Home
Shop
Wishlist0

banner

SENIOR’S MEMBER DISCOUNT DAYS! SAVE 25% EACH TUESDAY

উকুন থেকে মুক্তি পাবার ৫টি উপায় | Ukun theke Mukhti Pabar 5 Ti Upai

উকুন থেকে মুক্তি পাবার ৫টি উপায়

চুলের ও মাথার  সবচাইতে বিরক্তিকর ও যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা হচ্ছে উকুনের সমস্যা। উকুন যাদের মাথায় বাসা বাধে কেবল সে-ই জানে এর যন্ত্রণা কতোখানি। উকুনের সমস্যা যদি একবার শুরু হয় মাথা থেকে তাহলে তা দূর করা ভীষণ কষ্টকর হয়ে যায়। বিভিন্ন ধরনের ক্যেমিকেল ব্যবহার করে উকুন দূর করতে পারলেও চুল হয়ে যায় রুক্ষ্ম। এমনকি চুল পড়া শুরু করে ভয়াবহ ভাবে। কিন্তু যদি ঘরোয়া ভাবেই উকুনের বংশকে নির্বংশ করা যায় তাহলে এতে করে চুলের স্বাস্থ্যও ঠিক থাকবে। সাথে উকুনের সমস্যাও সমাধান হবে। আসুন তবে দেখে নিন কিভাবে উকুনের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন তার কিছু কার্যকরী পদ্ধতি

উকুন থেকে মুক্তি পাবার ৫টি উপায় Ukun theke Mukhti Pabar 5 Ti Upai

উকুন থেকে মুক্তি পাবার ৫টি উপায় Ukun theke Mukhti Pabar 5 Ti Upai

১/জলপাই তেলের(অলিভ অয়েল) মাধ্যমেঃ

উকুনের সমস্যা  সমাধান একরাতে শেষ হবার নয়। আপনাকে এর জন্য ধৈর্য ধরতে হবে। অলিভ অয়েল উকুন তাড়াতে বেশ কার্যকরী। অলিভ অয়েলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান মাথার ত্বককে উকুনের হাত থেকে রক্ষা করে। এইজন্য আপনাকে সারারাত চুলে অলিভ অয়েল লাগিয়ে রাখতে হবে। একটি কাপড় দিয়ে চুল মুড়িয়ে রাখুন। এতে মাথার ত্বকে একটি ভাপ সৃষ্টি হবে। সকালে শ্যাম্পু করে  চুল ধুয়ে ফেলুন। এতে অনেকাংশে উকুন চলে যাবে।

২/হেয়ার ড্রায়ার ও হেয়ার স্ট্রেইটনারের ব্যবহারঃ

উকুন মাথার গরম ভাপ সহ্য করতে পারে না।এর জন্যআপনি হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকোলে চুল গোড়া থেকে গরম হবে। এতে করে চুলে উকুন থাকতে পারবে না। তখন বাধ্য হয়ে অনায়েসে চুল আঁচড়ে উকুন দূর করতে পারবেন। হেয়ার স্ট্রেইটনারও চুল গরম করতে বেশ কার্যকরী। কিন্তু মনে রাখবেন হেয়ার ড্রায়ার ও হেয়ার স্ট্রেইটনার বেশি ব্যবহার করা যাবে  না। এবং করলেও প্রথমে চুলের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে তবে করতে হবে।

৩/হেয়ার স্টাইলার জেল ও পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুনঃ অবাক করার মতো  হলেও সত্যি যে হেয়ার স্টাইলার জেল ও পেট্রোলিয়াম জেলি চুলকে উকুন মুক্ত রাখতে বেশ কার্যকরী একটি উপাদান। চুলের ত্বকে  ভালো মতো  করে হেয়ার স্টাইলার জেল ও পেট্রোলিয়াম জেলি মাখিয়ে রাখুন ৩০ মিনিটের মতো। তারপর ভালো করে শ্যাম্পু করে ফেলুন। উকুন দূর হবে দ্রুত।

