব্যবহারেই পেতে পারেন ঘন, কালো ও উজ্জ্বল চুল।

Olpo Somoie chul ghono korar upai  | অল্প সময়ে চুল ঘন করার উপায়

Olpo Somoie chul ghono korar upai | অল্প সময়ে চুল ঘন করার উপায়

১/সরিষার তেল ও মেহেদী পাতা

সাধারণত চুলে সরিষার তেল একেবারেই ব্যবহার করা হয় না। কিন্তু সরিষার তেল চুলের গোঁড়া মজবুত করে তুলতে বিশেষ ভাবে কার্যকর একটি উপাদান, যা চুল পড়া রোধ করে দেয় সহজেই। এর পাশাপাশি মেহেদী পাতা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। ফলে চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায় বেশ কয়েকগুন।

পদ্ধতিঃ

২০০ গ্রাম সরিষার তেল একটি পাত্রে নিয়ে চুলায় বসিয়ে দিন। এখন  এতে ১ কাপ পরিমাণ মেহেদী তাজা পাতা দিয়ে জ্বাল দিতে থাকুন। যখন দেখবেন মেহেদী পাতা পুড়ে কালো হয়ে যাবে। তখন তা চুলা থেকে নামিয়ে ছেঁকে ঠাণ্ডা করে নিন। একটি এয়ার টাইট বোতলে এই তেল সংরক্ষণ করুন। এই তেল সপ্তাহে ৩ দিন চুলে ব্যাবহার করুন। সব চাইতে ভালো ফল পাবেন সারারাত চুলে তেল লাগিয়ে রেখে সকালে সাধারণভাবে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেললে।

২/ডিম ও অলিভ অয়েল

চুলের ঘনত্ব ব্রদ্ধির জন্য ডিম এর ব্যবহার অনেক প্রাচীন কাল থেকেই। ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা চুল পরা রোধ করে থাকে । এছাড়া ডিমের মধ্যে রয়েছে সালফার, জিংক, আয়রন, সেলেনিয়াম, ফসফরাস ও আয়োডিন যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে চুলের ঘনত্ব বাড়ায়।

পদ্ধতিঃ

একটি বাটিতে একটি ডিমের সাদা অংশ নিন। এতে ১ চা চামচ অলিভ অয়েল(জলপাই তেল) ও ১ চা চামচ মধু নিন( চুলের দৈর্ঘ্য ও পরিমাণ অনুযায়ী অলিভ অয়েল ও মধুর পরিমাণ বাড়াতে পারেন)। এরপর উপকরণগুলো খুব ভালোভাবে মেশান। যখন এটি মসৃণ পেস্টের আকার ধারন করবে তখন এত ব্যবহার উপযোগী হবে। মসৃণ পেস্টের মত হয়ে গেলে মাথার ত্বকে আলতো ঘষে মিশ্রণটি ভালোভাবে লাগিয়ে ফেলুন। ২০ মিনিট পর প্রথমে ঠাণ্ডা পানি ও পরে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ১ বার এটি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। ভালো ফল পাবেন।

apple er facepack | আপেলের ফেসপ্যাক

apple er facepack | আপেলের ফেসপ্যাক

আপেল অত্যন্ত জনপ্রিয় ও সুস্বাদু একটি ফল। আমাদের দেশে প্রাকৃতিকভাবে না জন্মালেও এটি প্রায় সারা বছরই পাওয়া যায় আমাদের দেশে । অত্যন্ত সুন্দর ও লোভনীয় এই ফলটি শুধু আমাদের দেহে শক্তিই জোগায় না, এটি আমাদের ত্বকের যত্নেও ব্যাপক কার্যকরী উপাদান। পার্লারের নানা ক্যামিকেলযুক্ত ট্রিটমেন্ট নিয়ে আমরা অনেক সময়ই ভীত হয়ে পড়ি, আবার অনেক অর্থ ব্যয় করেও অনেক সময় আশানুরূপ ফল পাই না।

এক্ষেত্রে আপেলের ফেসপ্যাক অনেক সুলভ এবং এই ফল অনেক বেশি সতেজ ও প্রাকৃতিকভাবে সুন্দর থাকার সহজ উপায় হতে পারে।

আপেলের অনেক ধরনের  ফেসপ্যাক আছে যা ত্বকের যত্নে খুবই কার্যকরী, এর মধ্যে কিছু প্যাক।

apple er facepack | আপেলের ফেসপ্যাক

apple er facepack | আপেলের ফেসপ্যাক

  • ফেসপ্যাক ১

উপাদানসমূহ: লেবুর রস, আপেলের রস।

পদ্ধতি: প্রথমে লেবুর রস ও আপেলের রস বের করে নিতে হবে। এক্ষেত্রে আপেলের ফলের অংশ পাল্প (pulp) করে নিলেও হবে। এরপরে ১/২ চা চামচ লেবুর রসের সাথে ১ চা চামচ অ্যাপল পাল্প ভালভাবে মিশিয়ে নিন এটি পুরো মুখে ও গলায় ভালোভাবে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি মুখের অতিরিক্ত তেল সরিয়ে ত্বককে সতেজ ও নমনীয় করে তোলে।

  • ফেসপ্যাক ২

উপাদানসমূহ: ২টি আপেল, ১ চা চামচ মধু।

পদ্ধতি: আপেলের খোসা ও বীচি ছাড়িয়ে ভিতরের ফলের অংশটুকু নিয়ে পাল্প(pulp) করে নিন। এরপর এই পেস্টের সাথে ১ চা চামচ মধু ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে সম্পূর্ণ মুখে লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এটি তৈলাক্ত মুখের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।

  • ফেসপ্যাক ৩

উপাদানসমূহ: আপেল, ১ চা চামচ মধু।

পদ্ধতি: এক্ষেত্রে অ্যাপল জুস করে নিন। এরপর অ্যাপেল জুসের সাথে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে শুকানোর জন্য অপেক্ষা করুন। প্যাকটি শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন।

  • ফেসপ্যাক ৪

উপাদানসমূহ: ১/২ কাপ অ্যাপল পাল্প, ১/২ কাপ শসার টুকরা,১/২ কাপ টম্যাটো টুকরা, লেবুর রস, ওটমিল( oat meal)।

পদ্ধতি: টুকরো করা শসা ও টম্যাটো ব্লেন্ড করে অথবা বেঁটে পেস্ট করে নিন। এই পেস্টের সাথে ২ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন। ১০ মিনিট অপেক্ষা করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি অতিরিক্ত তেল পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এবার এর পরপরই অ্যাপল পাল্পের সাথে ১ কাপ ওটমিল পাউডার মিশিয়ে নিন। এতে ২ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে আগের প্যাকটি ধুয়ে ফেলার পরে এই প্যাকটি মুখে লাগিয়ে শুকানোর জন্য অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন।

এই ডাবল প্যাকটি মুখের ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে।

  • ফেসপ্যাক ৫

উপাদানসমূহ: আপেল, দুধ, লেবুর রস।

পদ্ধতি: খোসাসহ অর্ধেক আপেল নিয়ে এটিকে পেস্ট করে নিন।

তাতে ৫ চা-চামচ দুধ এবং ১ চা-চামচ লেবুর রস মিশিয়ে ভালভাবে মিশিয়ে নিন। প্যাকটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলতে হবে। উজ্জল ত্বক পেতে এটি লাগাতার ১০ দিন ব্যবহার করুন।

Back to Top
Product has been added to your cart