৪/উকুন মারতে মেয়োনেজঃ

মেয়োনেজে অ্যান্টিফাঙ্গাল এলিমেন্ট থাকে যা মাথার ত্বকে পৌঁছে উকুন মরতে সহায়তা করে। পুরো চুলে ভালো করে মেয়োনেজ মেখে ঘুমোতে যান। মাথায় সাওয়ার ক্যাপ পড়তে ভুলা যাবে  না। সকালে উঠে শ্যাম্পু করে ফেলুন। এভাবে চুলের উকুনের সমস্যা দূর করতে পারবেন।

৫/উকুনের ডিম দূর করবে ভিনেগারঃ

উকুন মেরে ফেলা সহজ হলেও উকুনের ডিম চুলে রয়ে যায় যা পরবর্তীতে আবার উকুন  বাড়িয়ে তোলে। তাই এই উকুনের ডিম দূর করতে আপনার রান্না ঘরের ভিনেগারকে কাজে লাগাতে পাড়েন। এক্সপার্টরা বলেন ভিনেগারের অ্যাসিটিক অ্যাসিড চুলের সাথে উকুনের ডিমের লেগে থাকার আঠা নষ্ট করে দেয়। এতে ডিমগুলো চুল থেকে ঝরে পড়তে ষূড়ূ করে । সারারাত ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন চুলে। সকালে শ্যাম্পু করুন চুল আঁচড়িয়ে।এতে করে চুলে উকুনের ডিম দেখতে পাবেন না।

উকুনের সমস্যা দূর করার উপায় । Ukun er Somossar Theke mukhti

উকুনের সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

চুলের ও মাথার ত্বকের  বিরক্তিকর ও যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা হচ্ছে উকুনের সমস্যা। উকুন যাদের মাথায় বাসা বেঁধেছে শুধু তারাই কেবল জানে এর যন্ত্রণা কতটুকু। উকুনের সমস্যা  যদি একবার শুরু হয় তাহলে মাথা থেকে দূর করা ভীষণ কষ্টকর হয়ে পড়ে । ভিবিন্ন ধরনের কারনে ক্যেমিকেল ব্যবহার করে উকুন দূর করা গেলে  ও চুল হয়ে পড়ে রুক্ষ্ম। এমনকি চুল পড়া শুরু করে ভয়াবহ ভাবে। কিন্তু তা যদি ঘরোয়া পদ্ধতি করা যায় তাহলে  উকুনের বংশকে নির্বংশ করা যাবে এতে করে চুলের স্বাস্থ্যও ঠিক থাকবে। সাথে উকুনের সমস্যাও দূর হয়ে যাবে।  তাহলে জেনে  নিন কিভাবে উকুনের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন তার কিছু কিছু  উপায়।

উকুনের সমস্যা দূর করার উপায় । Ukun er Somossar Theke mukhti

উকুনের সমস্যা দূর করার উপায় । Ukun er Somossar Theke mukhti

জলপাই তেলের(অলিভ অয়েল) মাধ্যমে-

উকুনের সমস্যায় রাতারাতি শেষ হবার না।এর জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। অলিভ অয়েল উকুন তাড়ানোর জন্য বেশ কার্যকরী। অলিভ অয়েলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান মাথার ত্বককে উকুনের হাত থেকে মুক্ত করে। তার জন্য আপনাকে সারারাত চুলে অলিভ অয়েল লাগিয়ে রাখতে হবে। একটি কাপড় দিয়ে চুল মুড়িয়ে রাখুন। এতে মাথার ত্বকে একটি গরম ভাপ সৃষ্টি হবে। সকালে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে  অনেকাংশে উকুন চলে যাবে।

হেয়ার ড্রায়ার ও হেয়ার স্ট্রেইটনারের ব্যবহার-

উকুন মাথার  গরম ভাপ সহ্য করতে পারে না। হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকোলে চুল গোড়া থেকে গরম হবে। এর ফলে চুলে উকুন থাকতে পারবে না। তখন অনায়েসে চুল আঁচড়ে উকুন দূর করতে পারবেন। হেয়ার স্ট্রেইটনারও চুল গরম করতে বেশ কার্যকরী। কিন্তু মনে রাখবেন হেয়ার ড্রায়ার ও হেয়ার স্ট্রেইটনার বেশি ব্যবহার করা যাবে না। এবং করলেও প্রথমে চুলের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে তবে করতে হবে।

হেয়ার স্টাইলার জেল ও পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুন-

আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি যে হেয়ার স্টাইলার জেল ও পেট্রোলিয়াম জেলি চুলকে উকুন মুক্ত রাখতে বেশ কার্যকরী একটি উপাদান। এর জন্য চুলের গোড়ায় ভালো মতো হেয়ার স্টাইলার জেল ও পেট্রোলিয়াম জেলি মাখিয়ে রাখুন ৩০ মিনিটের মতো। এরপর ভালো করে শ্যাম্পু করে ফেলুন।এতে করে  উকুন দূর হবে দ্রুত।

উকুন মারতে মেয়োনেজ-

মেয়োনেজে অ্যান্টিফাঙ্গাল এলিমেন্ট থাকে যা মাথার ত্বকে পৌঁছে উকুন মরতে সহায়তা করে। পুরো চুলে ভালো করে মেয়োনেজ মেখে ঘুমোতে যান। মাথায় সাওয়ার ক্যাপ পড়তে আবশই ভুলবেন না । সকালে উঠে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন।এতে করে  চুলের উকুন সমস্যা দূর করতে পারবেন।

উকুনের ডিম দূর করবে ভিনেগার-

উকুন মেরে ফেলা  সহজ হলেও উকুনের ডিম চুলে রয়ে যায় যা পরবর্তীতে আবার উকুন হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে। আর এই উকুনের ডিম দূর করতে আপনার রান্না ঘরের ভিনেগারকে কাজে লাগান। এক্সপার্টরা বলেন ভিনেগারের অ্যাসিটিক অ্যাসিড চুলের সাথে উকুনের ডিমের লেগে থাকার আঠা নষ্ট করে ফেলে । এতে ডিমগুলো চুল থেকে ঝরে পড়ে। সারারাত ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন চুলে। সকালে শ্যাম্পু করুন চুল আঁচড়িয়ে।  এতে করে চুলে উকুনের ডিম দেখতে পাবেন না।

Hair Siram Somporke Jene Nin | হেয়ার সিরামের সম্পর্কে জেনে নিন

Hair Siramair somporke jene Nin | হেয়ার সিরামের সম্পর্কে জেনে নিন

হেয়ার সিরাম শব্দটা  বেশিরভাক  মানুষের কাছে নতুন আসুন তাহলে আমরা হেয়ার সিরাম সম্পকে জেনে নিই। হেয়ার সিরাম  একটি তরল জাতীয় পদার্থ যা সিলিকন ভিত্তিক উপাদান ,অ্যামিনো অ্যাসিড এবং সিরামাইড দ্বারা হয়ে থাকে। ঠান্ডা আবহাওয়া, সূর্য, উত্তপ্ত স্টাইলিং সরঞ্জাম এবং চুলে বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করার কারণে চুল শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। হেয়ার সিরামে থাকা সিলিকন কন্টেন্ট মাথার ত্বকের উপর মাস্ক হিসাবে কাজ করে এবং চুলের কাঠামোগত পরিবর্তন এনে থকে । এই সিরাম সাধারণত ফ্রিজি এবং কার্লি চুলের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে তবে স্ট্রেইট চুলকেও জটমুক্ত করতে এর জুড়ি নেই। সিরাম বাজারে ভিবিন্ন ধরনের পাওয়া যায় কিন্তু অরগানিক এবং সিলিকন ভিত্তিক চুলের সিরাম তাদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়।

Hair Siramair somporke jene Nin | হেয়ার সিরামের সম্পর্কে জেনে নিন

Hair Siramair somporke jene Nin | হেয়ার সিরামের সম্পর্কে জেনে নিন

 

হেয়ার সিরাম ব্যবহারের উপকারিতা এবং অপকারিতাঃ

– হেয়ার সিরাম তৈলাক্ত মাথার ত্বককে  শুষ্ক করে রাখে এবং চুলকে খুশকি, হাত থেকে রক্ষা করে।

– হেয়ার সিরাম খুশকিযুক্ত চুলকে চকচকে এবং স্বাস্থ্যকর করে তোলে। চুলে এনে দেয় উজ্জ্বলতা।

– আপনার চুলে যদি ঘন ঘন জট লেগে যায় তবে হেয়ার সিরামের ব্যবহার আপনার সে সমস্যার সমাধান করবে

– হেয়ার সিরাম চুল শুষ্ক হওয়া থেকে চুলকে রক্ষা করে।

– হেয়ার স্টাইলিং মানে স্ট্রেইটনিং, কারলিং বা ব্লো ড্রাইং এর আগে যদি ব্যবহার করেন, তবে এই সিরাম ওভার হিট থেকে আপনার চুলকে রক্ষা পেতে সাহায্য করবে।

– নন স্টিকি প্রকৃতির হওয়ার কারণে হেয়ার সিরাম ধূলো এবং সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে  হাত থেকে চুলকে রক্ষা করে।

– অনেক সময় সিরাম চুলকে অত্যধিক শুষ্ক করে ফেলে যা চুলের স্বাস্থ্যের জন্য মোটে ও ভালো না। এমনটি হলে অবিলম্বে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে ।

হেয়ার সিরাম ব্যবহারের নিয়মঃ

যদিও হেয়ার সিরাম লাগানো একদম সহজ ব্যাপার, তার পর হেয়ার সিরাম প্রয়োগ করার একটি কৌশল আছে। হেয়ার সিরাম ব্যবহার করার জন্য আপনাকে  অব্যশইনির্দিষ্ট কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে। ১ম মত, একটি হালকা শ্যাম্পু দিয়ে আপনার চুল ধুয়ে নিন। এরপর হাতের তালুতে অল্প পরিমাণে সিরাম নিয়ে তা আলতো ভাবে ভেজা চুলের উপরিভাগে লাগান। চুলের গোড়ায় লাগানোর  কোন দরকার নেই। এখন চুল শুকানোর জন্য অপেক্ষা করতে হবে ।তার পরে এটি আর ধুয়ে ফেলারও প্রয়োজন নেই।

হেয়ার সিরাম ব্যবহারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপসঃ

– হেয়ার সিরাম ব্যবহার করার সময় সঠিক খাদ্য গ্রহণ ক্রুন। এটি সিরাম থেকে ভালো ফলাফল পেতে সাহায্য করে  থকে আর আপনিও পেয়ে যাবেন আপনার কাঙ্ক্ষিত চুল।

– সিরাম ব্যবহার করার পূবে  হারবাল জাতীয় শ্যাম্পু যেমন herbal essences, vatika বা আপনার পছন্দ মত শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। কেননা আপনি যদি রাসায়নিক উপাদানে তৈরি শ্যাম্পু ব্যবহার করেন তাহ্লে  সিরামে থাকা এবং শ্যাম্পুতে থাকা উপাদান গুলো একে অপরের সাথে বিক্রিয়া করে আপনার চুলের উপর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে।

– মাথার তালুতে কখনও সিরাম লাগাবেন না। আপনার মাথার ত্বক দ্বারা নিঃসৃত প্রাকৃতিক তেল আপনার চুলের গোড়ার যত্ন নেই। এর জন্য এই প্রাকৃতিক তেলের উপর সিরাম প্রয়োগ করায় আপনার চুল হবে স্ট্রেইট এবং গ্লেজি।

– সব সময় ভেজা চুলে সিরাম অ্যাপ্লাই করবেন। এতে সমস্থ চুলে ভালো ভাবে ছড়িয়ে যাবে।

আসুন এবার এক নজরে পরিচিত হয়ে আসা যাক কিছু হেয়ার সিরামের সাথে। এগুলো লোকাল দোকান গুলোতে ৫০০-৮০০ টাকার মধ্যে কিনতে পারবেন। কিন্তু সব সময় চেষ্টা করবেন ভালো মানের দোকান থেকে কেনার জন্য।

Dove Nourishing Oil Care Hair Serum

এই সিরামটি চুলের  তেল চিটচিটে করে না বরং প্রাণহীন চুলকে উজ্জ্বল আর সতেজ করে তোলে । হালকা ওজনের এই সিরাম খুব সহজে প্রবেশ করবে আপনার চুলের ভিতরে।

Garnier Fructis Sleek & Shine Anti-Frizz Serum

এটা আপনার চুলে যেকোনো স্টাইলিং এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এতে থাকা তেল এবং এপ্রিকট এর নির্যাস আপনার চুলকে হাইড্রেট করবে এবং চুলের ৯৭ ভাগ ফ্রিজিনেস কেটে যাবে।

Livon Hair Serum

এই সিরাম  চুলকে ম্যানেজেবল এবং কোঁকড়া মুক্ত করে।এর ফকে   চুলের ভাঙ্গন অনেকাংশেই কমে যায় সেই সঙ্গে চুল হবে জটমুক্ত। এছাড়াও চুলের অনেক কমন প্রবলেমের সলিউসন দেয় এই সিরাম।

L’Oreal Professional “liss ultime” serum

এই সিরামের সাহায্যে চুলের ফ্রিজিনেসকে বিদায় বলুন। আপনার চুলের পলিশ ফিনিশ সবার নজর কাড়বেই। মসৃণ, সুন্দর চুলের সঙ্গে একটি প্রটেকটিভ আস্তরণ দিয়ে চুলকে কোট করে।

ঘরে তৈরি কফি মধুর হেয়ার সিরামঃ

এই সিরামটি কন্ডিশনারের মত ব্যবহার করা হয়ে থকে। যা আপনার চুলকে করবে মসৃণ। কফি চুলের গোড়া শক্ত করবে এবং চুলে একটি অতিরিক্ত রঙ যোগ করে আর মধু কমপক্ষে দুই দিনের জন্য আপনার চুলে উজ্জ্বল আভা ছড়াবে। ৪ চা চামচ কফি নিন এর সাথে ২ টেবিল চামচ মধু মিশান, এতে আরও যোগ করুন ৪ টেবিল চামচ পানি। এ গুলো ভালো করে মিশিয়ে একটি পেস্ট বানান। ভেজা অথবা শুকনো চুলে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রাখুন। তারপর শ্যাম্পু করে ফেলুন।

পরিবেশ দূষণ, সূর্যের উত্তাপের কারণেই মূলত চুল নষ্ট হয়। আর এর জন্য চুলের হারানো দীপ্তি এবং উজ্জলতা ফিরিয়ে আনার জন্য হেয়ার সিরাম ব্যবহার করুন। মূলত, সিলিকন তেল থেকে হেয়ার সিরাম তৈরি হয় তাই এতে কোনো ক্ষতিকারক রাসায়নিক উপাদান থাকে না। প্রত্যেকবার চুল ধোয়ার পর হেয়ার সিরামের প্রয়োগ চুল চকচকে করে তোলে। তবে, রুক্ষ চুল মোলায়েম করার জন্য, নিয়মিত চুল সিরামের পাশাপাশি পুষ্টিকর ডায়েট অনুসরণ এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা প্রয়োজন।

Hair Ribiding er Parshoprotrikria o khoroch |হেয়ার রিবন্ডিংয়ের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া  ও খরচ

Hair Ribidinger Parshoprotrikria o khoroch |হেয়ার রিবন্ডিংয়ের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া  ও খরচ

হেয়ার রিবন্ডিংয়ের সর্বনিম্ন ৩ হাজার থেকে শুরু করে ২১ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। কিন্তু হেয়ার রিবন্ডিং করার পরে  বেশিরভাগ সময় অনেক বেশি চুল পড়া শুরু করে । এর জন্য শুধু চুলের সমস্যায় হয় না, মাথার ত্বকে লাগলে অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়ে থাকে। আসুন তাহলে জেনে নিই হেয়ার রিবন্ডিংয়ের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে।

Hair Ribidinger Parshoprotrikria o khoroch |হেয়ার রিবন্ডিংয়ের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া  ও খরচ

Hair Ribidinger Parshoprotrikria o khoroch |হেয়ার রিবন্ডিংয়ের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া  ও খরচ

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

  • রিবন্ডিংয়ে ব্যবহৃত কেমিক্যাল চুলের গোড়া নরম করে ফেলে । এর ফলে হেয়ার রিবন্ডিংয়ের সময় কমবেশি কিছু চুল পড়ে থাকে।
  • হেয়ার রিবন্ডিংয়ের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলো এটি মানবদেহে বিশেষ করে মাথার ত্বকে ক্যান্সারের সৃষ্টি করে । কেননা হেয়ার রিবন্ডিং করার কিটে এমন একটি উপাদান ব্যবহৃত হয় যেটি চুলকে দীর্ঘদিন সোজা রাখতে  সহায়তা করে। আর এই কিট যদি বেশি মাত্রায় চুলে ব্যবহার করা হয়, তাহলে এটি চুলের জন্য ক্ষতিকর  এবং ত্বকে ক্যান্সার ডেভেলপ করতে সহায়তা করে।
  • মাথার স্কাল্ফে শুষ্ক চুলকানি এবং খুশকি সৃষ্টি করতে পারে।
  • দুর্বল চুলের ক্ষেত্রে অনেক সময় অতিরিক্ত হিট এবং কেমিক্যাল বেশি হলে প্রচুর চুল পড়তে পারে। এমনকি টাকও হয়ে যেতে পারে।
  • চুলের আগাফাটা সমস্যা জটিল আকার ধারণ করার পাশাপাশি চুল রুক্ষ ও দুর্বল হয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি মাথাব্যথা, স্কিন জ্বলা, মাথার স্কিন ও চুল চুলকানো এবং নাক দিয়ে রক্ত পড়ার মতো কিছু সমস্যা দেখা যেতে পারে।

হেয়ার রিবন্ডিংয়ের খরচ ও কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

এই রকম সমস্যার হাত থেকে সহজে রক্ষা বা প্রতিকার পেতে হলে হেয়ার রিবন্ডিংয়ের পর কিছু বিশেষ উপায়ে চুলের যত্ন নিতে হবে।

  • রিবন্ডিং করা চুল গরম পানি দিয়ে ধোয়া যাবে না, সবসময় ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চুল ধুলে বা পরিষ্কার করলে চুলের মান ভালো থাকে;
  • প্রতিদিন চুলে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে;
  • চিকন দাঁতের চিরুনি বর্জন করতে হবে এবং মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ন;
  • ভেজা অবস্থায় চুল বেঁধে রাখা যাবে না;
  • শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার করার পর সম্পূর্ণভাবে সেটা ধোয়া হয়েছে কি-না, সব সময় খেয়াল রাখতে হবে;
  • চুলে শ্যাম্পু করার আগে সপ্তাহে ৩-৪ বার কুসুম গরম নারকেল তেলের সঙ্গে চুলের ভিটামিন ক্যাপসুল ম্যাসাজ করা যেতে পারে।
  • চুল রিবন্ডিং করার পর নতুন করে কোনো কালার, হাইলাইটস বা চুলের স্টাইল না করাই ভালো।
  • গোসলের পর চুল খুব ভালোভাবে শুকাতে হবে, এ ক্ষেত্রে সরাসরি সূর্যের আলোয় শুকানো যাবে না।
  • সপ্তাহে ২-৩ বার চুলে হেয়ার মাস্ক লাগান, কারণ এতে চুল প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাবে।
  • বেশি করে পুষ্টিকর খাবার_ মাছ, মাংস, বাদাম, দুধ ও ফল খেতে হবে।
  • চুল কখনোই বেণি করে রাখবেন না।
  • ১ টি কলা, একটি ডিম, ৫ চামচ টক দই ব্লেন্ড করে বাসায় প্রোটিন প্যাক বানিয়ে আধঘণ্টা চুলে রেখে ধুয়ে ফেলুন।

Apnar chul Lomba na hobar karongulo | আপনার চুল লম্বা না হবার কারণগুলো

Apnar chul Lomba na hobar karongulo | আপনার চুল লম্বা না হবার কারণগুলো

ঘন, লম্বা কালো চুল সব মেয়েরাই পচ্ছন্দ করে। কিন্তু সবার চুল ঘন ও লম্বা হয় না। আর এই চুল লম্বা, ঘন করার জন্য ব্যবহার করা হয় নামী দামী সব  পণ্য। যার কারনে চুল হয়ে পড়ে আরও বেশি দুর্বল। কিন্তু আপনি কি জানেন আপনার চুল লম্বা না হওয়ার জন্য আপনি ওঁ নিজে কিছুটা দায়ী আপনার করা  কিছু কারনে আপনার চুল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আপনি বিশ্বাস করুন বা নাই করুন আপনার আপনার প্রতিদিন এর , খাদ্যাভ্যাস এমনকি আপনার অভ্যাস প্রভাব ফেলে থাকে আপনার চুলে।

Apnar chul Lomba na hobar karongulo | আপনার চুল লম্বা না হবার কারণগুলো

Apnar chul Lomba na hobar karongulo | আপনার চুল লম্বা না হবার কারণগুলো

১। একই রকম হেয়ার স্টাইল

আপনি প্রতিদিন ই চুলে বেনী বা খোঁপা করে থাকেন। এটি চুলের জন্য কখনও ভাল নয়। এটি চুলের গ্রোথকে  নষ্ট করে ফেলে । মানুষের মতো চুলেরও অক্সিজেনের প্রয়োজন আছে। চুলকে সমসময় বেঁধে রাখলে চুল অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারে না।

২। তেল না দেওয়া

আমরা বেশিরভাগ সময় চুলে তেল ব্যবহার করি না। সপ্তাহে একবার অত্যন্ত চুলে তেল লাগানো উচিত, কারণ তেল চুলের পুষ্টি যোগান দেয়। তেল চুলের খাবার। তেলের অভাবে চুল রুক্ষ হয়ে যায়। যার ফলে চুল মাঝখান থেকে ভাঙ্গতে শুরু করে এবং চুল পড়া বেড়ে যায় অনেকখানি।

৩। পুষ্টিকর খাবারের অভাব

আপনার রোজকার খাবারে যদি  ভিটামিন ও প্রোটিনের অভাব থাকে, তবে এর  প্রভাব চুলেও পড়তে পারে। Dr. Nicole Rogers, a hair transplant surgeonএর মতে একজন মহিলার প্রতিদিন ৪০-৪৫ গ্রাম প্রোটিন এবং ১৫-১৮ মিলিগ্রাম আয়রন খাওয়া উচিত। ক্রাশ ডায়েট আপনার চুল পড়া বৃদ্ধির অন্যতম আরেকটি কারণ।

৪। ময়েশ্চারাইজারের অভাব

চুল যদি সঠিকভাবে ময়েশ্চারাইজ করা না হয় তাহলে  চুল রুক্ষ নিষ্প্রাণ হয়ে যায়। যার কারণে চুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। প্রতিদিন চুল শ্যাম্পু করার ফলে চুল থেকে প্রাকৃতিক তৈলাক্ত পদার্থ ধুয়ে যায়, ফলে চুল হয়ে পড়ে রুক্ষ এবং প্রাণহীন।

৫। প্রতিদিন নতুন নতুন পণ্যের ব্যবহার

সব ধরনের আপনার  চুলের জন্য প্রযোজ্য না হতে পারে। নতুন কোনো পণ্য ব্যবহার করার আগে ভাল করে পণ্যের বিবরণ পড়ে নিন। হটাট করে নতুন কোন পণ্য ব্যবহার করা শুরু করবেন না। এর ফলে  আপনার চুলের ক্ষতি হতে পারে। ঘন ঘন পণ্য পরিবর্তন চুল লম্বা না হওয়ার অন্যতম আরেকটি কারণ।

৬। নিয়মিত চুল ট্রিম করুন

২-৩ মাস পর পর চুল ট্রিম করা প্রয়োজন। চুলের দৈর্ঘ্য কম করতে হবে না, কিন্তু স্প্লিট এন্ড এসে গেলে তা বাড়তে পারে না। ট্রিম করার সময়ে দুমুখো চুল ছেঁটে ফেলা হয় ফলে চুল দ্রুত বাড়ে।

৭। ভূল চিরুনির ব্যবহার

চিকন দাঁতের চিরুণি ব্যবহার করা চুলের জন্য ভাল না। কারণ এর ফলে চুলে জট বেঁধে যায় এবং চুল ছিঁড়ে যায়। চুল গোড়া থেকে হালকা হয়ে যায় ফলে সহজে চুল পড়ে যায়।

৮। রাতের যত্ন

চুল খুলে রাতে ঘুমানো উচিত না। চুল বেনী করে বা বেঁধে ঘুমাতে যাওয়া উচিত। না হলে ঘষা লেগে লেগে চুলের ডগা ফেটে যেতে পারে। যা পরবর্তীতে আপনার চুল লম্বা হতে বাধাগ্রস্ত করে থাকে।

Ghoroa poddhotite Toiri korun chul Soja korar Crim | ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি করুন চুল সোজা করার ক্রিম

Ghoroa poddhotite Toiri korun chul Soja korar Crim | ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি করুন চুল সোজা করার ক্রিম

উপকরণঃ

নারিকেল দুধ

বিশুদ্ধ নারিকেল তেল

মধু

কর্ণফ্লাওআর

লেবুর রস

জিলাটিন  পাউডার

পদ্ধতিঃ

একটি পাত্রে এক কাপ নারিকেল দুধ নিন এবং একে অল্প আঁচে ভালভাবে জাল দিন । এতে ২ টেবিল চামচ নারিকেল তেল ভাল করে মিশান এবং ভাল করে নাড়ান । অন্য একটি পাত্রে ২ টেবিল চামচ জিলাটিন  পাউডার  আর ২ টেবিল চামচ কর্ণফ্লাওআর মিক্স করুন । এই মিশ্রণ টি নারিকেল দুধ এর মিশ্রণে ঢালুন আর নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না এটি আংশিক- ঘনত্তে পৌছায় ।তারপর একে চুলা থেকে নামিয়ে নিন এবং হালকা ঠাণ্ডা করুন । মিশ্রণ টি হালকা ঠাণ্ডা হওয়ার পর এতে ২ চা চামচ লেবুর রস আর ২ টেবিল চামচ মধু মিশান ।

Ghoroa poddhotite Toiri korun chul Soja korar Crim | ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি করুন চুল সোজা করার ক্রিম

Ghoroa poddhotite Toiri korun chul Soja korar Crim | ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি করুন চুল সোজা করার ক্রিম

চুল সোজা করার ক্রিম

চুলে যেভাবে লাগাবেনঃ

১/ চুল পরিস্কার ও শুষ্ক হতে হবে ।

২/ জট ছারানোর পর ভাল করে চুল আঁচৃয়ে নিন ।

৩/আপনার চুলকে বিভিন্ন ছোট ভাগে ভাগ করে নিন এবং এই মিশ্রণ টি প্রতিটি ভাগে লাগান । চুলের গোঁড়া থেকে শুরু  করে শেষ পর্যন্ত লাগান।

৪/ এবার আঙ্গুলের সাহায্যে প্রত্যেক বিভাগের চুল সোজা করে নিচে টেনে ধরুন ।

৫/৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন । ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন । শ্যাম্পু করা লাগবেনা । সুধু কন্ডিশনার দিয়ে চুল ধুয়ে নিন । খেয়াল রাখবেন

কন্ডিশনার দেবার সময় চুল যাতে সোজা হয়ে থাকে । কন্ডিশনার ৫ মিনিট রাখুন । ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন ।

৬/চুল ধোবার পর চিরুনি দিয়ে হালকা করে  সোজা করেনিচের দিকে আঁচড়িয়ে  নিন। প্রাকৃতিক ভাবে চুল শুকান । চুল শুকানোর  জন্য চুল বাধার দরকার নেই ।

 

Back to Top
Product has been added to your cart